বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Male Infertility: ৪০ বছরের পর থেকেই কারও কারও কমতে থাকে শুক্রাণু উৎপাদন, কোন কোন অভ্যাস দায়ী এজন্য
Male Infertility: ৪০ বছরের পর থেকেই কারও কারও কমতে থাকে শুক্রাণু উৎপাদন, কোন কোন অভ্যাস দায়ী এজন্য Updated: 16 Jun 2022, 01:27 PM IST Suman Roy সন্তান না হওয়ার জন্য এখনও মহিলাদের বেশি করে দায়ী করা হয়। অথচ সাম্প্রতিক বেশ কিছু সমীক্ষা বলছে, বিষয়টি আসলে ঠিক উলটো। অন্তত ৫০ শতাংশ ক্ষেত্রে এজন্য পুরুষই দায়ী। কোনও কোনও আর্থসামাজিক পরিবেশে পুরুষের দায় আরও বেশি। এর পিছনে রয়েছে কয়েক অভ্যাস। 1/7 পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা, সন্তান উৎপাদনের ক্ষমতা কমছে। সব পরিসংখ্যানই একই ইঙ্গিত দিচ্ছে।। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পুরুষদের বয়স ৪০ বছর হলে, তাঁদের প্রজনন ক্ষমতা কমতে থাকে। আপনি যদি এই সমস্যা ঠেকিয়ে রাখতে চান, তাহলে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতেই হবে। 2/7 গবেষণায় জানা গিয়েছে, নানা কারণে পুরুষের মধ্যে বন্ধ্যত্বের মাত্রা বাড়ছে। এর পিছনে রয়েছে বেশ কয়েকটি কারণ। দেখে নেওয়া যাক, সেগুলি কী কী। 3/7 ১। সারা দিন এক জায়গায় বসে কাটানো। কোনও শারীরিক পরিশ্রম না করা। এই অভ্যাস শুক্রাণু উৎপাদন হার হ্রাস করার অন্যতম কারণ। 4/7 ২। ধুমপান শুক্রাণু উৎপাদনের হার মারাত্মকভাবে কমিয়ে দেয়। ৩০ বছর পার করে দেওয়ার পরে ধূমপানের অভ্যাস কমাতে না পারলে, তার প্রভাব পড়ে পুরুযের যৌনস্বাস্থ্যের উপর। ৪০ বছরের পর থেকে দ্রুত গতিতে কমতে থাকে শুক্রাণু উৎপাদনের হার। 5/7 ৩। অস্বাস্থ্যকর খাবার, ফাস্ট ফুড, ভাজাভুজি, অতিরিক্ত মিষ্টি, জাংক ফুড— পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা অনেকটা কমিয়ে দেয়। ৪০ বছরে পৌঁছোনোর যত আগে সম্ভব, এই সব খাবার খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করা উচিত। 6/7 ৪। নিজের ইচ্ছামতো ওষুধ খাওয়ার ফলেও পুরুষের শুক্রাণু উৎপাদনের হার কমতে থাকে। আপাতভাবে নিরাপদ মনে হলেও, বহু ওষুধই কমিয়ে দেয় শুক্রাণু উৎপাদনের হার। তাই কোনও ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। 7/7 ৫। অতিরিক্ত মেদও প্রজনন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। বহু পুরুষের ক্ষেত্রেই এটি একটি বড় সমস্যা। বিশে. করে ৪০ বছরের পরে এই সমস্যা বাড়তে থাকে বিপুল পরিমাণে। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন।