এই ঘটনা নিয়ে যাত্রীদের অভিযোগ, বিমানের ভিতরে কোনও বিদ্যুৎ পরিষেবা ছিল না। বন্ধ হয়ে গিয়েছিল এসি। গরম হাওয়ায় ভরে গিয়েছিল বিমানে। এখানে বেশ কিছু শিশুও ছিল। খাবারের সঠিক ব্যবস্থা ছিল না। অবশেষে কলকাতা থেকে বিমানটি ছাড়ে চার ঘন্টা পরে।
বিমানে বন্ধ এসি। খিদে পেলেও মিলছে না খাবার। তীব্র গরমে হাঁসফাঁস পরিস্থিতি। এই অবস্থায় প্রায় ১৬০ জন যাত্রী আটকে রইলেন বিমানের ভিতরে। এমনকী টানা ৪ ঘন্টা এই পরিস্থিতির মধ্যে আটকে রইল যাত্রীরা। সোমবার বেশি রাতে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের এই ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে।
বিষয়টি ঠিক কী ঘটেছে? যাত্রীদের অভিযোগ অনুযায়ী, একটি বিমান ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যাত্রীরা বিমানে ওঠার পর দেখা যায় সেটি ছাড়ছে না। তখন এই বিলম্বের কারণ জানতে চান যাত্রীরা। সেই সময় যাত্রীদের জানানো হয়, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বিমানটি ছাড়তে দেরি হবে। কিন্তু তার পরই বন্ধ হযে যায় এসি। আর খাবার চেয়েও মেলেনি। বিমান থেকে বেরনোও যায়নি।
ঠিক কী অভিযোগ যাত্রীদের? এই ঘটনা নিয়ে যাত্রীদের অভিযোগ, বিমানের ভিতরে কোনও বিদ্যুৎ পরিষেবা ছিল না। বন্ধ হয়ে গিয়েছিল এসি। গরম হাওয়ায় ভরে গিয়েছিল বিমানে। এখানে বেশ কিছু শিশুও ছিল। খাবারের সঠিক ব্যবস্থা ছিল না। অবশেষে কলকাতা থেকে বিমানটি ছাড়ে চার ঘন্টা পরে। প্রায় ২৮ মিনিট আকাশ পথে যাত্রা করার পর ঢাকার স্থানীয় সময় অনুযায়ী রাত ১:৩৪ মিনিটে ওই বিমানটি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এই ঘটনায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন যাত্রীরা।