Rishi-Trudeau talk on India: ভারত-কানাডা সংঘাতের মাঝেই ট্রুডোকে ফোন ঋষির, কী বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী?

Updated: 08 Oct 2023, 01:58 PM IST Abhijit Chowdhury rishi sunak, justin trudeau, canada, uk, india canada relationship, hardeep singh nijjar, khalistan, খলিস্তান, হরদীপ সিং নিজ্জর, ব্রিটেন, কানাডা, ঋষি সুনক, জাস্টিন ট্রুডো Abhijit Chowdhury 08 Oct 2023

ভারত-কানাডা দ্বন্দ্ব নিয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের সঙ্গে সম্প্রতি ফোনে কথা হয়েছে জাস্টিন ট্রুডোর। কানাডার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ঋষির আলোচ্য বিষয় নিয়ে গতকাল বিবৃতি প্রকাশ করে ডাউনিং স্ট্রিট। ভারতের সঙ্গে দ্বন্দ্ব নিয়ে কানাডা ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীদের কী কথা হয়েছে?

1/5হরদীপ সিং নিজ্জরের মৃত্যুর পর থেকেই কানাডা ও ভারতের সম্পর্কে চিড় ধরেছিল। সম্প্রতি সেই সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকে। এই আবহে ব্রিটেন, আমেরিকার মতো দেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক নিয়েও জল্পনা শুরু হয়। কারণ এই দেশগুলি কানাডারও ঘনিষ্ঠ। তবে কানাডা-ভারত দ্বন্দ্বের মাঝে দিল্লিকে চটাতে চায়নি ওয়াশিংটন বা লন্ডন। এই আবহে কৌশলে বিষয়টি এড়িয়ে গিয়েছে তারা। আর এবার ভারত-কানাডা সম্পর্ক নিয়ে কথা হল ঋষি সুনক এবং জাস্টিন ট্রুডোর।

2/5ডাউনিং স্ট্রিটের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত শুক্রবার জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে কথা হয় প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের। কানাডার আইনের শাসনের প্রতি সম্মান জানায় ব্রিটেন। এদিকে ভারত-কানাডা দ্বৈরথের মাঝেই কূটনীতিকদের সরানো নিয়ে দিল্লির নির্দেশে ব্যাকফুটে ট্রুডো। এই ইস্যু নিয়ে ঋষির সঙ্গে কথা হয় ট্রুডোর। এই নিয়ে ডাউনিং স্ট্রিট জানায়, বিষয়টির ওপর নজর রাখা হচ্ছে। এদিকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর মত, উত্তাপের পরিস্থিতি শান্ত করতে হবে উভয় পক্ষকেই।

3/5উল্লেখ্য, সাম্প্রতিককালে কানাডায় খলিস্তানি জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরের হত্যার দায় ভারতের ঘাড়ে চাপাতে মরিয়া হয়েছে কানাডার জাস্টিন ট্রুডো সরকার। নিজ্জর হত্যা ইস্যুতে কয়েকদিন আগে ট্রুডো দাবি করেন, এই নিয়ে নাকি কয়েক সপ্তাহ আগেই তথ্য দিল্লির হাতে তুলে দিয়েছে কানাডা। তবে ভারত জানিয়েছে, কোনও প্রমাণ ভারতকে দেয়নি কানাডা। এরই মাঝে কানাডার গোয়েন্দারা দাবি করেছেন, নিজ্জর নাকি নিছকই এক ধর্মগুরু ছিল। যদিও দিল্লির তরফে সাফ ভাষায় জানিয়ে দেওয়া হল, ধর্মীয় গুরু ছিল না, বরং সে ছিল এক খুনি।

4/5এই সব বিতর্কের মাঝেই ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার বিষয়ে সম্প্রতি মুখ খুলেছিলেন কানাডার প্রতিরক্ষামন্ত্রী। তবে নিজ্জর হত্যার আবহে ভারত ও কানাডার মধ্যে বাণিজ্য আলোচনা থমকে গিয়েছে। কানাডা বাণিজ্যিক দূত পাঠায়নি ভারতে। এদিকে কানাডায় নিযুক্ত ভারতীয় এক কূটনতিককে বহিষ্কার করে ট্রুডো সরকার। দিল্লির তরফে কানাডার এক কূটনীতিকের বিরুদ্ধে একই পদক্ষেপ করা হয়। এতে তিক্ততা আরও বাড়ে দুই দেশের। এরপর ভারত থেকে কানাডাকে কূটনীতিক কমাতে বলে দিল্লি।

5/5এর মাঝে ভারত-কানাডা সম্পর্ক প্রসঙ্গে ট্রুডো বলেছিলেন, 'অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে ভারত দ্রুত বেড়ে চলেছে। ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও ভারতের প্রভাব অনেক বেশি। এই আবহে আমরা যে নীতি নির্ধারণ করেছি, তাতে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার দিকেই ঝোঁক রয়েছে আমাদের।' তবে মুখে একথা বললেও ট্রুডোর কাজে তা দেখা যাচ্ছে না।

পরবর্তী ফটো গ্যালারি

Rishi-Trudeau talk on India: ভারত-কানাডা সংঘাতের মাঝেই ট্রুডোকে ফোন ঋষির, কী বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী?

Latest News

Latest pictures News in Bangla

IPL 2025 News in Bangla

Trending Topics

Sections

বাংলার মুখ

ময়দান

ক্রিকেট

ভাগ্যলিপি