নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে টি-২০ বিশ্বকাপ অভিযান শুরু করলেও সুপার টুয়েলভের দ্বিতীয় ম্যাচেই দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে আত্মসমর্প করে বাংলাদেশ। অন্যদিকে প্রথম রাউন্ডের বাধা টপকে সুপার টুয়েলভে জায়গা করে নেওয়া জিম্বাবোয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ১ পয়েন্ট সংগ্রহ করে বৃষ্টিতে ম্যাচ মাঝপথেই ভেস্তে যাওয়ায়। তবে পরের ম্যাচেই শক্তিশালী পাকিস্তানকে হারিয়ে চমকে দেয় তারা। সঙ্গত কারণেই জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে সম্মুখমরে বাড়তি সতর্ক থাকতে বাধ্য ছিলেন শাকিব আল হাসানরা। শেষমেশ শেষ ওভারের থ্রিলারে জিম্বাবোয়েকে হারিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ।
ম্যাচের সেরা তাস্কিন
চার ওভারে ১টি মেডেন-সহ মাত্র ১৯ রানের বিনিময়ে ৩টি উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার জেতেন তাস্কিন আহমেদ।
৩ রানে ম্যাচ জয় বাংলাদেশের
বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ১৫০ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে জিম্বাবোয়ে ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৪৭ রানে আটকে যায়। ৩ রানের সংক্ষিপ্ত ব্যবধানে ম্যাচ জেতে বাংলাদেশ।
শেষ বলে চূড়ান্ত নাটক
শেষ বলে জয়ের জন্য ৫ রান দরকার ছিল জিম্বাবোয়ের। ৪ মারলেই ম্যাচ গড়াত সুপার ওভারে। তবে মোসাদ্দেকের শেষ বলে মুজারাবানি স্টাম্প-আউট হয়েছেন ধরে নিয়ে দু'দল মাঠ ছাড়ে। বাংলাদেশ ম্যাচ জিতেছে ধরে নেওয়া হয়। তবে উইকেটকিপার স্টাম্পের সামনে থেকে বল ধরায় তৃতীয় আম্পায়ার নো-বল ঘোষণা করেন। ফলে দু'দলকে মাঠে ফিরতে হয়। সুতরাং শেষ বলে ৪ মারলেই ম্যাচ জিতে যেত জিম্বাবোয়ে। যদিও মুজারাবানি শেষ বলে কোনও রান সংগ্রহ করতে পারেননি।
রিচার্ড আউট
মোসাদ্দেকের তৃতীয় বলে লেগ-বাই হিসেবে চার রান অতিরিক্ত পেয়ে যায় জিম্বাবোয়ে। চতুর্থ বলে ছক্কা মারেন তিনি। পঞ্চম বলে স্টাম্প-আউট হয়ে মাঠ ছাড়েন রিচার্ড। জিততে ১ বলে ৫ রান দরকার জিম্বাবোয়ের।
ইভান্স আউট
১৯.২ ওভারে মোসাদ্দেকের বলে আফিফের হাতে ধরা পড়েন ব্র্যাড ইভান্স। ২ বলে ২ রান করেন তিনি। জিম্বাবোয়ে ১৩৬ রানে ৭ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন রিচার্ড নগারাভা। জয়ের জন্য ৪ বলে ১৫ রান দরকার জিম্বাবোয়ের।
রান-আউট উইলিয়ামস
১৮.৪ ওভারে শাকিবের সরাসরি থ্রোয়ে রান-আউট হয়ে মাঠ ছাড়েন সিয়ান উইলিয়ামস। ৪২ বলে ৬৪ রান করেন তিনি। মারেন ৮টি চার। জিম্বাবোয়ে ১৩২ রানে ৬ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন ব্র্যাড ইভান্স। ১৯ ওভার শেষে জিম্বাবোয়ের স্কোর ৬ উইকেটে ১৩৫ রান। জিততে শেষ ওভারে তাদের দরকার ১৬ রান। রিয়ান ২৭ রানে ব্যাট করছেন।
হাফ-সেঞ্চুরি উইলিয়ামসের
৫টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৩৭ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন সিয়ান উইলিয়ামস। ১৮ তম ওভারে হাসান মাহমুদের শেষ ২টি বলে পরপর ২টি চার মারেন তিনি। ১৮ ওভার শেষে জিম্বাবোয়ের স্কোর ৫ উইকেটে ১২৫ রান। জয়ের জন্য ২ ওভারে ২৬ রান দরকার তাদের। উইলিয়ামস ৫৮ ও রিয়ান ২৫ রানে ব্যাট করছেন।
মুস্তাফিজুরের বোলিং কোটা শেষ
মুস্তাফিজুর রহমান ৪ ওভারে মাত্র ১৫ রান খরচ করে ২টি উইকেট নিয়েছেন। ১৭ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৫ উইকেটে ১১১ রান। উইলিয়ামস ৪৭ ও রিয়ান ২৩ রানে ব্যাট করছেন।
১০০ টপকাল জিম্বাবোয়ে
১৬তম ওভারে দলগত ১০০ রানের গণ্ডি টপকায় জিম্বাবোয়ে। তাদের স্কোর ৫ উইকেটে ১০৫ রান। জয়ের জন্য ৪ ওভারে ৪৬ রান দরকার জিম্বাবোয়ের। উইলিয়ামস ৪৩ ও রিয়ান ২১ রানে ব্যাট করছেন। তাস্কিন ৪ ওভারে ১টি মেহেন-সহ ১৯ রানের বিনিময়ে ৩টি উইকেট দখল করেন।
রিয়ানকে নিয়ে লড়াই উইলিয়ামসের
১৩তম ওভারে মোসাদ্দেকের বলে ১টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন রিয়ান। ১৪তম ওভারে মুস্তাফিজুর মাত্র ৪ রান খরচ করেন। ১৪ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৫ উইকেটে ৮৪ রান। উইলিয়ামস ৩১ ও রিয়ান ১২ রানে ব্যাট করছেন।
তাস্কিনের তৃতীয় শিকার চাকাবভা
১১.২ ওভারে তাস্কিনের বলে নুরুলের দস্তানায় ধরা পড়েন চাকাবভা। ১৯ বলে ১৫ রান করেন তিনি। জিম্বাবোয়ে ৬৯ রানে ৫ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন রিয়ান। উইকেট-মেডেন ওভার তাস্কিনের। তিনি ৩ ওভারে ৯ রানের বিনিময়ে ৩টি উইকেট নিয়েছেন।
১০ ওভারে জিম্বাবোয়ের দরকার ৮৭
অর্ধেক ইনিংস শেষ। ১০ ওভারে জিম্বাবোয়ের স্কোর ৪ উইকেটে ৬৪ রান। জয়ের জন্য় শেষ ১০ ওভারে তাদের দরকার ৮৭ রান। উইলিয়ামস ২৬ ও চাকাবভা ১২ রানে ব্যাট করছেন।
৫০ টপকাল জিম্বাবোয়ে
নবম ওভারে দলগত ৫০ রানের গণ্ডি টপকে যায় জিম্বাবোয়ে। ৯ ওভার শেষে তাদের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ৫৫ রান। ২১ রানে ব্যাট করছেন সিয়ান উইলিয়ামস। ৮ রান করেছেন চাকাবভা।
কৃপণ বোলিং মুস্তাফিজুরের
সপ্তম ওভারে শাকিব আল হাসান ৬ রান খরচ করেন। অষ্টম ওভারে মুস্তাফিজুর রহমান ৪ রান খরচ করেন। ৮ ওভার শেষে জিম্বাবোয়ের স্কোর ৪ উইকেটে ৪৬ রান। মুস্তাফিজুর ২ ওভারে ৫ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট নিয়েছেন।
সিকন্দর রাজা আউট
৫.৫ ওভারে মুস্তাফিজুর রহমানের বলে আফিফ হোসেনের হাতে ধরা পড়েন সিকন্দর রাজা। ৩ বল খেলে খাতা খুলতে পারেননি সিকন্দর। জিম্বাবোয়ে ৩৫ রানে ৪ উইকেট হারায়। পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে জিম্বাবোয়ে ৪ উইকেটে ৩৬ রান সংগ্রহ করেছে। সিয়ান উইলিয়ামস ১১ রানে ব্যাট করছেন।
শুমবাকে ফেরালেন মুস্তাফিজুর
৫.২ ওভারে মুস্তাফিজুর রহমানের বলে শাকিব আল হাসানের হাতে ধরা পড়েন মিল্টন শুমবা। ১৫ বলে ৮ রান করেন শুমবা। মারেন ১টি চার। জিম্বাবোয়ে ৩৫ রানে ৩ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন সিকন্দর রাজা।
এরভাইন আউট
নিজের প্রথম ওভারে মেধেভেরের উইকেট তুলে নিয়েছিলেন তাস্কিন আহমেদ। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে পুনরায় বল করতে এসে তাস্কিন ফিরিয়ে দেন ক্রেগ এরভাইনকে। ২.৪ ওভারে তাস্কিনের বলে নুরুলের দস্তানায় ধরা পড়েন এরভাইন। ৭ বলে ৮ রান করেন তিনি। মারেন ২টি চার। জিম্বাবোয়ে ১৭ রানে ২ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন সিয়ান উইলিয়ামস। তাস্কিন ২ ওভারে ৯ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট দখল করেন।
হাসানের ওভারে ৭ রান
দ্বিতীয় ওভারে বল করতে আসেন হাসান মাহমুদ। জিম্বাবোয়ে ৭ রান সংগ্রহ করে ওভার থেকে। ১টি চার মারেন ক্রেগ এরভাইন। ২ ওভার শেষে জিম্বাবোয়ের স্কোর ১ উইকেটে ১২ রান।
মাধেভেরে আউট
প্রথম ওভারেই বাংলাদেশকে সাফল্য এনে দিলেন তাস্কিন আহমেদ। জিম্বাবোয়ের ওপেনার মাধেভেরেকে ওভারের তৃতীয় বলেই আউট করেন তিনি। ৩ বলে ৪ রান করে মাঠ ছাড়েন মাধেভেরে। ৪ রানে ১ উইকেট হারায় জিম্বাবোয়ে। ব্যাট করতে নামেন মিল্টন শুমবা। প্রথম ওভারে জিম্বাবোয়ের স্কোর ১ উইকেটে ৫ রান।
শেষ ওভারে ৩ উইকেট, দেড়শো ছুঁয়ে থামল বাংলাদেশ
১৯.২ ওভারে নগারাভার বলে চাতারার হাতে ধরা পড়েন মোসাদ্দেক হোসেন। ১০ বলে ৭ রান করেন তিনি। ১৯.৪ ওভারে রান-আউট হয়ে মাঠ ছাড়েন নুরুল হাসান। ১ বলে ১ রান করেন তিনি। ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লিউ হন আফিফ। ১টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ১৯ বলে ২৯ রান করেন তিনি। শেষ ওভারে ৭ রান ওঠে। ৩টি উইকেট পড়ে। নির্ধারিত ২০ ওভারে বাংলাদেশ ৭ উইকেটের বিনিময়ে ১৫০ রান তোলে। সুতরাং, জয়ের জন্য জিম্বাবোয়ের দরকার ১৫১ রান। রিচার্ড ৪ ওভারে ২৪ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট নেন।
আফিফের সহজ ক্যাচ ছাড়লেন ইভান্স
১৮.২ ওভারে সিকন্দর রাজার বলে আফিফ হোসেনের সহজ ক্যাচ ছাড়েন ব্র্যাড ইভান্স। জীবনদান পেয়ে ওভারের পঞ্চম বলে ছক্কা মারেন আফিফ। ১৯ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৪ উইকেটে ১৪৩ রান। আফিফ ২৫ রানে ব্যাট করছেন। সিকন্দর রাজা ৪ ওভারে ৩৫ রানের বিনিময়ে ১টি উইকেট নিয়েছেন।
নাজমুলকে ফেরালেন রাজা
১৬.২ ওভারে সিকন্দর রাজার বলে ক্রেগ এরভাইনের হাতে ধরা পড়েন নাজমুল হোসেন শান্ত। ৭টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৫৫ বলে ৭১ রান করেন নাজমুল। বাংলাদেশ ১২২ রানে ৪ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন মোসাদ্দেক হোসেন। ১৭ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৪ উইকেটে ১২৬ রান। আফিফ ১৪ রানে ব্যাট করছেন।
বড় ওভার বাংলাদেশের
১৬তম ওভারে ব্র্য়াড ইভান্সের বলে ২টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন নাজমুল। ওভারে মোট ১৭ রান ওঠে। ১৬ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৩ উইকেটে ১২০ রান। নাজমুল ৬৯ ও আফিফ ১২ রানে ব্যাট করছেন।
১০০ টপকাল বাংলাদেশ
১৫তম ওভারে দলগত ১০০ রানের গণ্ডি টপকে যায় বাংলাদেশ। ১৫ ওভার শেষ বাংলাদেশের স্কোর ৩ উইকেটে ১০৩ রান। ৪৮ বলে ৫৩ রান করেছেন নাজমুল হোসেন। ৮ বলে ১১ রান করেছেন আফিফ।
হাফ-সেঞ্চুরি নাজমুলের
৫টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৪৫ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ১৪ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৩ উইকেটে ৯৫ রান। নাজমুল ৫০ ও আফিফ ৭ রানে ব্যাট করছেন।
শাকিব আল হাসান আউট
১২.৫ ওভারে উইলিয়ামসের বলে মুজারাবানির হাতে ধরা দেন শাকিব আল হাসান। ২০ বলে ২৩ রান করেন শাকিব। তিনি ১টি চার মারেন। বাংলাদেশ ৮৬ রানে ৩ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন আফিফ হোসেন।
৫০ রানের পার্টনারশিপ
৫০ রানের পার্টনারশিপ পূর্ণ করলেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও শাকিব আল হাসান। ১২তম ওভারের শেষ বলে শাকিবকে রান-আউট করার সহজ সুযোগ হাতছাড়া করে জিম্বাবোয়ে। ১২ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ২ উইকেটে ৮৫ রান। নাজমুল ৪৭ ও শাকিব ২৩ রানে ব্যাট করছেন।
অর্ধেক ইনিংস শেষ
১০ ওভারের খেলা শেষ। ক্যাপ্টেন শাকিবকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশকে টানছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। যদিও ধীর ব্যাটিং করছেন নাজমুল। অর্ধেক ইনিংস শেষে বাংলাদেশের স্কোর ২ উইকেটে ৬৩ রান। শান্ত ৩১ বলে ৩১ রান করেছেন। ১৫ বলে ১৭ রান করেছেন শাকিব আল হাসান।
৫০ টপকাল বাংলাদেশ
অষ্টম ওভারে দলগত ৫০ রানের গণ্ডি টপকে যায় বাংলাদেশ। ৮ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ২ উইকেটে ৫২ রান। নাজমুল হোসেন শান্ত ২৫ বলে ২৭ রান করেছেন। শাকিব ব্যাট করছেন ৯ বলে ১০ রান করে।
লিটনকে ফেরালেন মুজারাবানি
৫.৩ ওভারে মুজারাবানির বলে চাতারার হাতে ধরা পড়েন লিটন দাস। ১২ বলে ১৪ রান করেন লিটন। তিনি ৩টি চার মারেন। বাংলাদেশ ৩২ রানে ২ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন শাকিব আল হাসান। পাওয়ার প্লে-র খেলা শেষ।
প্রাথমিক ধাক্কা সামলানোর চেষ্টায় বাংলাদেশ
৪ ওভার শেষে বাংলাদেশ ১ উইকেটের বিনিময়ে ২৪ রান সংগ্রহ করেছে। নাজমুল হোসেন ১৪ বলে ১৫ রান করেছেন। তিনি ২টি চার মেরেছেন। লিটন দাস ৮ বলে ৯ রান করেছেন। তিনিও ২টি চার মেরেছেন।
সৌম্য সরকার আউট
১.৪ ওভারে মুজারাবানির বলে চাকাবভার দস্তানায় ধরা পড়েন সৌম্য সরকার। ২ বল খেলে খাতা খুলতে পারেননি সৌম্য। বাংলাদেশ ১০ রানে ১ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন লিটন দাস। তিনি মাঠে নেমে প্রথম বলেই চার মারেন। ২ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ১ উইকেটে ১৪ রান।
ম্যাচ শুরু
সৌম্য সরকারকে সঙ্গে নিয়ে ওপেন করতে নামেন নাজমুল হোসেন শান্ত। বোলিং শুরু করেন রিচার্ড নগারাভা। চতুর্থ বলে চার মারেন নাজমুল। প্রথম ওভারে ৫ রান ওঠে।
জিম্বাবোয়ের প্রথম একাদশ
ওয়েসলি মাধেভেরে, ক্রেগ এরভাইন (ক্যাপ্টেন), মিল্টন শুমবা, সিয়ান উইলিয়ামস, সিকন্দর রাজা, রেগিস চাকাবভা (উইকেটকিপার), রায়ান বার্ল, টেন্ডাই চাতারা, ব্র্যাড ইভান্স, রিচার্ড নগারাভা ও ব্লেসিং মুজারাবানি।
বাংলাদেশের প্রথম একাদশ
সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন দাস, শাকিব আল হাসান (ক্যাপ্টেন), আফিফ হোসেন, ইয়াসির আলি, নুরুল হাসান (উইকেটকিপার), মোসাদ্দেক হোসেন, তাস্কিন আহমেদ, মুস্তাফিজুর রহমান ও হাসান মাহমুদ।
টস জিতলেন শাকিব
জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে সুপার টুয়েলভের ম্যাচে টস জিতল বাংলাদেশ। টস জিতে শাকিব আল হাসান শুরুতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন। সুতরাং, ব্রিসবেনে রান তাড়া করবে জিম্বাবোয়ে। বাংলাদেশ ও জিম্বাবোয়ে, উভয় দলই তাদের প্রথম একাদশে ১টি করে বদল করে। বাংলাদেশ মেহেদি হাসান মিরাজকে বসিয়ে মাঠে নামায় ইয়াসির আলিকে। জিম্বাবোয়ে জংউইয়ের বদলে মাঠে নামানোর সিদ্ধান্ত নেয় চাতারাকে।
বাংলাদেশকে ক'দিন আগেও হারিয়েছে জিম্বাবোয়ে
গত জুলাইয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রথমবার কোনও টি-২০ সিরিজ জেতে জিম্বাবোয়ে। ঘরের মাঠে তিন ম্যাচের টি-২০ সিরিজে বাংলাদেশকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়ে দেয় তারা।
সেমিফাইনালের যাওয়া অসম্ভব নয় জিম্বাবোয়ের পক্ষে
জিম্বাবোয়ে গ্রুপের ২টি শক্ত প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে পয়েন্ট সংগ্রহ করেছে। যদি বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডসকে তারা হারাতে পারে এবং দক্ষিণ আফ্রিকা তাদের অন্তত একটি ম্যাচ বড় ব্যবধানে হেরে বসে, তবে নেট রান-রেটের অঙ্কে জিম্বাবোয়ের সেমিফাইনালে ওঠার বিস্তর সম্ভাবনা রয়েছে।
গ্রুপে বাংলাদেশের থেকেও এগিয়ে রয়েছে জিম্বাবোয়ে
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সুপার টুয়েলভের লড়াইয়ে নামার আগে ২ ম্যাচে ৩ পয়েন্ট নিয়ে লিগ টেবিলের তৃতীয় স্থানে রয়েছে জিম্বাবোয়ে। বাংলাদেশ সেখানে ২ ম্যাচে ২ পয়েন্ট নিয়ে অবস্থান করছে চার নম্বরে।