1/7 কাজ: ২০০টি বন্দে ভারত ট্রেন তৈরি এবং তার রক্ষণাবেক্ষণ। চুক্তি মূল্য: আগামী ৩৫ বছরের জন্য ৫৮ হাজার কোটি টাকা! রেলের ইতিহাসে অন্যতম বড় চুক্তি পেতে টিটাগর ওয়াগনের সঙ্গে হাত মেলাল ভারত হেভি ইলেকট্রিকলস লিমিটেড (BHEL)। সংস্থার সঙ্গে একটি কনসোর্টিয়াম গঠন করেছে PSU সংস্থা। ফাইল ছবি: পিটিআই
2/7 BHEL ছাড়াও এই চুক্তির বিডে দৌড়ে রয়েছে ফরাসি রেলওয়ে সংস্থা আলস্টম; সুইস রেল রোলিং স্টক নির্মাতা স্ট্যাডলার রেল এবং হায়দরাবাদের মিডিয়া সার্ভো ড্রাইভসের কনসোর্টিয়াম; BEML-এর সঙ্গে সিমেন্স। রয়েছে রাশিয়ান রোলিং স্টক প্রস্তুতকারক সংস্থা ট্রান্সম্যাশহোল্ডিং (TMH)-ও। সকলেরই পাখির চোখ ভারতের এই মেগা-চুক্তি। কারণ টাকার অঙ্ক নেহাত্ কম নয়। ফাইল ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস
3/7 ট্রেনের ডেলিভারির সঙ্গে সঙ্গেই মোট ২৬ হাজার কোটি টাকা পাবেন নির্মাতারা। অন্যদিকে, এই ট্রেনগুলি আগামী ৩৫ বছর ধরে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ধাপে ধাপে মোট ৩২ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হবে। । (ছবি - টুইটার/পিএমও)
4/7 বর্তমানে, ভারতীয় রেল এই চুক্তির বিভিন্ন আগ্রহী সংস্থার প্রযুক্তিগত ক্ষমতা যাচাই করছে। আগামী ৪৫ দিনের মধ্যেই আর্থিক বিড খোলা হবে। ফাইল ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস
5/7 দরপত্রের নথি অনুযায়ী, চুক্তির প্রাপককে আগামী ২৪ মাসের মধ্যেই বন্দে ভারত ট্রেনের জন্য স্লিপার ক্লাসের একটি প্রোটোটাইপ তৈরি করতে হবে। কাজটা মোটেও সহজ নয়। ফাইল ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস
6/7 ২০২৪ সালের হেভিওয়েট নির্বাচনের আগেই রেল বন্দে ভারতের স্লিপার ভার্সান চালু করতে চাইছে। এখনও পর্যন্ত যে ১০২ টি বন্দে ভারত ট্রেন তৈরির চুক্তি রয়েছে, সেগুলি সবই চেয়ার কার। (ছবি - টুইটার/পিএমও)
7/7 মনে করা হচ্ছে, প্রিমিয়াম রাজধানী এক্সপ্রেস পরিষেবাকে ধীরে ধীরে বন্দে ভারত দিয়ে প্রতিস্থাপন করবে রেল। এটি এক কথায় বেশ বড় আপগ্রেড হতে চলেছে। বন্দে ভারতের এই স্লিপার ক্লাস-ভার্সানের ট্রেনগুলি নয়াদিল্লি-পাটনা, নয়াদিল্লি-লখনউ এবং অন্যান্য রুটে চালানো হবে। এর ফলে রেল যাত্রা আরও নিরাপদ, আরামদায়ক ও দ্রুত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। ফাইল ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস