ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে অনেকেই ঘি এড়িয়ে চলেন। এদিকে শিল্পা-করিনাদের মতো বলিউড তারকাদের দিনই শুরু হয় ঘি দিয়ে। জেনে নিন কী করবেন-
1/5ঘি ভারতীয় রান্নাঘরের একটি বিশেষ অংশ। আমরা খাবারের স্বাদ বাড়াতে সাধারণত এটা ব্যবহার করি। সঙ্গে মা-বাবারা মনে করে গরুর ঘি শরীরের জন্যও খুব উপকারী। বাচ্চারা রুটি না খেতে চাইলে বা-মায়েরা সাধারণত তাতে ঘি মাখিয়ে দেন। আবার অনেকে ঘি মাখানো রুটি খেতে পছন্দ করেন সকালে বা রাতে। চলুন জেনে নেই ঘি মাখানো রুটি খাওয়া কি সত্যিই শরীরের পক্ষে নিরাপদ?
2/5অনেক বলিউড তারকার রুটিন ডায়েটের অংশ এটি। ঘি আর হলুদ দিয়ে দিন শুরু করেন শিল্পা শেট্টি। একইসঙ্গে কারিনা কাপুরও ঘি রাখেন খাবারে রোজ। কমেডি কুইন ভারতী ,সিং যেমন জানিয়েছিলেন যে তিনি যখন ওজন কমিয়েছিলেন তখনও তিনি ঘি খাওয়া বন্ধ করেননি। তবে সাধারণ মানুষদের অধিকাংশই রুটিতে ঘি লাগানোকে অস্বাস্থ্যকর মনে করেন। যদিও বিশেষজ্ঞদের মতে, রুটিতে ঘি লাগালে এর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কমে যায়। এতে আপনার পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে। তাই ওজন কমলেও ঘি দিয়ে রুটি খাওয়া আপনার জন্য ভালো।
3/5ঘি একটি স্বাস্থ্যকর চর্বি। ঘিতে দ্রবণীয় ভিটামিন ওজন কমাতেও সাহায্য করে। শুধুতাই নয়, ঘিতে রয়েছে ভালো কোলেস্টেরল। একই সময়ে, এটি হরমোনের ভারসাম্যও বজায় রাখে। তাই রুটিতে ঘি লাগালে ক্ষতি হওয়ার কোনও ভয় নেই বললেই চলে।
4/5বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ঘি প্রদাহ হ্রাস করার পাশাপাশি শরীরকেও শিথিল রাখতে সাহায্য়। এই কারণে গরমের সময় ঘি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
5/5তবে অবশ্যই আপনাকে ঘি খেতে হবে পরিমিত মাপে। দিনে ১ থেকে ২ টেবিল চামচ দেশি ঘি খেতে পারেন। দুধের সর থেকে বাড়িতেই বানিয়ে নিতে পারেন ঘি। এর স্বাস্ত্যগুণ এতে আরও বেড়ে যায়, কারণ ভেজাল মেশানোর সম্ভাবনা থাকে না।