এভাবে বাড়িতে বানিয়ে দেখুন রুটি। যেমন খেতে হবে সুস্বাদু আর নরম, তেমনই পুষ্টিগুণ জবরদস্ত।
1/5সকালের জলখাবারে অনেকেরই থাকে রুটি। আবার বেশিরভাগ ঘরে রাতেও চল রয়েছে রুটি খাওয়ার। রুটিতে গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স নামক উপাদান কম থাকায় রক্তে সুগারের মাত্রা ঠিক থাকে। সঙ্গে আটায় থাকা সকল ভিটামিন ও খনিজ উপকার দেয় শরীরকে। তবে এবার থেকে আটার সঙ্গে মেশাতে পারেন কিছু বিশেষ উপাদান। যা রুটিকে আরও উপকারী করে তুলবে।
2/5শীতে বাজারে খুব ভালো পালংশাক পাওয়া যায়। পালংশাক মিক্সিতে পেস্ট করে নিয়ে তা দিয়ে আটা মাখতে পারেন। এক্ষেত্রে আলাদা করে আর জল দেওয়ার প্রয়োজন পড়বে না। পালংশাকে থাকা মিনারেল, ভিটামিন, ফাইটো নিউট্রিয়েন্টস রুটিকে করে তুলবে আরও পুষ্টিতে ভরা।
3/5রুটি বানানোর পর তাতে একটি ঘি মাখিয়ে নিতে পারেন। বিশেষ করে যারা অফিস বা স্কুলের টিফিনে নিয়ে যান রুটিকে। কারণ ঘি মাখানো থাকলে রুটি নরম থাকবে। ঘি-তে থাকে নানা খনিজ উপাদান ও স্যাচুরেটেড ফ্যাট। যা মস্তিষ্কের জন্য উপকারী। ঘি মাখানে থাকলে রুটিতে থাকা গ্লুটেন ও ফাইবার সহজে হজম হয়। ঘি অত্যাবশ্যক ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ভিটামিনের A, D, E, এবং K-এর উৎস।
4/5রুটি বানানোর সময় আটায় মিশিয়ে নিতে পারেন ১ থেকে ২ টেবিল চামচ (২-৩টি রুটির জন্য এই পরিমাণ) ড্রাইফ্রুটস পাউডার। সকালের জলখাবারে এরকমভাবে রুটি বানিয়ে খেলে সারাদিনে কাজের উদ্যম পাবেন। ড্রাই ফ্রুটসের পুষ্টিগুণ নিয়ে নতুন কিছু বলার নেই, সঙ্গে এটি রুটির স্বাদকেও একেবারে বদলে দেয়।
5/5আটা মাখার সময় তাতে জলের বদলে দিয়ে দিন আটা। সঙ্গে আমচুর পাউডার, ভাজা মশলা, নুন, গোলমরিচ গুঁড়োও মিশিয়ে নিতে পারেন। এভাবে বানালে যেমন রুটির গুণাগুণ বেড়ে যাবে, তেমন হবেও খেতে অনেক সুস্বাদু।