স্থানীয় কয়েকজন যুবককে মাস্ক পরতে বলেছিলেন পুলিশকর্মীরা। মাস্ক না পরেই রাস্তায় ঘুরছিলেন তারা। কিন্তু মাস্ক পরানো নিয়ে পুলিশের এই তৎপরতা পছন্দ হয়নি তাদের। প্রথমে পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়ায় তারা। এরপর একেবারে পুলিশকে ঘিরে ধরে মারধরের অভিযোগ উঠেছে ওই যুবকদের বিরুদ্ধে। নদিয়ার হোগলবেড়িয়া থানার কুতাইডাঙা এলাকার এই ঘটনা আরও একবার আয়নার সামনে দাঁড় করিয়েছে অনেককেই। ঠিক কী হয়েছিল?
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাংলার আর পাঁচটা জায়গার মতোই নদিয়াতেও অনেকেই মাস্ক ছাড়াই রাস্তায় বেরচ্ছেন। বাসিন্দাদের একাংশের দাবি, গোটা দেশে যখন মৃত্যু মিছিল তখন মাস্ক না পরে রাস্তায় বেরনর মধ্যেও বীরত্ব খুঁজে পাচ্ছেন অনেকেই। এবার সেই যুবকদেরই প্রথমে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ করেছিলেন পুলিশ কর্মীরা। কিন্তু বিষয়টিতে কান দিতে চাননি তারা। এরপর নিয়ম ভাঙার অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করতে যায় পুলিশ। এরপরই অভিযোগ, পুলিশকর্মীদের ঘিরে ধরে ওই যুবকের দল। বাঁশ নিয়ে তারা পুলিশ কর্মীদের উপর চড়াও হয় বলে অভিযোগ। এর জেরে ৬জন পুলিশকর্মী জখম হয়েছেন। এদিকে পুলিশের গাড়িতেও ভাঙচুর করা হয়েছে বলেও অভিযোগ। গোটা ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। পরে বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
ওয়াকিবহাল মহলের মতে, করোনা সংক্রমণ এড়াতে মাস্ক পরা অত্যন্ত জরুরী। সেকারণেই সচেতনতা ফেরানোর চেষ্টা করছে পুলিশ। কিন্তু সেটাও পছন্দ হচ্ছেনা বাসিন্দাদের একাংশের। পুলিশের বিরুদ্ধেই রুখে দাঁড়াচ্ছেন তারা। কেন এই সমস্যা তৈরি হচ্ছে তা ভাবাচ্ছে অনেককেই। এর সঙ্গেই প্রশ্ন উঠছে আর কতজনের মৃত্যুর পর সচেতনতা ফিরবে বাংলায়?
স্থানীয় কয়েকজন যুবককে মাস্ক পরতে বলেছিলেন পুলিশকর্মীরা। মাস্ক না পরেই রাস্তায় ঘুরছিলেন তারা। কিন্তু মাস্ক পরানো নিয়ে পুলিশের এই তৎপরতা পছন্দ হয়নি কয়েকজনের। প্রথমে পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়ায় তারা। এরপর একেবারে পুলিশকে ঘিরে ধরে মারধরের অভিযোগ উঠেছে ওই যুবকদের বিরুদ্ধে। নদিয়ার হোগলবেড়িয়ে থানার কুতাইডাঙা এলাকার এই ঘটনা আরও একবার আয়নার সামনে দাঁড় করিয়েছে অনেককেই। ঠিক কী হয়েছিল। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাংলার আর পাঁচটা জায়গার মতোই নদিয়াতেও অনেকেই মাস্ক ছাড়াই রাস্তায় বেরচ্ছেন। গোটা দেশে যখন মৃত্যু মিছিল তখন মাস্ক না পরে রাস্তায় বেরনর মধ্যেও বীরত্ব খুঁজে পাচ্ছেন অনেকেই। এবার সেই যুবকদেরই প্রথমে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ করেছিলেন পুলিশ কর্মীরা। কিন্তু বিষয়টিতে কান দিতে চাননি তারা। এরপর নিয়ম ভাঙার অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করতে যায় পুলিশ। এরপরই অভিযোগ, পুলিশকর্মীদের ঘিরে ধরে ওই যুবকের দল। বাঁশ নিয়ে তারা পুলিশ কর্মীদের উপর চড়াও হয় বলে অভিযোগ। এর জেরে ৬জন পুলিশকর্মী জখম হয়েছেন। এদিকে পুলিশের গাড়িতেও ভাঙচুর করা হয়েছে বলেও অভিযোগ। গোটা ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। পরে বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
ওয়াকিবহাল মহলের মতে, করোনা সংক্রমণ এড়াতে মাস্ক পরা অত্যন্ত জরুরী। সেকারণেই সচেতনতা ফেরানোর চেষ্টা করছে পুলিশ। কিন্তু সেটাও পছন্দ হচ্ছেনা বাসিন্দাদের একাংশের। পুলিশের বিরুদ্ধেই রুখে দাঁড়াচ্ছেন তারা। কেন এই সমস্যা তৈরি হচ্ছে তা ভাবাচ্ছে অনেককেই। এর সঙ্গেই প্রশ্ন উঠছে আর কতজনের মৃত্যুর পর সচেতনতা ফিরবে বাংলায়।
|#+|