পুজোর চারদিন পেরিয়ে গিয়েছে। কিন্তু চারদিনে কী আদৌ সীমাবদ্ধ থাকে বাংলার শ্রেষ্ঠ উৎসব? দশমীর পরে একাদশীও পেরিয়ে যেতে চলল। তবুও বিরাম নেই ঠাকুর দেখায়। উৎসব মুখর বাঙালি একাদশীতেও মণ্ডপে মণ্ডপে ভিড় জমিয়েছেন। এ যেন শেষবারের মতো একবার উৎসবের আনন্দ উপভোগ করে নিতে চাইছেন আমজনতা। এর সঙ্গেই সিঁদুর খেলাও চলেছে এদিন পুরোদমে। শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবেও এদিন সিঁদুরখেলা চলেছে। তবে কোভিড বিধি যতটা সম্ভব মেনে চলারও চেষ্টা করেন অনেকেই। তবে অন্যান্যবারের তুলনায় এবার একটু অন্যভাব সতর্কতা বজায় রেখেই দেবীবরণ পর্ব চলেছে। এবার দেবীকে সোনার সাজে সাজিয়ে তোলা হয়েছিল। সেই সাজ বিসর্জনের আগে খুলে ফেলা হয়। দেবীর কাছে ভক্তদের প্রার্থনা আবার এসো মা।
পুজোর চারদিন পেরিয়ে গিয়েছে। কিন্তু চারদিনে কী আদৌ সীমাবদ্ধ থাকে বাংলার শ্রেষ্ঠ উৎসব? দশমীর পরে একাদশীও পেরিয়ে যেতে চলল। তবুও বিরাম নেই ঠাকুর দেখায়। উৎসব মুখর বাঙালি একাদশীতেও মণ্ডপে মণ্ডপে ভিড় জমিয়েছেন। এ যেন শেষবারের মতো একবার উৎসবের আনন্দ উপভোগ করে নিতে চাইছেন আমজনতা। এর সঙ্গেই সিঁদুর খেলাও চলেছে এদিন পুরোদমে। শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবেও এদিন সিঁদুরখেলা চলেছে। তবে কোভিড বিধি যতটা সম্ভব মেনে চলারও চেষ্টা করেন অনেকেই। তবে অন্যান্যবারের তুলনায় এবার একটু অন্যভাব সতর্কতা বজায় রেখেই দেবীবরণ পর্ব চলেছে। এবার দেবীকে সোনার সাজে সাজিয়ে তোলা হয়েছিল। সেই সাজ বিসর্জনের আগে খুলে ফেলা হয়। দেবীর কাছে ভক্তদের প্রার্থনা আবার এসো মা।
|#+|
শ্রীভূমির মণ্ডপে সিঁদুর খেলায় অংশ নিয়েছিলেন যে মহিলারা তাঁদের অনেকেই বলেন, আবার এসো মা।এটাই প্রার্থনা দেবীর কাছে। তবে যেকোনো বিদায়ই কষ্টের। তবে আবার দেবী আসবেন। আমরা সেই অপেক্ষাতেই থাকব। আসলে উৎসব যেন যাই যাই করেও যায় না বাংলা থেকে। সেই একেঘেয়ে জীবন থেকে কয়েকদিনের একটু মুক্তি। সেই মুক্তিটাকেই তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করতে চান আমজনতা। সেকারনেই একাদশীতে ঘরে মন টিকতে চায়নি অনেকেরই। তাঁরা সব বেরিয়ে পড়েন মণ্ডপের দিকে।
পুজোর চারদিন পেরিয়ে গিয়েছে। কিন্তু চারদিনে কী আদৌ সীমাবদ্ধ থাকে বাংলার শ্রেষ্ঠ উৎসব? দশমীর পরে একাদশীও পেরিয়ে যেতে চলল। তবুও বিরাম নেই ঠাকুর দেখায়। উৎসব মুখর বাঙালি একাদশীতেও মণ্ডপে মণ্ডপে ভিড় জমিয়েছেন। এ যেন শেষবারের মতো একবার উৎসবের আনন্দ উপভোগ করে নিতে চাইছেন আমজনতা। এর সঙ্গেই সিঁদুর খেলাও চলেছে এদিন পুরোদমে। শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবেও এদিন সিঁদুরখেলা চলেছে পুরোদমে। তবে কোভিড বিধি যতটা সম্ভব মেনে চলারও চেষ্টা করেন অনেকেই। তবে অন্যান্যবারের তুলনায় এবার একটু অন্যভাব সতর্কতা বজায় রেখেই দেবীবরণ পর্ব চলেছে। এবার দেবীকে সোনার সাজে সাজিয়ে তোলা হয়েছিল। সেই সাজ বিসর্জনের আগে খুলে ফেলা হয়। দেবীর কাছে ভক্তদের প্রার্থনা আবার এসো মা।
শ্রীভূমির মণ্ডপে সিঁদুর খেলায় অংশ নিয়েছিলেন যে মহিলারা তাঁদের অনেকেই বলেন, আবার এসো মা।এত আড়ম্বর খুব ভালো লাগে। তবে যেকোনো বিদায়ই কষ্টের। তবে আবার দেবী আসবেন। আমরা সেই অপেক্ষাতেই থাকব। আসলে উৎসব যেন যাই যাই করেও যায় না বাংলা থেকে। সেই একেঘেয়ে জীবন থেকে কয়েকদিনের একটু মুক্তি। সেই মুক্তিটাকেই তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করতে চান আমজনতা। সেকারনেই একাদশীতে ঘরে মন টিকতে চায়নি অনেকেরই। তাঁরা সব বেরিয় পড়েন মণ্ডপের দিকে।
|#+|