ন্যাশনাল এরিনায় ইউরো ২০২০-র প্রি-কোয়ার্টারে সুইজারল্যান্ডের মুখোমুখি হয় ২০১৮ ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স। শেষমেশ সুইসদের কাছে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিতে হয় ফরাসিদের।
সুইজারল্যান্ড জয়ী
শুট-আউটে ফ্রান্সকে ৫-৪ গোলে হারিয়ে ইউরো ২০২০-র কোয়ার্টার ফাইনালে জায়গা করে নিল সুইজারল্যান্ড। নির্ধারিত সময়ে ম্যাচের ফলাফল ছিল ৩-৩।
ফ্রান্স ৪-৫
গোল করতে ব্যর্থ এমবাপে। তাঁর স্পট কিক বাঁচিয়ে দেন সুইস গোলরক্ষক।
সুইজারল্যান্ড ৫-৪
গোল করলেন মেহমেদি। সুইজারল্যান্ড ৫-৪।
ফ্রান্স ৪-৪
গোল করলেন কিমপেম্বে। ফ্রান্স ৪-৪।
সুইজারল্যান্ড ৪-৩
গোল করলেন ভার্গাস। সুইজারল্যান্ড ৪-৩।
ফ্রান্স ৩-৩
গোল করলেন মার্কাস। ফ্রান্স ৩-৩।
সুইজারল্যান্ড ৩-২
গোল করলেন আকাঞ্জি। সুইজারল্যান্ড ৩-২।
ফ্রান্স ২-২
গোল করলেন জিরুড। ফ্রান্স ২-২।
সুইজারল্যান্ড ২-১
গোল করলেন ফ্যাবিয়ান। সুইজারল্যান্ড ২-১।
ফ্রান্স ১-১
গোল করলেন পোগবা। ফ্রান্স ১-১।
পেনাল্টি শুট-আউটে সুইজারল্যান্ড ১-০
গোল করলেন গাভরানোভিচ। পেনাল্টি শুট-আউটে সুইজারল্যান্ড ১-০।
অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষ
অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষ। ম্যাচ ৩-৩ গোলের সমতায় দাঁড়িয়ে। নিস্পত্ত হবে পেনাল্টি শুট-আউটে।
শট লক্ষ্যভ্রষ্ট
১২০+১ মিনিটে ঝাকার শট লক্ষ্যভ্রষ্ট।
সেভ
১১৯ মিনিটে জিরুডের শট প্রতিহত করেন সোমার।
পরিবর্ত
১১১ মিনিটে কোমানকে তুলে নিয়ে মাজ্ঞকাসকে মাঠে নামায় ফ্রান্স।
হলুদ কার্ড
১০৮ মিনিটে হলুদ কার্ড দেখেন আকাঞ্জি।
অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু
অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু।
অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের খেলা শেষ
অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের খেলা শেষ। ম্যাচ এখনও ৩-৩ সমতায় দাঁড়িয়ে।
১ মিনিট ইনজুরি টাইম
১ মিনিট সময় যোগ হয়।
সুইজারল্যান্ডের আক্রমণ
১০৩ মিনিটে মেহমেদির শট মাঠের বাইরে।
শট লক্ষ্যভ্রষ্ট
১০১ মিনিটে সিসোকোর শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
ফ্রান্সের আক্রমণ
৯৮ মিনিটে কোমানের শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
পরিবর্ত
৯৭ মিনিটে সেফেরোভিচকে তুলে নিয়ে ফ্যাবিয়ানকে মাঠে নামায় সুইজারল্যান্ড।
সেভ
৯৫ মিনিটে পাভার্ডের শট প্রতিহত করেন সোমার।
পরিবর্ত
৯৪ মিনিটে বেঞ্জেমাকে তুলে নিয়ে জিরুডকে মাঠে নামায় ফ্রান্স।
সেভ
৯৩ মিনিটে মেহমেদির শট প্রতিহত করেন লরিস।
হলুদ কার্ড
৯১ মিনিটে হলুদ কার্ড দেখেন পাভার্ড।
অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের খেলা শুরু
অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের খেলা শুরু।
নির্ধারিত ৯০ মিনিটে ম্যাচে ৩-৩
নির্ধারিত ৯০ মনিটে ম্যাচ ৩-৩ গোলের সমতায় দাঁড়িয়ে। ফলে অতিরিক্ত সময়ে গড়াল ম্যাচ।
পোস্টে প্রতিহত শট
৯০+৪ মিনিটে কোমানের শট পোস্টে প্রতিহত হয়।
মারিও গাভরানোভিচের গোল
৯০ মিনিটে ঝাকার পাস থেকে গোল করেন মারিও গাভরানোভিচ। ম্যাচে ৩-৩ গোলে সমতা ফেরায় সুইজারল্যান্ড।
৪ মিনিট ইনজুরি টাইম
দ্বিতীয়ার্ধে ৪ মিনিট সময় সংযোজিত হয়।
হলুদ কার্ড
৮৮ মিনিটে হলুদ কার্ড দেখেন ফ্রান্সের কোমান।
পরিবর্ত
৮৮ মিনিটে গ্রিজমানকে তুলে নিয়ে মউসাকে মাঠে নামায় ফ্রান্স।
পরিবর্ত
৮৭ মিনিটে রডরিগেজকে তুলে নিয়ে মেহমেদিকে মাঠে নামায় সুইজারল্যান্ড।
অফসাইড
৮৫ মিনিটে অফসাইডের আওতায় পড়েন গাভরানোভিচ।
আক্রমণ ব্যর্থ
৮৩ মিনিটে রাবিয়তের শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
দ্বিতীয় গোল সেফেরোভিচের
৮১ মিনিটে এমবাবুর পাস থেকে ম্যাচে নিজের তথা দলের দ্বিতীয় গোল করেন সেফেরোভিচ। সুইজারল্যান্ড ব্যবধান কমিয়ে ২-৩ করে।
জোড়া পরিবর্ত
৭৯ মিনিটে এমবোলো ও জুবেরকে তুলে নিয়ে ভারগাস ও ক্রিশ্চিয়ানকে মাঠে নামায় সুইজারল্যান্ড।
সেভ
৭৭ মিনিটে কোমানের শট প্রতিহত করেন সোমার।
হলুদ কার্ড
৭৬ মিনিটে হলুদ কার্ড দেখেন ঝাকা।
পোগবার গোল
৭৫ মিনিটে গোল করেন পোগবা। ফ্রান্স ৩-১ গোলে এগিয়ে যায়।
সেভ
৭৪ মিনিটে কোমানের শট প্রতিহত করেন সোমার।
জোড়া পরিবর্ত
৭৩ মিনিটে সিলভান ও শাকিরিকে তুলে নিয়ে কেভিন এমবাবু ও মারিওকে মাঠে নামায় সুইজারল্যান্ড।
হলুদ কার্ড
৬২ মিনিটে হলুদ কার্ড দেখেন রডরিগেজ।
ফের গোল বেঞ্জেমার
৫৯ মিনিটে গ্রিজমানের পাস থেকে গোল করেন বেঞ্জেমা। ২-১ গোলে এগিয়ে যায় ফ্রান্স।
বেঞ্জেমার গোল
৫৭ মিনিটে এমবাপের পাস থেকে গোল করেন করিম বেঞ্জেমা। ফ্রান্স ১-১ সমতা ফেরায়।
পেনাল্টি সেভ
৫৫ মিনিটে পেনাল্টি থেকে নেওয়া রিকার্ডো রডরিগেজের শট বাঁচিয়ে দেন লরিস। গোলের সুযোগ হাতছাড়া সুইজারল্যান্ডের।
পেনাল্টি
৫৩ মিনিটে জুবেরকে নিজেদের বক্সে ফাউল করেন ফ্রান্সের পাভার্ড। রেফারি ভিএআরের সাহায্য নিয়ে পেনাল্টি উপহার দেন সুইজারল্যান্ডকে।
ফ্রান্সের আক্রমণ
৪৭ মিনিটে গ্রিজমানের শট মাঠের বাইরে চলে যায়।
পরিবর্ত
৪৬ মিনিটে ফ্রান্স লেংলেটকে তুলে নিয়ে কোমানকে মাঠে নামায়।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু
ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু।
হাফ-টাইম
প্রথমার্ধের খেলা শেষ। সুইজারল্যান্ড ১-০ গোলে এগিয়ে।
আক্রমণ ব্যর্থ
৪৩ মিনিটে এমবাপের শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
২ মিনিট ইনজুরি টাইম
প্রথমার্ধে ২ মিনিট সময় সংযোজিত হয়।
সুইজারল্যান্ডের আক্রমণ
৪২ মিনিটে আকাঞ্জির শট লক্ষভ্রষ্ট হয়।
হলুদ কার্ড
৩২ মিনিটে হলুদ কার্ড দেখেন সুইজারল্যান্ডের এলভেদি।
সুইসদের আক্রমণ
৩১ মিনিটে এমবোলোর শট মাঠের বাইরে চলে যায়।
হলুদ কার্ড
৩০ মিনিটের মাথায় হলুদ কার্ড দেখেন ফ্রান্সের ভারানে।
আক্রমণ ব্যর্থ
২৯ মিনিটে রাবিয়তের শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
ফ্রান্সের আক্রমণ
২৬ মিনিটের মাথায় এমবাপের শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
হ্যান্ড বল
২৫ মিনিটের মাথায় হ্যান্ড বল করেন সুইজারল্যান্ডের ফ্রেউলার।
অফসাইড
২১ মিনিটে অফসাইডের আওতায় পড়েন এমবাপে।
সেফেরোভিচের গোল
১৫ নিনিটের মাথায় হ্যারিস সেফেরোভিচের গোলে ১-০ এগিয়ে যায় সুইজারল্যান্ড। জুবেরের পাস থেকে গোল করেন তিনি।
ইউরোর মূলপর্বে এর আগে ২ বার মুখোমুখি লড়াই
এর আগে ইউরোর মূলপর্বে দু'বার মুখোমুখি লড়াইয়ে নামে ফ্রান্স ও সুইজারল্যান্ড। ২০০৪ সালে ফ্রান্স জেতে ৩-১ গোলে। ২০১৬ সালে ০-০ ড্র হয়।
পালটা আক্রমণ সুইসদের
৪ মিনিটের মাথায় এলভেদির শট মাঠের বাইরে চলে যায়।
আক্রমণ ফ্রান্সের
২ মিনিটের মাথায় ভারানের শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
ম্যাচ শুরু
দু'দেশের জাতীয় সঙ্গীতের পর রেফারির বাঁশিতে ম্যাচ শুরু।
সুইসদের বিরুদ্ধে ফ্রান্সের দাপট
শেষ সাতবারের মুখোমুখি সাক্ষাতে ফ্রান্স অপরাজিত রয়েছে। তারা ৩টি ম্যাচ জিতেছে। ৪টি ম্যাচ ড্র হয়েছে। দু'দলের শেষ পাঁচটি ম্যাচের চারটিই ড্র'য়ে নিস্পত্তি হয়েছে।
গ্রুপে সুইজারল্যান্ডের ফলাফল
প্রথম ম্যাচে ওয়েলসের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করে।
দ্বিতীয় ম্যাচে ইতালির কাছে ০-৩ গোলে হারে।
তৃতীয় ম্যাচে তুরস্ককে ৩-১ গোলে পরাজিত করে।
গ্রুপে ফ্রান্সের ফলাফল
প্রথম ম্যাচে জার্মানিকে ১-০ গোলে হারায়।
দ্বিতীয় ম্যাচে হাঙ্গেরির সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করে।
তৃতীয় ম্যাচে পর্তুগালের সঙ্গে ২-২ গোলে ড্র করে।
সুইজারল্যান্ডের প্রথম একাদশ
তুরস্কের বিরুদ্ধে ৩-১ গোলে জয় তুলে নেওয়া ম্যাচের প্রথম একাদশ অপরিবর্তিত রেখেই ফ্রান্সের বিরুদ্ধে প্রি-কোয়ার্টারের লড়াইয়ে নামার সিদ্ধান্ত নেয় সুইজারল্যান্ড।
ফ্রান্সের প্রথম একাদশ
পাভার্ট, লেংলেট ও রাবিয়ত ফিরলেন ফ্রান্সের প্রথম একাদশে।