কলকাতা পুরভোটের আগে শহরের রাস্তায় হকারের বাড়বাড়ন্তের জন্য পুলিশকে দায়ী করলেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, কোনও রাজনৈতিক দল নয়, পুলিশই টাকা নিয়ে হকার বসায়। মন্ত্রীর এই দাবি মানতে যদিও রাজি নন হকারদের সংগঠনের নেতারা। পুলিশের প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
২০১৮ সালে হকার নিয়ন্ত্রণ আইন পাশ করেছিল তৃণমূল সরকার। তার পর ৩ বছর কাটলেও সেই আইন কার্যকর হয়নি। উলটে শহরের রাস্তায় হকার বেড়েছে বলে অভিযোগ। এই নিয়ে প্রাক্তন পুরমন্ত্রী ও অধুনা পরিবহণ মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘কোনও রাজনৈতিক দল হকার বসায় না। হকার বসায় পুলিশ। নিজেদের রোজগারের জন্য হকার বসায় তারা।’
যদিও হকার সংগ্রাম সমিতির তরফে ফিরহাদের দাবি খারিজ করা হয়েছে। সংগঠনের এক নেতা জানিয়েছেন, ‘যার যেখানে গায়ের জোর বেশি সে সেখানে হকার বসায়। কোথাও পুলিশ, কোথাও রাজনৈতিক নেতা, কোথাও স্থানীয় ক্লাবের দাদারা হকার বসায়। তার বিনিময়ে মোটা টাকাও নেয় তারা। সঙ্গে রয়েছে মাসিক দাবিদাওয়া। ফলে শুধু পুলিশ হকার বসায় এই দাবি ঠিক নয়।’ সংগঠনের আরেক নেতা জানিয়েছেন, ‘কলকাতা শহরে নিত্যনতুন রাস্তায় হকার বসছে। পুরনো হকারদের সঙ্গে তাদের কোনও সম্পর্ক নেই। কোথাও নতুন করে হকার বসতে দেখলে উলটে আমরা পুলিশে অভিযোগ জানিয়ে আসি।’
রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, হকার সংক্রান্ত একটি মামলায় হাইকোর্ট রাজ্য সরকারের জবাবদিহি চেয়েছে। যার জেরে অস্বস্তিতে রয়েছেন ফিরহাদরা। বিষয়টি নিয়ে শোরগোল শুরুর আগেই পুলিশের ঘাড়ে বন্দুক রাখলেন মন্ত্রী। কারণ, পুলিশ যে মন্ত্রীর কথা খণ্ডন করবে না তা বিলক্ষণ জানেন ফিরহাদ।
কলকাতা পুরভোটের আগে শহরের রাস্তায় হকারের বাড়বাড়ন্তের জন্য পুলিশকে দায়ী করলেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, কোনও রাজনৈতিক দল নয়, পুলিশই টাকা নিয়ে হকার বসায়। মন্ত্রীর এই দাবি মানতে যদিও রাজি নন হকারদের সংগঠনের নেতারা। পুলিশের প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
২০১৮ সালে হকার নিয়ন্ত্রণ আইন পাশ করেছিল তৃণমূল সরকার। তার পর ৩ বছর কাটলেও সেই আইন কার্যকর হয়নি। উলটে শহরের রাস্তায় হকার বেড়েছে বলে অভিযোগ। এই নিয়ে প্রাক্তন পুরমন্ত্রী ও অধুনা পরিবহণ মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘কোনও রাজনৈতিক দল হকার বসায় না। হকার বসায় পুলিশ। নিজেদের রোজগারের জন্য হকার বসায় তারা।’
যদিও হকার সংগ্রাম সমিতির তরফে ফিরহাদের দাবি খারিজ করা হয়েছে। সংগঠনের এক নেতা জানিয়েছেন, ‘যার যেখানে গায়ের জোর বেশি সে সেখানে হকার বসায়। কোথাও পুলিশ, কোথাও রাজনৈতিক নেতা, কোথাও স্থানীয় ক্লাবের দাদারা হকার বসায়। তার বিনিময়ে মোটা টাকাও নেয় তারা। সঙ্গে রয়েছে মাসিক দাবিদাওয়া। ফলে শুধু পুলিশ হকার বসায় এই দাবি ঠিক নয়।’ সংগঠনের আরেক নেতা জানিয়েছেন, ‘কলকাতা শহরে নিত্যনতুন রাস্তায় হকার বসছে। পুরনো হকারদের সঙ্গে তাদের কোনও সম্পর্ক নেই। কোথাও নতুন করে হকার বসতে দেখলে উলটে আমরা পুলিশে অভিযোগ জানিয়ে আসি।’
রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, হকার সংক্রান্ত একটি মামলায় হাইকোর্ট রাজ্য সরকারের জবাবদিহি চেয়েছে। যার জেরে অস্বস্তিতে রয়েছেন ফিরহাদরা। বিষয়টি নিয়ে শোরগোল শুরুর আগেই পুলিশের ঘাড়ে বন্দুক রাখলেন মন্ত্রী। কারণ, পুলিশ যে মন্ত্রীর কথা খণ্ডন করবে না তা বিলক্ষণ জানেন ফিরহাদ।
|#+|