বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > অন্যান্য জেলা > SSC judgement: হাইকোর্টের রায়ের ফলে চাকরি যেতে বসেছে ‘ভালো পড়ানো’ ৪ শিক্ষকের, দুশ্চিন্তায় স্কুল

SSC judgement: হাইকোর্টের রায়ের ফলে চাকরি যেতে বসেছে ‘ভালো পড়ানো’ ৪ শিক্ষকের, দুশ্চিন্তায় স্কুল

হাইকোর্টের রায়ের ফলে চাকরি যেতে বসেছে ‘ভালো পড়ানো’ ৪ শিক্ষকের, দুশ্চিন্তায় স্কুল। প্রতীকী ছবি

হাওড়া গ্রামীণের একমাত্র এই উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলে বাংলা মাধ্যমের পাশাপাশি একাদশ-দ্বাদশের বিজ্ঞান বিভাগে ইংরেজি মাধ্যমেও পড়ানো হয়। বর্তমানে বিদ্যালয়টির ইংরেজি মাধ্যমে ২৬ জন পড়ুয়া পড়াশোনা করে। স্কুলটি ইংরেজি মাধ্যমে পড়ানোর জন্য অনুমোদন পেয়েছিল ২০১২ সালে। 

এসএসসি মামলায় সোমবার রায় দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। তাতে চাকরি গিয়েছে ২৫,৭৫৩ জনের। এই রায়কে যেমন অনেকেই স্বাগত জানয়েছেন আবার অনেকেই এই রায়ের তীব্র বিরোধিতা করেছে। এই রায়ের ফলে তীব্র সমস্যায় পড়েছে বেশ কয়েকটি স্কুল। সেরকমই চরম সমস্যায় পড়েছে হাওড়া গ্রামীণের গঙ্গাধরপুর বিদ্যামন্দির স্কুলটি। এই স্কুলের ইংরেজি মাধ্যমের ৪ শিক্ষকের চাকরি হাইকোর্টের রায়ের ফলে সঙ্কটের মধ্যে পড়েছে। এই অবস্থায় স্কুলে কীভাবে পড়াশোনা হবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছে কর্তৃপক্ষ।

আরও পড়ুনঃ ‘আযোগ্যদের আমরাও বার করতে চেয়েছিলাম’ হাইকোর্টের রায় প্রসঙ্গে বললেন ব্রাত্য

জানা গিয়েছে, হাওড়া গ্রামীণের একমাত্র এই উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলে বাংলা মাধ্যমের পাশাপাশি একাদশ-দ্বাদশের বিজ্ঞান বিভাগে ইংরেজি মাধ্যমেও পড়ানো হয়। বর্তমানে বিদ্যালয়টির ইংরেজি মাধ্যমে ২৬ জন পড়ুয়া পড়াশোনা করে। স্কুলটি ইংরেজি মাধ্যমে পড়ানোর জন্য অনুমোদন পেয়েছিল ২০১২ সালে। সেইমতো স্কুলের ইংরেজি বিভাগে ৪ জন শিক্ষক নিয়োগের অনুমোদন দেয় উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। পরে ২০১৮ সালে ৪ জন শিক্ষক নিয়োগ করা হয়। তারমধ্যে ৩ জন হলেন শিক্ষিকা এবং ১ জন শিক্ষক। 

এখন কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের রায়ের ফলে ওই ৪ শিক্ষকের চাকরি যেতে বসেছে। তাই নিয়ে শিক্ষকরা যেমন চিন্তিত এবং অবাক তেমনি স্কুল কর্তৃপক্ষও অবাক। এই অবস্থায় স্কুলের পড়ুয়াদের ভবিষ্যৎ কী হবে? তাই নিয়ে দুশ্চিন্তার মধ্যেয়ে রয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। তাদের বক্তব্য, স্কুলে ইংরেজি মাধ্যম চালু করতে গিয়ে তাদের একসময় নাস্তানাবুদ হতে হয়েছিল। অনেক প্রচেষ্টার পর স্কুলে ইংরেজি মাধ্যম চালু করা গিয়েছে। 

জানা গিয়েছে, প্রথমের দিকে স্কুলে ইংরেজি মাধ্যম চালু হলেও তাতে ইংরেজি মাধ্যমের জন্য আলাদা শিক্ষক ছিলেন না । ফলে বাংলা মাধ্যমে শিক্ষকরা কোনোভাবে পড়াশোনা চালিয়ে যেতেন। কিন্তু, আলাদা শিক্ষক নিয়োগ হওয়ার পরেই এই বিভাগে ছাত্রদের সংখ্যাও বাড়তে থাকে। পড়াশোনার মানও অনেক উন্নত হয় বলে দাবি স্কুল কর্তৃপক্ষের।

এবিষয়ে স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা সন্তোষকুমার দাস জানান, যে ৪ জন শিক্ষক ইংরেজি বিভাগের জন্য নিয়োগ হয়েছিলেন তাঁরা ভালো পড়ান, কাগজপত্রও ঠিক ছিল। এখন তাঁরা চলে গেলে পড়ুয়াদের ভবিষ্যৎ কী হবে? তাই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। 

কলকাতা হাইকোর্টের রায় সমর্থন করেননি স্কুলের পারমিতা পাত্র। তিনি দাবি করেন, যোগ্যতার ভিত্তিতে তিনি চাকরি পেয়েছেন। তাঁর, একটা গোটা প্যানেলে সবাই যে দুর্নীতি করে চাকরি পেয়েছে তা হতে পারে না।  

বাংলার মুখ খবর

Latest News

২৮,২০৮ টাকা বোনাস বাড়বে রেলকর্মীদের? কেন্দ্রের ঘোষণার পরে সামনে অঙ্ক, রইল হিসাব ‘সব ইন্ডাস্ট্রিতেই রাজনীতি হয়…কারও পেটে লাথি মেরো না’, টলিউডের ভাঙন নিয়ে সরব দেব ‘চুমুও পাঠাচ্ছো মিঠুনকে,’ দেবকে চেপে ধরলেন কুণাল, জবাব এল মুখের উপর শ্রীলঙ্কাকে ৩১ রানে হারিয়ে T20 WC 2024 অভিযান শুরু করল ফাতিমা সানার পাকিস্তান সত্যজিতের পর একমাত্র সৃজিত! বাইশে শ্রাবণ জায়গা করে নিল এই খাস তালিকায় পুজোয় মিঠাইরানিকে মিষ্টি উপহার মমতার! দিদির ভালোবাসায় আপ্লুত সৌমিতৃষা, কী পেলেন? ICC-র আসরে IPL-এর প্রযুক্তি! মহিলাদের T20 WC 2024-এ স্মার্ট রিপ্লে সিস্টেম এবার সিনিয়র ডাক্তাররাও কর্মবিরতিতে, শুক্রবার এনআরএসে জুনিয়রদের পাশে… বৃহস্পতির বক্রী চলন সমস্যা বাড়াবে! সম্পর্কে ফাটল অর্থের অপচয়ে নাজেহাল হবে ৫ রাশি শারদীয়া নবরাত্রির নয় দিনে কী বিশেষ ভোগ নিবেদনে হবে ইচ্ছাপূর্তি জেনে নিন

Copyright © 2024 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.