ব্যাটে-বলে শাকিব সফল হলে বাংলাদেশকে অপ্রতিরোধ্য দেখায়। তারকা অল-রাউন্ডার ব্যর্থ হলেই নিতান্ত সাদামাটা দেখায় বাংলাদেশ দলকে। চলতি টি-২০ বিশ্বকাপে ঠিক সেরকমই ছবি দেখা যাচ্ছে বারবার। এখনও পর্যন্ত বিশ্বকাপের ৫টি ম্যাচের মধ্যে শাকিবের জন্যই মাত্র ২টি সহযোগী দলের বিরুদ্ধে জিততে পেরেছে বাংলাদেশ।
1/5 স্কটল্যান্ডের বিরুদ্ধে শাকিব বল হাতে নজর কাড়লেও ব্যাট হাতে পরিচিত ছন্দে ছিলেন না। ৪ ওভারে ১৭ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট নিয়ে স্কটল্যান্ডকে ৯ উইকেটে ১৪০ রানে বেঁধে রাখতে সাহায্য করেন তারকা অল-রাউন্ডার। তবে তাঁর ২৮ বলে ২০ রানের ইনিংস দলের কাজে লাগেনি। শাকিবকে রংচটা দেখাতেই বাংলাদেশ আটকে যায় ৭ উইকেটে ১৩৪ রানে। ৬ রানে ম্যাচ হারে বাংলাদেশ।
2/5 ওমানের বিরুদ্ধে শাকিব ব্যাট হাতে ২৯ বলে ৪২ রান করেন। বাংলাদেশ ১৫৩ রান তোলে। বল হাতে তিনি ২৮ রানে ৩ উইকেট নেন। ওমান ৯ উইকেটে ১২৭ রানে আটকে যায়। বাংলাদেশ ২৬ রানে ম্যাচ জেতে। ম্যাচের সেরা হন শাকিব।
3/5 পাপুয়া নিউ গিনির বিরুদ্ধে শাকিব ৩৭ বলে ৪৬ রান করেন। বাংলাদেশ ৭ উইকেটে ১৮১ রান তোলে। বল হাতে শাকিব ৯ রানে ৪ উইকেট নেন। পিএনজি ৯৭ রানে অল-আউট হয়ে যায়। ৮৪ রানে ম্যাচ জেতে বাংলাদেশ। ম্যান অফ দ্য ম্যাচ হন শাকিব।
4/5 শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ব্যাট করতে নেমে শাকিব আল হাসান ৭ বলে ১০ রান করে আউট হন। বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ১৭১ রান তোলে। পরে ৩ ওভারে ১৭ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট নেন শাকিব। শ্রীলঙ্কা ৫ উইকেটে ১৭২ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। বাংলাদেশ ৫ উইকেটে ম্যাচ হারে।
5/5 ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে শাকিব আল হাসান ব্যাট হাতে পুরোপুরি ব্যর্থ। তিনি ৭ বলে ৪ রান করে আউট হন। বাংলাদেশ আটকে যায় ৯ উইকেটে ১২৪ রানে। বল হাতে নিয়ে শাকিব ২৪ রান খরচ করেও কোনও উইকেট পাননি। ফলে অতি সহজেই ২ উইকেটে ১২৬ রান তুলে ম্যাচ জেতে ইংল্যান্ড। বাংলাদেশ ৮ উইকেটে হার মানে।