একদিন নয়, পর পর বেশ কয়েকদিন ধরে টানা চলেছে যৌন হেনস্থা। তিন নাবালকের এই হেনস্থার শিকার হয়েছে এক ৯ বছরের বালক। এই তিন নাবালকের একজন নবম শ্রেণির ছাত্র ও বাকি দুই জন অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়া। যাদের বাড়িতে গেম খেলতে যেত এই নির্যাতনের শিকার হওয়া বালক। এই নাবালকদের বিরুদ্ধেই রয়েছে যৌন হেনস্থার অভিযোগ। এমনই জানিয়েছে নির্যাতিতর পরিবার। শেষে চরম মানসিক ও শারীরিক অত্যাচারিত হয়ে টানা ১০ দিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি ছিল ওই ৯ বছরের বালক।
পুলিশ সূত্রে জানানো হচ্ছে, তদন্তে জানা গিয়েছে, অনলাইন ক্লাসের ফাঁকে ও মোবাইল গেম খেলার ছলে ওই নাবালকদের হাতে এসে পৌঁছেছিল কয়েকটি পর্ন ভিডিয়ো। সেই ভিডিয়ো ওই নাবালকরা দেখে ফেলে। এরপর ওই বালককে ওই ভিডিয়ো দেখিয়ে , তার ওপর তিন নাবালককে মিলে নারকীয় অত্যাচার চালাত বলে অভিযোগ নির্যাতিতের পরিবারের। জানা গিয়েছে, ওই তিন নাবালক অত্যাচারিত বালকটির প্রতিবেশী। তারা একে অপরের বন্ধু। জানা গিয়েছে, ফাঁকা কোনও রাস্তা বা গলিতে নিয়ে গিয়ে ওই বালকের ওপর এমন অকথ্য অত্যাচার দিনের পর দিন চালিয়েছে ও ওই নাবালকরা। এদিকে, ওই বালকটি বেশ কয়েকদিন ধরেই বাড়িতে এসে আতঙ্কিত হয়ে থাকত। বাড়ির বাইরেও সে বের হতে চাইত না। চলে গিয়েছিল খাওয়া দাওয়ার ইচ্ছা। দেড় মাস ধরে এমনটা চলার পর পরিবারের সন্দেহ হয়। তারপরই সামনে আসে আসল তথ্য। গত ৫ জানুয়ারি ওই বালককে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সে হাসপাতাল থেকে ফিরে আসে ১৫ জানুয়ারি।
একদিন নয়, পর পর বেশ কয়েকদিন ধরে টানা চলেছে যৌন হেনস্থা। তিন নাবালকের এই হেনস্থার শিকার হয়েছে এক ৯ বছরের বালক। এই তিন নাবালকের একজন নবম শ্রেণির ছাত্র ও বাকি দুই জন অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়া। যাদের বাড়িতে গেম খেলতে যেত এই নির্যাতনের শিকার হওয়া বালক। এই নাবালকদের বিরুদ্ধেই রয়েছে যৌন হেনস্থার অভিযোগ। এমনই জানিয়েছে নির্যাতিতর পরিবার। শেষে চরম মানসিক ও শারীরিক অত্যাচারিত হয়ে টানা ১০ দিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি ছিল ওই ৯ বছরের বালক।
পুলিশ সূত্রে জানানো হচ্ছে, তদন্তে জানা গিয়েছে, অনলাইন ক্লাসের ফাঁকে ও মোবাইল গেম খেলার ছলে ওই নাবালকদের হাতে এসে পৌঁছেছিল কয়েকটি পর্ন ভিডিয়ো। সেই ভিডিয়ো ওই নাবালকরা দেখে ফেলে। এরপর ওই বালককে ওই ভিডিয়ো দেখিয়ে , তার ওপর তিন নাবালককে মিলে নারকীয় অত্যাচার চালাত বলে অভিযোগ নির্যাতিতের পরিবারের। জানা গিয়েছে, ওই তিন নাবালক অত্যাচারিত বালকটির প্রতিবেশী। তারা একে অপরের বন্ধু। জানা গিয়েছে, ফাঁকা কোনও রাস্তা বা গলিতে নিয়ে গিয়ে ওই বালকের ওপর এমন অকথ্য অত্যাচার দিনের পর দিন চালিয়েছে ও ওই নাবালকরা। এদিকে, ওই বালকটি বেশ কয়েকদিন ধরেই বাড়িতে এসে আতঙ্কিত হয়ে থাকত। বাড়ির বাইরেও সে বের হতে চাইত না। চলে গিয়েছিল খাওয়া দাওয়ার ইচ্ছা। দেড় মাস ধরে এমনটা চলার পর পরিবারের সন্দেহ হয়। তারপরই সামনে আসে আসল তথ্য। গত ৫ জানুয়ারি ওই বালককে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সে হাসপাতাল থেকে ফিরে আসে ১৫ জানুয়ারি।
|#+|
এদিকে, ততক্ষণে পুলিশের দ্বারস্থ হয় অত্যাচারিতের পরিবার। তার ভিত্তিকে পকসো আইনের আওতায় ওই তিন নাবালককে গ্রেফতার করা হয় বলে খবর। এদিকে, বাবা মায়ের সঙ্গে বহুবার কথা বলার পর ওই ৯ বছরের বালক বলে ফেলতে শুরু করে তার সঙ্গে কী ঘটেছে। চমকে ওঠে কার পরিবার। এদিকে, হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও ৯ বছরের বালকটির আপাতত সেরে উঠতে সময় লাগছে।