রবিবারের পর মঙ্গলবার। ফের গোষ্ঠী হিংসার জেরে উত্তেজনা ছড়াল হুগলির ভদ্রেশ্বরের তেলিনিপাড়ায়। মঙ্গলবার বেলা বাড়তেই ২ গোষ্ঠীর মধ্যে শুরু হয় বোমাবাজি। পরিস্থিতি মোকাবিলায় ঘটনাস্থলে পৌঁছয় RAF. কিন্তু মুড়িমুড়কির মতো বোমা পড়ায় রণে ভঙ্গ দিতে হয় তাদের। পরে বেলার দিকে পুলিশ সুপার হুমায়ুন কবীর ঘটনাস্থলে পৌঁছলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। এই ঘটনায় রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে রাজ্যপালের দ্বারস্থ হয় বিজেপি নেতৃত্ব।
সোমবার রাজ্য পুলিশের তরফে জানানো হয়েছিল তেলিনিপাড়ার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। কিন্তু মঙ্গলবার সকাল থেকে ফের শুরু হয় ২ গোষ্ঠীর সংঘর্ষ। আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় কয়েকটি দোকানে। ভাঙচুর করা হয় বেশ কয়েকটি বাড়ি। আগুন নেভাতে ছোটে দমকল। সংঘর্ষে এদিনও ২ পক্ষের বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে খবর।
সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় RAF. কিন্তু মুহুর্মুহু বোমা পড়তে থাকায় এলাকা ছাড়ে তারা। এর পর সেখানে বাহিনী নিয়ে পৌঁছন পুলিশ সুপার হুমায়ুন কবীর। তার পর পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়।
একটি গোষ্ঠীর লোক লকডাউন মানছে না। এই নিয়ে রবিবার ২ পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে তেলিনিপাড়ায়। ভাঙচুর করে আগুন ধরানো হয়েছিল বেশ কয়েকটি দোকানে। ঘটনায় সোমবার ১৫ জনকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ।
তেলিনিপাড়ায় আইন-শৃঙ্খলা কায়েম রাখতে রাজ্য সরকার ব্যর্থ এই অভিযোগ নিয়ে মঙ্গলবার দুপুরে রাজ্যপালের দ্বারস্থ হয় বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপির প্রতিনিধিদলে ছিলেন স্থানীয় সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়, বিজেপি নেতা মুকুল রায়, সব্যসাচী চক্রবর্তী প্রমুখ। তাদের দাবি, রাজ্য সরকারের মদতেই চলছে এই হিংসা। আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় কয়েকটি দোকানে। ভাঙচুর করা হয় বেশ কয়েকটি বাড়ি। আগুন নেভাতে ছোটে দমকল। সংঘর্ষে এদিনও ২ পক্ষের বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে খবর।
সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় RAF. কিন্তু মুহুর্মুহু বোমা পড়তে থাকায় এলাকা ছাড়ে তারা। এর পর সেখানে বাহিনী নিয়ে পৌঁছন পুলিশ সুপার হুমায়ুন কবীর। তার পর পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়।
একটি গোষ্ঠীর লোক লকডাউন মানছে না। এই নিয়ে রবিবার ২ পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে তেলিনিপাড়ায়। ভাঙচুর করে আগুন ধরানো হয়েছিল বেশ কয়েকটি দোকানে। ঘটনায় সোমবার ১৫ জনকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ।
তেলিনিপাড়ায় আইন-শৃঙ্খলা কায়েম রাখতে রাজ্য সরকার ব্যর্থ এই অভিযোগ নিয়ে মঙ্গলবার দুপুরে রাজ্যপালের দ্বারস্থ হয় বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপির প্রতিনিধিদলে ছিলেন স্থানীয় সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়, বিজেপি নেতা মুকুল রায়, সব্যসাচী চক্রবর্তী প্রমুখ। তাদের দাবি, রাজ্য সরকারের মদতেই চলছে এই হিংসা।