দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, তদন্তের অংশ হিসাবে আফতাবের ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, গুগল, গুগল পে ও পেটিএম-এর মতো অ্যাপগুলি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এর পাশাপাশি ডেটিং অ্যাপ বাম্বেল এবং ফুড ডেলিভারি অ্যাপ জোমাটো-র কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও আলোচনা করছেন তদন্তকারীরা।
1/5 শ্রদ্ধা ওয়াকার হত্যা মামলার তদন্তে একের পর এক ভয়ানক তথ্য আবিষ্কার করছে দিল্লি পুলিশ। আর তারই মাধ্যমে এই হত্যাকাণ্ডের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি উঠে আসছে। আফতাব পুনাওয়ালার সোশ্যাল মিডিয়া, অ্যাপেও নজর দিয়েছেন তদন্তকারীরা। আর তাতেই মিলছে উল্লেখযোগ্য সব 'ক্লু'। ফাইল ছবি: টুইটার
2/5 দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, তদন্তের অংশ হিসাবে আফতাবের ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, গুগল, গুগল পে ও পেটিএম-এর মতো অ্যাপগুলি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এর পাশাপাশি ডেটিং অ্যাপ বাম্বেল এবং ফুড ডেলিভারি অ্যাপ জোমাটো-র কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও আলোচনা করছেন তদন্তকারীরা। ফাইল ছবি; এপি
3/5 বাম্বল, জোমাটো এবং পেটিএম-এর মাধ্যমেই এই তদন্দের গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য মেলে। জানা যায়, আফতাব শ্রদ্ধাকে হত্যা করার পর অন্য মহিলাদের অ্যাপার্টমেন্টে আনতে শুরু করে দেয়। ভয়ানক বিষয়টি হল, সেই সময়েও শ্রদ্ধার দেহাংশ ফ্রিজে রাখা ছিল। ফাইল ছবি: এএনআই
4/5 আফতাব নিজের সার্চ হিস্ট্রি ডিলিট করে ফেলেছিলেন। কিন্তু পুলিশ Google কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে সেটি পুনরুদ্ধার করেন। আর তাতে দেখা যায়, মৃতদেহ কীভাবে 'হাপিশ' করে দেওয়া যায়, তার পদ্ধতি জানতে গুগল সার্চ করেছিল আফতাব। এই সংক্রান্ত বেশ কিছু সাইটে রীতিমতো ঘাঁটাঘাঁটি করে। ছবি : রয়টার্স
5/5 শ্রদ্ধা ও আফতাবের পুরনো বেশ কিছু চ্যাটও পুনরুদ্ধার করা গিয়েছে। সৌজন্যে ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রাম। সবচেয়ে অবাক করার মতো বিষয় হল, শ্রদ্ধার মৃত্যুর পরেও আফতাব তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট চালু রেখেছিল। শ্রদ্ধার পুরনো ফটো নিয়ে নিয়মিত পোস্টও করছিল। এর মাধ্যমে শ্রদ্ধার পরিচিতদের 'বোকা' বানাচ্ছিল সে। ফাইল ছবি: রয়টার্স