মহিষাদল রাজবাড়ির পুজো। বিধায়ক জুন মালিয়ার নিজের বাড়ির পুজো। বছরভর নানা ব্যস্ততার মধ্যে দিন কাটে তাঁর। একদিকে বিধায়ক হিসাবে গুরুদায়িত্ব সামলানো। অন্য়দিকে অভিনেত্রী। তবে পুজোর কয়েকদিন তিনি একেবারেই ঘরোয়া। পুজোর আনন্দে মেতে উঠলেন তিনি। মহিষাদল রাজবাড়ির পুজোতে ঢাকও বাজালেন তিনি।
শুধু ঢাক বাজানোই নয়, এদিন তিনি ঢাকের তালে কিছুক্ষণ নেচেও নেন। পরিবারের সকলকে নিয়ে তিনি পুজোর সময়টা কাটান।
জুন মালিয়া বলেন, খুব ভালো লাগছে। বাড়ির পুজোর একটা আলাদা টান। কাকা সহ সপরিবারে এসেছি। এবার দেশপ্রিয় পার্কের পুজো মণ্ডপ মহিষাদল রাজবাড়ির আদলে বানানো হয়েছে। আমরা তাদেরকেও ধন্য়বাদ জানাতে চাই।
তিনি বলেন, পরিবারকে ভোলা যায় না। প্রতিবার এখানে আসি। সব কিছু সামলাতে পারেন দশভূজা। আমরা যারা যারা এখানে রয়েছি স্ত্রী শক্তি। আমরাও দশভূজা। আমরা জুতো সেলাই থেকে চন্ডীপাঠ সবই করি। সবাইকে শারদীয়ার শুভেচ্ছা রইল । জানালেন বিধায়ক জুন মালিয়া।
প্রতিবারই পরিবারের টানে পুজোর কয়েকদিন মহিষাদল রাজবাড়ির সদস্যরা জড়ো হন। তবে গত কয়েক বছর করোনা অতিমারির জেরে অনেকেই সেভাবে আসতে পারতেন না। তবে এবার সেই দাপট অনেকটাই কমেছে। যার জেরে এবার ফের পরিবারের লোকজন এসেছেন মহিষাদল রাজবাড়িতে। বছরের এই কয়েকটা দিনই তো একসঙ্গে থাকা, পুরানো লোকজনের সঙ্গে দেখা হওয়া। মনের কথা মন খুলে বলা।