Who is Droupadi Murmu: তিনি মানেই যেন ইতিহাস রচনা। তিনি মানেই যেন প্রথম। সেই দ্রৌপদী মুর্মু হলেন ভারতের নয়া রাষ্ট্রপতি। নির্বাচনে ৬৪ শতাংশ ভোট পেয়ে দেশের প্রথম আদিবাসী রাষ্ট্রপতি হলেন ওড়িশার প্রত্যন্ত গ্রামের মেয়ে। কে আসলে তিনি, কীভাবে উত্থান, তা দেখে নিন একনজরে -
1/8দ্রৌপদী মুর্মু মানেই ইতিহাস রচনা! ভারতের নয়া রাষ্ট্রপতি কে আসলে?
2/8১৯৫৮ সালের ২০ জুন ওড়িশার ময়ূরভঞ্জ জেলার এক সাঁওতালি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন দ্রৌপদী মুর্মু। (ছবি সৌজন্যে এএনআই)
3/8গ্রামের প্রথম মহিলা হিসেবে কলেজে পড়ার জন্য ভুবনেশ্বরে পা রেখেছিলেন। ভুবনেশ্বরের রমাদেবী উইমেন্স কলেজ থেকে কলা বিভাগে স্নাতকের পড়াশোনা শেষ করেছিলেন। (ছবি সৌজন্যে সঞ্জীব বর্মা/হিন্দুস্তান টাইমস)
4/8১৯৭৯ সাল থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত ওড়িশা সরকারের জলসম্পদ ও শক্তি দফতরে জুনিয়র অ্যাসিসট্যান্ট হিসেবে কাজ করেছিলেন। ১৯৯৪ সাল থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত শ্রী অরবিন্দ ইন্টিগ্রাল এডুকেশন সেন্টার সাম্মানিক শিক্ষক ছিলেন। (ছবি সৌজন্যে রয়টার্স)
5/8১৯৯৭ সালে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছিলেন দ্রৌপদী। পরবর্তীতে রায়রংপুর উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপার্সন হয়েছিলেন। (ছবি সৌজন্যে, সমীর সায়গল/হিন্দুস্তান টাইমস)
6/8ওড়িশার দু'বারের বিধায়ক ছিলেন আদিবাসী নেত্রী দ্রৌপদী। ২০০০ সাল এবং ২০০৪ সালে বিজেপির টিকিটে ময়ূরভঞ্জ জেলার রায়রাংপুর কেন্দ্র থেকে ভোটে জিতেছিলেন। (ছবি সৌজন্যে সঞ্জীব বর্মা/হিন্দুস্তান টাইমস)
7/8২০০০ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত বিজেডি-বিজেপি জোট সরকারে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ছিল দ্রৌপদীর হাতে। পরিবহণ, মৎস্য এবং পশুপালন দফতরের দায়িত্বে ছিলেন (একটানা ছিলেন না)। তারইমধ্যে ২০০৭ সালের ওড়িশার সেরা বিধায়ক হয়েছিলেন (নীলকণ্ঠ পুরস্কার)। (ছবি সৌজন্যে রয়টার্স)
8/8ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপাল ছিলেন দ্রৌপদী মুর্মু। ২০১৫ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সেই পদে ছিলেন আদিবাসী নেত্রী। (ছবি সৌজন্যে এপি)