বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > History behind Film Maidaan: ‘উস্তাদ ইয়ে ম্যাচ মুঝে দে দো’, ময়দানের ইতিহাস শোনালেন পিকে-কন্যা পলা

History behind Film Maidaan: ‘উস্তাদ ইয়ে ম্যাচ মুঝে দে দো’, ময়দানের ইতিহাস শোনালেন পিকে-কন্যা পলা

‘ময়দান’-এর ইতিহাস বললেন পলা বন্দ্যোপাধ্যায়

History behind Film Maidaan: ‘ময়দান’ সিনেমার কতটা বাস্তব? কতটাই বা কল্পনা? ভারতীয় ফুটবলের অতীতের গৌরব আজ এত ম্রিয়মান কেন? হিন্দুস্তান টাইমস বাংলার সামনে ভারতীয় ফুটবলের প্রবাদপ্রতীম তারকা পিকে বন্দ্যোপাধ্যায়ের কন্যা ঐতিহাসিক পলা বন্দ্যোপাধ্যায়

সম্প্রতি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে অমিত শর্মা পরিচালিত ‘ময়দান’। ভারতের জাতীয় ফুটবল দলের কোচ সৈয়দ আব্দুল রহিমের জীবনকাহিনি নিয়ে তৈরি হয়েছে এই ছবি। যার মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন অজয় দেবগণ। ছবির কেন্দ্রে যে সব চরিত্ররা রয়েছে, বাস্তবে তাঁদের অনেকেই এখন আর জীবিত নেই। ছবির অন্যতম চরিত্র হলেন পিকে বন্দ্যোপাধ্যায়। ভারতীয় ফুটবলের প্রবাদপ্রতীম প্রদীপকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় প্রয়াত হয়েছেন ২০২০ সালে। তাঁর কন্যা পলা বন্দ্যোপাধ্যায় ‘ময়দান’ ছবিটি প্রিমিয়ারে দেখেছেন। কেমন অভিজ্ঞতা তাঁর? সত্যের কতটা কাছাকাছি এই সিনেমা?

অধ্যাপক এবং ঐতিহাসিক পলা বন্দ্যোপাধ্যায় হিন্দুস্তান টাইমস বাংলাকে জানালেন ‘ময়দান’ নিয়ে তাঁর অভিজ্ঞতার কথা।

প্রশ্ন: প্রথমে একটু ‘নেগেটিভ’ প্রশ্ন করি। ‘ময়দান’ বাস্তবের থেকে কোথায় কোথায় আলাদা?

পলা বন্দ্যোপাধ্যায়: কিছু কিছু জায়গায় সিনেম্যাটিক লাইসেন্স নিয়ে ছবির কাহিনি বাস্তব থেকে সরে গিয়েছে। প্রথমেই যে কথাটি মনে হয়েছে, ভারতীয় ফুটবলের যে সময়টি তুলে ধরা হয়েছে, সেই সময়ে একাধিক খেলোয়াড় ছিলেন দেশের হিরো। সিনেমায় রহিম সাহেবকে গুরুত্ব দিতে গিয়ে, সেই অংশটা হারিয়ে গিয়েছে। দ্বিতীয় আর একটি কথা মনে হয়েছে। রহিম সাহেবকে এই ছবিতে যতটা বিত্তবান দেখানো হয়েছে, তিনি হয়তো ততটাও ছিলেন না। আমরা ছোটবেলায় হায়দরাবাদে ওঁর বাড়ি গিয়েছি। কিন্তু যত দূর মনে আছে, সেটি খুব সাধারণ একটি বাড়ি ছিল। তৃতীয়ত, এই ছবির প্রতিটি ম্যাচে যাঁদের গোল করতে দেখা গিয়েছে, সব ক্ষেত্রে তা সত্যি নয়। তবে শেষ পর্যন্ত এটি তো রহিম সাহেবের বায়োপিক। ফলে বাস্তব থেকে এটুকু সরে যাওয়া আমার খুব একটা চোখে লাগেনি।

প্রশ্ন: এই ছবির ক্লাইম্যাক্সে ১৯৬২ সালের এশিয়ান গেমস। ছবিতে যেভাবে সেই ঘটনা দেখানো হয়েছে, তার সঙ্গে আপনার শোনা কাহিনির মিল কতটা?

পলা বন্দ্যোপাধ্যায়: এর আগে ১৯৫১ সালেও রহিম সাহেবের প্রশিক্ষণে ভারত এশিয়ান কাপ জয় করেছিল। কিন্তু সেই টুর্নামেন্টে বহু তাবড় টিমই অংশ নেয়নি। ফলে ১৯৬২ সালের এশিয়ান কাপ জয়ের আলাদা করে ঐতিহাসিক গুরুত্ব আছে। স্বাভাবিকভাবেই একটি সিনেমায় সময়ের অভাবে বাস্তবের পুরোটা তুলে ধরা সম্ভব নয়। যেমন বাবার মুখে শুনেছি, রহিম সাহেব টিম পরিচালনা করতেন খুবই গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে। বাবা এবং চুনি কাকার কথাকে আলাদা করে গুরুত্ব দিতেন তিনি। বাবাকে ডাকতেন উস্তাদ বলে আর চুনি কাকাকে প্রিন্স। বাবা আর চুনি কাকার মধ্যে হালকা রেষারেষিও ছিল, কে রহিম সাহেবে বেশি ঘনিষ্ঠ তা নিয়ে। আবার দু’জনে ছিলেন দারুণ বন্ধুও। একই রকম ভাবে রহিম সাহেব অন্য খেলোয়াড়দের মতামতেরও গুরুত্ব দিতেন, সেই ঘটনাগুলির কিছুটা এখানে অনুপস্থিত। বিশেষ করে জার্নেল সিং এবং থঙ্গরাজকে ফাইনালে খেলোনোর সিদ্ধান্তটির কথা তো এখানে মনে পড়ছেই।

প্রশ্ন: সেই ঘটনাটি কী?

পলা বন্দ্যোপাধ্যায়: ফাইনালে এই দু’জনকে খেলানোর পিছনে বড় ভূমিকা ছিল বাবা এবং চুনি কাকার। শুনেছি, ওঁরাই রহিম সাহেবকে রাজি করান এই দু’জনকে খেলানোর জন্য। যুক্তি ছিল, এতে টিমের মনোবল বাড়বে। তাছাড়া দক্ষিণ কোরিয়া মাটির চেয়ে বাতাসে বল রেখে বেশি পরিমাণে খেলে। এরিয়াল শট সামলাতে থঙ্গরাজ বেশি সক্ষম বলে মনে করেছিলেন ওঁরা। ছবিতে দেখানো হয়েছে, এটি একা রহিম সাহেবের সিদ্ধান্ত। বাস্তবে বিষয়টি পুরোপুরি তা ছিল না।

প্রশ্ন: ছবিতে শুভঙ্কর সেনগুপ্ত এবং রায় চৌধুরী বলে দু’টি চরিত্র রয়েছে। যথাক্রমে অভিনয় করেছেন রুদ্রনীল ঘোষ এবং গজরাজ রাও। এই দু’টি চরিত্র আসলে কারা?

পলা বন্দ্যোপাধ্যায়: বাস্তবে এরকম কোনও চরিত্র ছিল বলে মনে হয় না। তবে সেই সময়ের খুব নামজাদা প্রশাসক ছিলেন বেচু দত্ত রায়। তাঁর চরিত্রটি থেকে কিছু কিছু বৈশিষ্ট্য নিয়ে এই দু’টি চরিত্র নির্মিত হয়েছে বলেই আন্দাজ। তবে বাবার কাছে শুনেছি, বেচু দত্ত রায় ছিলেন দক্ষ প্রশাসক। ফলে তাঁকে ‘খল’ চরিত্র ভাবার কোনও কারণ নেই। তাই মনে হয়, ছবির ওই দু’টি চরিত্রকে কাল্পনিকই বলা যেতে পারে।

‘ময়দান’ ছবির দৃশ্য
‘ময়দান’ ছবির দৃশ্য

প্রশ্ন: ছবিতে দেখানো হয়েছে, রহিম সাহেবকে একবার কোচের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সত্যিই কি তাই?

পলা বন্দ্যোপাধ্যায়: এটা কখনও শুনিনি। হয়তো শারীরিক কারণে তিনি নিজেই সরে গিয়েছিলেন। পরে আবার ফিরে আসেন। ঠিক যেমন, ছবিতে দেখানো হয়েছে, মাঠের মধ্যে কাশতে কাশতে উনি অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। সেটিও বাস্তবে ঘটেছে বলে শুনিনি। ওঁর ফুসফুসের ক্যানসারের কথা বাবা এবং চুনি কাকা জানতেন। সেই সময়ে আর কেউ বিষয়টি অতটা জানতেন বলে মনেও হয় না।

প্রশ্ন: ছবিটি দেখতে দেখতে আপনার কি কখনও মনে হয়েছে, এটি বাংলা বিরোধী?

পলা বন্দ্যোপাধ্যায়: প্রথমেই বলি, ছবিটি আমার ভালো লেগেছে। সেই সময়ে ফুটবল নিয়ে প্রাদেশিক রাজনীতি ছিল, তা অস্বীকার করা যায় না। বাংলা বনাম হায়দরাবাদের রাজনীতি চলতই। ছবিটি দেখতে দেখতে তাই কারও মনে হতেই পারে, এটিতে বাংলাকে একটু নেগেটিভ দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখা হয়েছে। কিন্তু তাতে ছবির আসল উদ্দেশ্যে ব্যাঘাত ঘটে না। ছবিটি ইতিহাসের যে অধ্যায়টিকে তুলে ধরতে চেয়েছে, সেখানে এটি সফল।

প্রশ্ন: এবার একটু ইতিহাসের প্রসঙ্গে আসা যাক। ১৯৬২ সালের এই জয়ের পরে কী ঘটেছিল? সেই ঘটনা তো ছবিতে দেখানো হয় না...

পলা বন্দ্যোপাধ্যায়: সে সময় যাঁরাই ভারতীয় দলের হয়ে খেলেছিলেন, তাঁরা প্রত্যেকেই বহু কিছু ত্যাগ করেছিলেন টিমের জন্য। অর্থনৈতিক ভাবে তখন লাভবান হওয়া তো দূরের কথা, পরিবার-পরিজন-প্রিয় মানুষকে ছেড়ে সকলেই দিনের পর দিন দেশের হয়ে খেলার জন্য সময় দিতেন। বাবাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, ট্রফি জয়ের পরে কী পেয়েছিলেন? বাবা বলেছিলেন, প্রত্যেক খেলোয়াড় পেয়েছিলেন এক কাপ চা আর দুটো বিস্কুট।

প্রশ্ন: এই সময়টিকে ভারতীয় ফুটবলের সবচেয়ে উজ্জ্বল অধ্যায় বলে ধরা হয়। এর পরে আর ভারতীয় দল সেভাবে সফল হতে পারল না কেন?

পলা বন্দ্যোপাধ্যায়: জাতীয় টিমের হয়ে খেলে বিশেষ পয়সাকড়ি তখন পাওয়া যেত না। এর পরে বাড়তে লাগল ক্লাব ফুটবলের জনপ্রিয়তা। সেখানে তখন পয়সা। ফলে খেলোয়াড়রাও ধীরে ধীরে ওই দিকেই আকৃষ্ট হতে লাগলেন। অনেকটা ইংল্যান্ডের জাতীয় দল এবং সেখানকার প্রিমিয়ার লিগের মতো অবস্থা হয়ে দাঁড়াল এই দেশেও। পরে দেশের টিমের কোচের দায়িত্ব নিয়েছিলেন বাবা। উনিও ক্রীড়ামন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করেছিলেন, যেভাবে রহিম সাহেব সারা দেশ ঘুরে ঘুরে বিজ্ঞানভিত্তিক পদ্ধতিতে যেভাবে খেলোয়াড় বেছেছিলেন, ওঁকেও সেই সুযোগ দেওয়া হোক। কিন্তু উনি সেটি পাননি। আর এর পাশাপাশি আর একটি ঘটনা ঘটে। তা তো সকলেরই জানা। দেশে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা হুহু করে বাড়তে থাকে। ফলে ক্রমশ চাপা পড়ে যায় ফুটবল।

প্রশ্ন: ছবি দেখতে দেখতে মনে হয়েছে, কোনও ঘটনায় আরও একটু জোর দিলে, বা সেটি দেখালে ভালো হত?

পলা বন্দ্যোপাধ্যায়: কয়েকটি কথা বলতেই পারি। প্রথমত, এখানে চুনি কাকার চরিত্রটিকে একটি বাচ্চা ছেলে হিসাবে দেখানো হয়েছে। ওঁর চরিত্রটির আরও একটু গুরুত্ব পাওয়া উচিত ছিল। উনি ছিলেন বাবার সমবয়সি। সেই সময়ে মোহনবাগানের হিরো। এখানে দেখা যায়, ওঁর চরিত্র ‘প্রদীপদা’ বলে সম্বোধন করছে। বাস্তবে উনি বাবাকে ‘প্রদীপ’ বলেই ডাকতেন। বাবা ওঁকে ডাকতেন গোঁসাই বলে। দ্বিতীয়ত, রহিম সাহেব ‘টিকিটাকি’ বলে একটি স্ট্র্যাটেজি তৈরি করেন। একটি ছিল একটি ত্রিকোণ ছক। খেলোয়াড় ১ খেলোয়াড় ২-কে বল পাস করবে। ২ এর পরে খেলোয়াড় ৩-কে পাস করবে। ৩ আবার ১-কে পাস করবে। এই ভাবে বিপক্ষের রক্ষণ ভেঙে টিম এগোবে। আর এই ত্রিকোণের তিন বিন্দু ছিলেন পিকে-চুনি-বলরাম। এই সমীকরণটিও ছবিতে দেখতে পেলে ভালো লাগত। তবে ওই যে বললাম, স্বল্প পরিসরে সবটা তো দেখানো সম্ভব নয়। ফলে আগামী দিনে এঁদের কারও বায়োপিক হলে সেখানে নিশ্চয়ই এই সব বিষয় উঠে আসবে। আর একটি ঘটনার কথাও খুব মনে পড়ছে। সেটির সঙ্গে রহিম সাহেবের ধূমপানের অভ্যাসেরও একটা সম্পর্ক আছে।

‘ময়দান’ ছবির দৃশ্য
‘ময়দান’ ছবির দৃশ্য

প্রশ্ন: হ্যাঁ, এখানে তো দেখানো হয়েছে, উনি প্রচণ্ড ধূমপান করতেন...

পলা বন্দ্যোপাধ্যায়: হ্যাঁ, সেটি হয়তো সত্যিই। বাবার মুখে শুনেছি, ১৯৬২ সালের ফাইনালের আগের রাত। জাকার্তায় তখন ভয়াবহ পরিস্থিতি। বাবা আর চুনি কাকা রুমমেট। বাবার ঘুম আসছিল না। চুনি কাকাও ঘুমোতে পারছিলেন না। তখন দু’জনে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে বাইরে গিয়ে দাঁড়ালেন। ঘুটঘুটে অন্ধকার। তার মধ্যে দেখতে পেলেন একটা লাল আলোর বিন্দু। রহিম সাহেবও ঘুমোতে পারেননি। তিনিও একা বসে সিগারেট খাচ্ছিলেন। দেখতে পেয়ে বাবা আর চুনি কাকা সেখানে যান। রহিম সাহেব বাবাকে বলেন, ‘উস্তাদ, ইয়ে টুর্নামেন্ট মুঝে দে দো’। এই কথা যখন উনি বলছেন, তার পরেই সেখানে একে একে হাজির হন বাকিরা। তাঁরা বলেন, যদি মাঠ থেকে বেঁচে বেরোন, তাহলে জিতে বেরোবেন।

প্রশ্ন: শেষ প্রশ্ন। সাধারণত, স্পোর্টস ফিল্মের ক্ষেত্রে দেখা যায়, চরিত্রদের আবেগ বেশি মাত্রায় ধরতে গিয়ে, খেলাটাই এই ধরনের সিনেমার ফোকাস বিন্দু থেকে সরে যায়। এই হিসাবে ‘ময়দান’কে কোথায় রাখবেন?

পলা বন্দ্যোপাধ্যায়: আমি বলব, ‘ময়দান’ খুব বিরল স্পোর্টস ফিল্ম, যেখানে এতটা সময় খেলা দেখানো হয়েছে। সত্যি বলতে, ফুটবল এমন একটা খেলা, সেটার মধ্যেই ব্যাপক মাত্রায় আবেগ রয়েছে। এটা শরীর দিয়ে খেলা হয়। ফলে সেখানে আবেগ আসতে বাধ্য। তাই আলাদা করে একটা ‘প্রেমের কাহিনি’ বা ‘জীবনযুদ্ধের কাহিনি’ হাজির করে আবেগ আরোপ করতে হয় না। সত্যিটা দেখানোই যথেষ্ট। আর পাশাপাশি এখানে অজয় দেবগণ অসাধারণ অভিনয় করেছেন। সবটা মিলিয়েই ছবিটি ইতিহাসের প্রতি সুবিচার করেছে বলে মনে হয়।

Haryana and JNK Election Haryana and JNK Election
বায়োস্কোপ খবর

Latest News

কার্নিভালে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দুলে দুলে তালি রচনা, জুন, নুসরতদের, ছিলেন আর কারা পুজোয় গতবারকে ছাপিয়ে গেল লোকালে ভিড়, রেকর্ড যাত্রী শিয়ালদা ও হাওড়া ডিভিশনে PAK vs ENG: বাবরের জায়গায় দলে, অভিষেকেই সেঞ্চুরি করে ইতিহাস গড়লেন কামরান গোলাম বাংলাদেশে পুজো মণ্ডপে ইসলামি গান, পুলিশ হেফাজতের আবেদন নাকচ আদালতের অতীতের জয় থেকে নিচ্ছেন অনুপ্রেরণা, নিলামে ছক্কা হাঁকাতে মরিয়া MI কোচ মাহেলা ‘ডাক্তারবাবু থানায় চলুন,’ অনশনের সমর্থনে ব্যাজ পরে মমতার কার্নিভালে, আটক চিকিৎসক ঝাড়খণ্ডে গদি কার দখলে যেতে পারে? কোন ইঙ্গিত কয়েক মাস আগের লোকসভা ভোটে? লোকসভার নিরিখে মহারাষ্ট্রে বিভানসভায় এগিয়ে কে? একনজরে চমকপ্রদ পরিসংখ্যান স্পিনারদের জালে বারবার ধরা পড়ছেন, ‘হোম’ সেন্টারে ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া বিরাট মিলছে না চিকিৎসা পরিষেবা, উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে ভাঙচুর, বিক্ষোভ রোগীর পরিবারের

Copyright © 2024 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.