পার্টি চিঠিতে বলা হয়েছে, তরুণ প্রজন্মের সিপিএমে আসার প্রবণতা কম। তরুণ প্রজন্মকে যাতে সিপিএমে নিয়ে আসা যায়, সেজন্য জেলা কমিটিগুলিকে নির্দিষ্ট পরিকল্পনা গ্রহণের কথা বলা হয়েছে। পাশাপাশি অনেক পার্টি সদস্যই লেভি কম দেওয়ার জন্য নিজেদের আয় গোপন করছেন।
সম্প্রতি পার্টি চিঠিতে জেলা কমিটিগুলিকে সতর্ক করে বলা হয়েছে, প্রতিটি পার্টি সদস্যের কোনও না কোনও সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে কাজ করার বিষয়টি মানা হচ্ছে না। এই বিষয়টি যাতে ঠিকমতো কার্যকর হয়, সেই বিষয়টি দেখতে হবে। আগামী জুলাই–আগস্ট মাসে সিপিএমের রাজ্য কমিটির বৈঠক বসবে। সেই বৈঠকে দলের মধ্যে এই খামতি কতটা কাটল, সে বিষয়ে পর্যালোচনা করা হবে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সিপিএমের রাজ্য নেতৃত্ব জানে, সিপিএমের ছাত্র, যুব, মহিলা, শ্রমিক সংগঠন শক্তিশালী না হলে দল সার্বিকভাবে শক্তিশালী হতে পারবে না। কিন্তু এই সব শাখা সংগঠনের সদস্যদের মধ্যে দল করার বিষয়ে একটা অনীহা এসেছে, যা রাজ্য নেতৃত্বের বিড়াম্বনার কারণ হয়ে উঠেছে।
একইসঙ্গে পার্টি চিঠিতে বলা হয়েছে, তরুণ প্রজন্মের সিপিএমে আসার প্রবণতা কম। তরুণ প্রজন্মকে যাতে সিপিএমে নিয়ে আসা যায়, সেজন্য জেলা কমিটিগুলিকে নির্দিষ্ট পরিকল্পনা গ্রহণের কথা বলা হয়েছে। পাশাপাশি অনেক পার্টি সদস্যই লেভি কম দেওয়ার জন্য নিজেদের আয় গোপন করছেন। এই বিষয়টিও রাজ্য নেতৃত্বের নজরে এসেছে। একইসঙ্গে বয়সের কারণে যারা দলীয় সদস্যপদ থেকে অব্যাহতি নিয়েছেন, তাঁদের ফিরিয়ে আনার কথাও বলা হয়েছে। সেক্ষেত্রে তাঁদের পার্টি লাইব্রেরি বা পার্টির বিভিন্ন কাজে লাগানোর কথা বলা হয়েছে।