দেশজুড়ে এখন আনলক-৫ চলছে। তাই পুজোয় প্যান্ডেলে রাস্তায় ভিড় হতে পারে। তা এড়িয়ে অনেকেই নিরিবিলিতে পুজো কাটাতে চান। তাই নিকটবর্তী দীঘা, শংকরপুরে যাওয়ার হিড়িক পড়ে গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে দিঘা–শংকরপুর হোটেলস অ্যাসোসিয়েশনের তরফে দিঘার স্টেশন ম্যানেজারের কাছে পুজোর আগেই স্পেশাল ট্রেন চালু করার দাবি জানানো হয়েছে। কারণ পুজোর দিনগুলিতে দিঘার প্রতিটা হোটেল ইতিমধ্যেই বুক হয়ে গিয়েছে।
পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে এই দাবি নিয়ে দিঘা রেল কর্তৃপক্ষ উচ্চপদস্থ কর্তাদের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন। একইসঙ্গে করোনাভাইরাস আবহে বাজেটে কাটছাঁট হলেও ঘটা করেই পুজো হবে দিঘায়। সুতরাং রথ দেখা কলা বেচার মতোই ঠাকুর দেখার সঙ্গে সমুদ্র ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা।
স্থানীয় ব্যবসায়ীদের বক্তব্য, যে হারে হোটেলের বুকিং চলেছে তাতে বোঝা যাচ্ছে পুজোর দিনগুলিতে লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হবে দিঘাতে। তাই দিঘার হোটেল ব্যবসায়ীরা স্পেশাল ট্রেনের দাবি জানিয়েছেন। তবে রেল এখনও কথা দিতে পারেনি।