শনির সকালে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে বঙ্গোপসাগরে। হাওয়া অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী একদিনের মধ্যে এই সিস্টেমটি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। পরে সেটি আরও শক্তি সঞ্চয় করে গভীর নিম্নচাপ পরিণত হতে পারে। এরপর এই নিম্নচাপ উত্তর দিকে এগোবে।
1/5আজ, ৭ মে এই সিস্টেমটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর থেকে সরে দক্ষিণপূর্ণ বঙ্গোপসাগরে চলে যাবে। আজ বা আগামিকাল এই সিস্টেমটি ঘূর্ণাবর্ত থেতে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। এর প্রভাবে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়া বইবে। সঙ্গে বৃষ্টিও হবে। এদিনও অবশ্য ঝড়ের গতিবেগ ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিমি থাকবে। (AP)
2/5৮ মে, সোমবার এই সিস্টেমটির পরিসর আরও বিস্তৃত হবে। এটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে। এর প্রভাবে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়া বইবে। সঙ্গে তুমুল বৃষ্টিও হবে। এদিনও অবশ্য ঝড়ের গতিবেগ ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিমি থাকবে। তবে পশ্চিমবঙ্গ বা ভারতের পূর্ব উপকূলের ওপর এর প্রভাব পড়বে না। (AP)
3/5৯ মে, শক্তি বাড়িয়ে এই সিস্টেম গভীর নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড় মোখায় পরিণত হতে পারে। সেদিনও এর প্রভাব বিরাজ করবে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের ওপরে। এর জেরে ভারী বৃষ্টি হবে আন্দামান ও নিকোবরে। ঝোড়ো হাওয়ার গতি বেড়ে ৫০ থেকে ৬০ কিমি হতে পারে। মাঝে মাঝে দমকা হাওয়ার গতি ৭০ কিমি প্রতি ঘণ্টা বেগ ছুঁয়ে ফেলতে পারে। (AP)
4/5১০ মে, আরও শক্তি বাড়াতে পারে এই সিস্টেম। সেদিন এই সিস্টেমটি উত্তর দিকে এগিয়ে পশ্চিম-মধ্য এবং উত্তর-মধ্য বঙ্গোপসাগরে বিরাজ করতে পারে। এটি তখন মিয়ানমারের উপকূলের বেশ কাছে থাকবে। বাংলাদেশ বা পশ্চিমবঙ্গের থেকে অনেকটাই দূরে থাকবে সেটি। তাই এর প্রভাব বাংলায় পড়বে কিনা, তা নিশ্চিত নয়। তবে সেদিন এই সিস্টেমের জেরে সাগরে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে ৮০ কিমি প্রতি ঘণ্টা বেগে। (AP)
5/5এদিকে হাওয়া অফিস জানিয়ে দিয়েছে, আপাতত এই সিস্টেমের কোনও প্রভাব পশ্চিমবঙ্গে পড়বে না। এই আবহে ১১ মে পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গে কোথাও কোনও বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। এই আবহে দক্ষিণবঙ্গে আগামী ৫ দিনে ৩ থেকে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পারদ চড়বে। অবশ্য, এখনও হাওয়া অফিসের তরফে তাপপ্রবাহের কোনও সতর্কতা জারি করা হয়নি বা আভাস দেওয়া হয়নি। (AP)