1/7 চিকিৎসকরা বলছেন, শিশুকে মাতৃস্তনের দুধ খাওয়ানোর মতো উপকারিতা কিছুতে নেই। গর্ভাবস্থার পর, শিশুর জন্মের পর মাতৃ দুগ্ধ বিভিন্ন দিক থেকে যেমন শিশুকে পুষ্টি যোগায় তেমনই বিভিন্ন সংক্রমণের বিরুদ্ধে গড়ে তোলে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা। ধীরে ধীরে শিশু পায় পর্যান্ত আহার ও পুষ্টিগুণ। তবে শিশুকে ব্রেস্টফিডিংয়ে যে মায়েরা রাখছেন তাঁদেরও মেনে চলতে হয় কিছু নিয়ম।
2/7 বিশেষত চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ব্রেস্টফিডিংয়ের ক্ষেত্রে কিছু বিধি সদ্য মা হওয়া মহিলাদের মেনে চলার কথা বলা হয়। বলা হচ্ছে, শিশুর পুষ্টির সঙ্গে সঙ্গে গর্ভাবস্থার পর মায়ের শরীরে সঠিক পুষ্টি হওয়াও খুবই জরুরি। তবে, এই সময় যে খাবারগুলি থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয় মায়েদের, তার তালিকা দেখে নেওয়া যাক।
3/7 প্রসেসড ফুড- শিশুকে জন্ম দেওয়ার পর যাতে শরীরে সঠিক পুষ্টি যায়, তার জন্য নিয়ম মাফিক খাওয়া ও জীবনধারণ প্রয়োজন। বলা হচ্ছে, ব্রেস্টফিডিং যে সমস্ত মায়েরা করেন, তাঁরা যেন বেশি উচ্চ পর্যায়ের প্রসেসড ফুড-এর দিকে না যান। প্রসেসড ফুড বিভিন্নভাবে শরীরের ক্ষতি করে। এতে অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট শরীরে জমা হয়। বহু গবেষণা বলছে, মায়ের ডায়েট প্রভাবিত করে শিশুর আগামী দিনের স্বাস্থ্যকে।
4/7 গরুর দুধ নিয়ে সতর্ক হোন- বহু শিশুর গরুর দুধ থেকে অ্যালার্জি থাকে। ফলে গরুর দুধ ব্রেস্ট ফিডিংয়ের সময় তার মা নিজের খাদ্য তালিকায় রাখবেন কি না, তা চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নেওয়া প্রয়োজন। অনেক সময় সোয়া জাতীয় খাবার নিয়েও সাবধানতার কথা বলা হয়।
5/7 মদ্যপান- ব্রেস্ট ফিডিংয়ের ক্ষেত্রে মদ্যপান থেকে মায়েদের দূরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এতে মায়ের শরীরের সঙ্গে শিশুর শরীরেও ব্যাপক প্রভাব পড়ে থাকে। 'সেন্টার্স ফর ডিজিস কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন' বলছে, ব্রেস্ট ফিডিংয়ের ক্ষেত্রে মা ও শিশুর স্বাস্থ্য ভাল রাখতে মদ্যপান থেকে মায়ের দূরে থাকা উচিত।
6/7 ক্যাফিন- সোডা, চা, কফি, চকোলেট জাতীয় খাবার গর্ভাবস্থার পর খাওয়া সেভাবে উপকারি নয়। বিশেষ করে যে মায়েরা ব্রেস্ট ফিডিং করাচ্ছেন শিশুকে তাঁরা এই জাতীয় পানীয় খেলে বা খাবার খেলে দুধ নির্গমনের সময় সমস্যা হতে পারে। এতে শিশুর ঘুমে ব্যাপক প্রভাব পড়ে।
7/7 ক্যাফিন- সোডা, চা, কফি, চকোলেট জাতীয় খাবার গর্ভাবস্থার পর খাওয়া সেভাবে উপকারি নয়। বিশেষ করে যে মায়েরা ব্রেস্ট ফিডিং করাচ্ছেন শিশুকে তাঁরা এই জাতীয় পানীয় খেলে বা খাবার খেলে দুধ নির্গমনের সময় সমস্যা হতে পারে। এতে শিশুর ঘুমে ব্যাপক প্রভাব পড়ে।