রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় বিতর্কের পর রবীন্দ্রগানে কুকথা বসানোর পুরধা রোদ্দুর রায়ের গ্রেফতারি দাবি করল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। শনিবার এক ফেসবুক পোস্টে এই দাবি করেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের পশ্চিমবঙ্গ শাখার মুখপাত্র সৌরিশ মুখোপাধ্যায়। রোদ্দুর রায়কে ‘বিকৃতমনষ্ক’ বলে পোস্টে উল্লেখ করেন তিনি।
শুক্রবার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিতর্কের পর রোদ্দুর রায়ের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করে সরব হন অনেকে। কেউ নাম করে, কেউ না করে তাঁর গ্রেফতারি দাবি করেন। এর মধ্যে রয়েছেন পৌরাণিক ঔপন্যাসিক নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ি।
বৃহষ্পতিবার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের বসন্তোৎসবে যে পংতি লেখাকে ঘিরে বিতর্ক তা প্রথম গেয়েছিলেন এই রোদ্দুর রায়।
রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় বিতর্কের পর রবীন্দ্রগানে কুকথা বসানোর পুরধা রোদ্দুর রায়ের গ্রেফতারি দাবি করল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। শনিবার এক ফেসবুক পোস্টে এই দাবি করেন। রোদ্দুর রায়কে ‘বিকৃতমনষ্ক’ বলে পোস্টে উল্লেখ করেন তিনি।
শুক্রবার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিতর্কের পর রোদ্দুর রায়ের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করে সরব হন অনেকে। কেউ নাম করে, কেউ না করে তাঁর গ্রেফতারি দাবি করেন। এর মধ্যে রয়েছেন পৌরাণিক ঔপন্যাসিক নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ি।
বলে রাখি, ফেসবুকে রবীন্দ্রনাথের গানে কুকথা যোগ করে গাওয়ার যে ধারা প্রচলিত হয়েছে তার স্রোষ্টা এই রোদ্দুর রায়। নানা সময় বিকৃতভাবে রবীন্দ্র সংগীত উচ্চারণ করে ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছেন তিনি। ইন্টারনেট দুনিয়ার সঙ্গে কলকাতার লিটল ম্যাগাজিন বৃত্তেও পেশ পরিচিত তাঁর নাম। বেশ কয়েকটি বইও লিখে ফেলেছেন এই ব্যক্তি।
রোদ্দুর রায়ের ভিডিয়ো দেখে আইনজ্ঞদের দাবি, তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক ধারায় মামলা করা যেতে পারে। সাংস্কৃতিক অবক্ষয়ে প্রশ্রয় দেওয়া ও কুরুচিকর শব্দ ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে। সঙ্গে রয়েছে প্রকাশ্যে গাঁজা খাওয়ার অভিযোগও। নিজেকে ‘মোক্ষ ঘরানার শিল্পী’ বলে দাবি করে রোদ্দুর রায়কে ফেসবুক লাইভে একাধিকবার গাঁজা খেতে দেখা গিয়েছে।