এইমসের প্রাক্তন ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়া বলছেন, ‘কোভিডের নতুন বড় প্রাদুর্ভাব বা হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। কারণ ভারতীয় জনতার মধ্যে রয়েছে হাইব্রিড ইমিউনিটি। খুব ভালো ভ্যাকসিনেশন হয়েছে আর স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও রয়েছে তাঁদের মধ্যে।’
1/5 ভারত কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে বছরের শেষলগ্নে ব্যাপক তোলপাড় শুরু হয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ যেমন, চিন, জাপান, হংকং, থাইল্যান্ডে কোভিডের প্রকোপ বাড়ছে। চিনে কোভিডের মূল আতঙ্ক ওমিক্রনের সাবভ্যারিয়েন্ট বিএফসেভেন। সেই বিএফসেভেন ভারতেও প্রবেশ করেছে। কতটা আতঙ্কের সেই ভাইরাস? মুখ খুললেন এইমসের প্রাক্তন ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়া। (File)
2/5 চিকিৎসক রণদীপ গুলেরিয়া বলছেন, ভারতীয়দের মধ্যে রয়েছে ‘হাইব্রিড ইমিউনিটি’। অর্থাৎ ভারতীয়দের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ‘হাইব্রিড’ ধরনের। চিকিৎসক গুলেরিয়া বলছেন, স্বাভাবিক সংক্রমণ ও ভ্যাকসিনেশনের মিশ্রণের ফলে এই বিশেষ হাইব্রিড ইমিউনিটি রয়েছে ভারতীয়দের। তিনি এও জানিয়েছেন যে ওমিক্রনের সাবভ্যারিয়েন্ট বিএফ সেভেন ভারতে অনেকদিন ধরেই রয়েছে। আর তা কোনও বড় মহামারীর রূপ নিতে পারবেনা যেখানে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার প্রয়োজন হয়।
3/5 এইমসের প্রাক্তন ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়া বলছেন, ‘কোভিডের নতুন বড় প্রাদুর্ভাব বা হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। কারণ ভারতীয় জনতার মধ্যে রয়েছে হাইব্রিড ইমিউনিটি। খুব ভালো ভ্যাকসিনেশন হয়েছে আর স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও রয়েছে তাঁদের মধ্যে।’
4/5 এপিডেমিলজিস্ট চন্দ্রকান্ত লাহারিয়া বলছেন, ‘আমরা একবছর আগেও ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের প্রভাব দেখেছি। স্পষ্টতই যাতায়াতে নিষেধাজ্ঞার আর দরকার নেই।’ তিনি বলছেন, ভারতে প্রায় ২৫০ ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া গিয়েছে। মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত নজরদারি করে কোভিডের প্রকোপকে রোখা। নতুন কোনও সাবভ্যারিয়েন্ট দেশে প্রবেশ করছে কি না তার দিকে নজর রাখারও বার্তা দেওয়া হয়েছে।
5/5 প্রসঙ্গত, কোভিডের জেরে ভারতে চিন, জাপান, হংকং, থাইল্যান্ড সমেত ৫ দেশের থেকে আগত যাত্রীদের বিমানবন্দরে আরটি পিসিআর টেস্ট বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এদিনই ভারত সরকারের তরফে একথা জানানো হয়েছে। PTI Photo)