তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে মাস্ক বিলি করে সচেতন করা হচ্ছে কর্মী–সমর্থকদের। শিবিরগুলিতে কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে আঁটোসাঁটো নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। আপৎকালীন অবস্থার জন্য রাখা হয়েছে অ্যাম্বুল্যান্স। মজুত রয়েছে ওষুধও।
রাত পোহালেই তৃণমূল কংগ্রেসের হাইভোল্টেজ শহিদ দিবস। এবার ধর্মতলায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়– সহ হেভিওয়েট নেতা–মন্ত্রীদের সুরক্ষা দেওয়াই চ্যালেঞ্জ কলকাতা পুলিশের কাছে। গত দু’বছর কোভিড পরিস্থিতির জেরে একুশে জুলাই প্রকাশ্যে পালন করা যায়নি। এবার তা নিয়ন্ত্রণে থাকায় প্রকাশ্যে করা হচ্ছে। দু’দিন আগে থেকে বিভিন্ন জেলা থেকে বিপুল পরিমাণ তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী–সমর্থকরা আসতে শুরু করেছেন শহরে। আগামীকাল, বৃহস্পতিবার গোটা কলকাতা স্তব্ধ হয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।
ঠিক কী দেখা যাচ্ছে? আজ, বুধবার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতির কাজ চলছে জোরকদমে। ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্র, গীতাঞ্জলি স্টেডিয়াম–সহ নানা জায়গায় কর্মী–সমর্থকদের থাকা–খাওয়ার বন্দোবস্ত করা হয়েছে। বছর ঘুরলেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। তারপর ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। তাই এখন থেকে জোর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ২১ জুলাইয়ের সমাবেশ থেকে মিলবে নির্বাচনী বার্তা। তাই জমতে শুরু করেছে ভিড়। যা আছড়ে পড়বে রাত পোহালেই।
আর কী দেখা যাচ্ছে? তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে মাস্ক বিলি করে সচেতন করা হচ্ছে কর্মী–সমর্থকদের। শিবিরগুলিতে কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে আঁটোসাঁটো নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। আপৎকালীন অবস্থার জন্য রাখা হয়েছে অ্যাম্বুল্যান্স। মজুত রয়েছে ওষুধও। অতীতের সমস্ত রেকর্ডকে ছাপিয়ে দেবে এবারের ২১ জুলাই মনে করছেন তৃণমূল কংগ্রেসের শীর্ষ নেতারা।