মন খুলে গালাগালি দিলে আয়ু বেড়ে যায়, বলছে গবেষণা Updated: 26 Sep 2021, 08:27 PM IST HT Bangla Correspondent গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন যন্ত্রণা দুঃখ-কষ্ট কাটাতে গালি দিলে বেশ কাজ হয়। 1/8 সবারই বন্ধুদের গ্রুপে একজন কুখ্যাত ব্যক্তি থাকেন। তিনি আনন্দ হোক বা রাগ এমনকি দুঃখ হলেও গালিগালাজ দেন। এটাই যেন তাঁর সমস্ত আবেগ প্রকাশের প্রক্রিয়া। এদিকে তাঁর মনও খুব ভাল হয়। আপনার গ্রপেও কি এমন একজন আছেন? প্রতীকী ছবি : ইনস্টাগ্রাম গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 2/8 গালাগালি দিলে শরীর-স্বাস্থ্য ভাল থাকে। নিউ জার্সির Keane University-র সাম্প্রতিক সমীক্ষায় উঠে এসেছে এমনই তথ্য। প্রতীকী ছবি : ইনস্টাগ্রাম গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 3/8 কথায় কথায় কটু শব্দ ব্যবহারকারী ব্যক্তিরা দীর্ঘ, হাসি-খুশি জীবন কাটান। তাঁদের মানসিক চাপ, হতাশা সবকিছুরই নিরাময় করে গালিগালাজের প্রক্রিয়া। প্রতীকী ছবি: ইনস্টাগ্রাম গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 4/8 এর ফলে তাঁদের মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্যদের থেকে অনেক বেশি ভাল থাকে বলে জানা গিয়েছে(কিন্তু যাঁদের গালিগালাজ করেন তাঁদের বোধ হয় উল্টোটাই হয়!)। প্রতীকী ছবি: ইনস্টাগ্রাম গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 5/8 তবে কোনও ব্যক্তিকে নয়। বরং যন্ত্রণা দুঃখ-কষ্ট কাটাতে গালি দিলে বেশ কাজ হয়। গবেষকরা অংশগ্রহণকারীদের দুটি দলে ভাগ করেন। দুটি দলকেই বলেন যতক্ষণ পারবেন এই বরফ জলে হাত ডুবিয়ে রাখতে হবে। তবে পার্থক্য একটাই। প্রতীকী ছবি: ইনস্টাগ্রাম গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 6/8 প্রথম দলকে বলেন, হাতে যন্ত্রণা, কনকনে ঠান্ডায় অবশ ভাব এলেও গালি দেওয়া যাবে না। অন্য দলটিকে বলেন, ব্যাথা, যন্ত্রণা হলেই মন খুলে গালি দিন। প্রতীকী ছবি: ইনস্টাগ্রাম গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 7/8 দেখা যায়, গালি দেওয়া দলটি অন্যদের তুলনায় অনেকটাই বেশি সময় ধরে বরফের মধ্যে হাত ডুবিয়ে রাখতে পারছেন। তাঁদের ব্রেনের পর্যবেক্ষণ বলছে, ব্যাথার অনুভবটা কিছুটা কমাতে সাহায্য করেছে এই গালি দেওয়ার প্রক্রিয়া। ফলে বেড়ে গিয়েছে সহ্য ক্ষমতা। প্রতীকী ছবি: ইনস্টাগ্রাম গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 8/8 এই একই নীতি সাধারণ জীবনে স্ট্রেস, চাপ, কষ্ট কাটাতে ব্যবহার করা যায় বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। তবে কাউকে আঘাত করে, বা সবার সামনে অহেতুক গালি না দেওয়াই শ্রেয়। প্রতীকী ছবি: ইনস্টাগ্রাম গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন