বাংলা নিউজ > ভোটযুদ্ধ > পুরভোটের লড়াই > কাঁথিতে অধিকারীদের বাড়ির সামনে শুনশান, দেখা গেল না পরিবারের কোনও সদস্যকে
আদালতে ঝুলে রয়েছে কাঁথি পুরসভার পুনর্নির্বাচনের আবেদন। তবে ভোটগণনায় স্থগিতাদেশ দেয়নি কলকাতা হাইকোর্ট। তাই প্রত্যাশামতোই পুরসভা দখল করেছে তৃণমূল। ৪০ বছর পর এই প্রথম পুরসভায় নেই অধিকারী পরিবারের কোনও সদস্য। তাতেই উচ্ছাসে মাতোয়ারা তৃণমূল। যাতে শুভেন্দুর ভাই সৌমেন্দুর সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়া, ‘ভোটই হয়নি, প্রতিক্রিয়া কী দেব।’
বুধবার ভোটগণনার দিন অধিকারীদের বাসভবন শান্তিকুঞ্জ থেকে বেরোতে দেখা যায়নি পরিবারের কোনও সদস্যকে। দিনভর গৃহবন্দি ছিলেন শিশিরবাবু, শুভেন্দু, দিব্যেন্দু ও সৌমেন্দু। তারই মধ্যে কখনও ‘খেলা হবে’, কখনও ‘আয় অধিকারী দেখে যা, তৃণমূলের ক্ষমতা’ বলে স্লোগান উঠেছে বাড়ির সামনে।
২১ আসনের কাঁথি পুরসভায় তৃণমূল দখল করেছে ১৭টি। বিজেপি ৩টি ও নির্দল ১টি ওয়ার্ডে জিতেছে। হেরেছেন ৬ নম্বর ওয়ার্ডে ৯৭ ভোটে হেরেছেন উত্তর কাঁথির বিজেপি বিধায়ক সুমিতা সিনহা।
এবারের পুর নির্বাচনে অধিকারী পরিবারের কোনও সদস্য লড়েননি। ফলে ভোটের ফল যাই হোক, ৪০ বছর পর যে পুরসভায় অধিকারী পরিবারের কোনও সদস্য থাকবেন না তা এক প্রকার স্পষ্ট ছিল। তবে নিজের এলাকায় দলকে জেতানোয় চেষ্টার কসুর করেননি শুভেন্দু অধিকারী। প্রচারে বেরিয়ে পদে পদে তৃণমূল ও প্রশাসনের বাধার মুখে পড়তে হয়েছে তাঁকে।
আদালতে ঝুলে রয়েছে কাঁথি পুরসভার পুনর্নির্বাচনের আবেদন। তবে ভোটগণনায় স্থগিতাদেশ দেয়নি কলকাতা হাইকোর্ট। তাই প্রত্যাশামতোই পুরসভা দখল করেছে তৃণমূল। ৪০ বছর পর এই প্রথম পুরসভায় নেই অধিকারী পরিবারের কোনও সদস্য। তাতেই উচ্ছাসে মাতোয়ারা তৃণমূল। যাতে শুভেন্দুর ভাই সৌমেন্দুর সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়া, ‘ভোটই হয়নি, প্রতিক্রিয়া কী দেব।’
বুধবার ভোটগণনার দিন অধিকারীদের বাসভবন শান্তিকুঞ্জ থেকে বেরোতে দেখা যায়নি পরিবারের কোনও সদস্যকে। দিনভর গৃহবন্দি ছিলেন শিশিরবাবু, শুভেন্দু, দিব্যেন্দু ও সৌমেন্দু। তারই মধ্যে কখনও ‘খেলা হবে’, কখনও ‘আয় অধিকারী দেখে যা, তৃণমূলের ক্ষমতা’ বলে স্লোগান উঠেছে বাড়ির সামনে।
২১ আসনের কাঁথি পুরসভায় তৃণমূল দখল করেছে ১৭টি। বিজেপি ৩টি ও নির্দল ১টি ওয়ার্ডে জিতেছে। হেরেছেন ৬ নম্বর ওয়ার্ডে ৯৭ ভোটে হেরেছেন উত্তর কাঁথির বিজেপি বিধায়ক সুমিতা সিনহা।
এবারের পুর নির্বাচনে অধিকারী পরিবারের কোনও সদস্য লড়েননি। ফলে ভোটের ফল যাই হোক, ৪০ বছর পর যে পুরসভায় অধিকারী পরিবারের কোনও সদস্য থাকবেন না তা এক প্রকার স্পষ্ট ছিল। তবে নিজের এলাকায় দলকে জেতানোয় চেষ্টার কসুর করেননি শুভেন্দু অধিকারী। প্রচারে বেরিয়ে পদে পদে তৃণমূল ও প্রশাসনের বাধার মুখে পড়তে হয়েছে তাঁকে।
|#+|
এদিনের ফল নিয়ে রামনগরের বিধায়ক তথা রাজ্যের মৎস্যমন্ত্রী অখিল গিরি বলেন, ‘কাঁথিতে অধিকারীদের দাপটের মিথ ভাঙল। অধিকারীরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সামনে রেখে যে ব্যাপক দুর্নীতি করেছে তা মানুষ বুঝতে পেরেছেন।’
এই নিয়ে শিশিরবাবুর ছোট ছেলে সৌমেন্দু বলেন, ‘ভোটই হয়নি। কী প্রতিক্রিয়া দেব?’
ভোটযুদ্ধ খবর