'হাম দিল দে চুকে সনম' ছবিতে সলমন খান এবং ঐশ্বর্যের রসায়নে মুগ্ধ হয়েছিল দর্শক। নন্দিনীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন নীল নয়না সুন্দরী। শোনা যায়, এই ছবিতে ঐশ্বর্যের কাছে অফার যাওয়ার আগে বলিউডের আরও কয়েকজন অভিনেত্রীকে বেছে নেওয়া হয়েছিল চরিত্রের জন্য। কীভাবে চরিত্রের অফার আসে অ্য়াশের কাছে?
1/7আসমুদ্র হিমাচল রাই সুন্দরীর নীল নয়নে মুগ্ধ। একসময় ঐশ্বর্যের নীল নয়নে মুগ্ধ হয়ে ব্লকবাস্টার ছবির অফার করেছিলেন পরিচালক সঞ্জয় লীলা বনশালি। ১৯৯৯ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘হাম দিল দে চুকে সনম’। এই ছবির হাত ধরেই ঐশ্বর্যের কেরিয়ার নতুন দিশা পায়।
2/7'হাম দিল দে চুকে সনম' ছবিতে সলমন খান এবং ঐশ্বর্যের রসায়নে মুগ্ধ হয়েছিল দর্শক। নন্দিনীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন ঐশ্বর্য। শোনা যায়, এই ছবিতে ঐশ্বর্যের কাছে অফার যাওয়ার আগে বলিউডের আরও কয়েকজন অভিনেত্রীকে বেছে নেওয়া হয়েছিল চরিত্রের জন্য। তবে তাঁরা প্রত্যাখ্যান করেন। এরপরই অ্যাশের ঝুলিতে আসে এই চরিত্র।
3/7১৯৯৪ সালে মিস ওয়ার্ল্ড হয়েছিলেন ঐশ্বর্য। সেই সময় অভিনেত্রীর কেরিয়ার শুরুর দিকে ছিল। তখন তার সৌন্দর্য নিয়ে তুমুল আলোচনা হত। মিস ওয়ার্ল্ড হওয়ার পর ভক্তরা তাঁকে এক নজর দেখার জন্য মুখিয়ে থাকতেন। আজও অভিনেত্রীর তুমুল ফ্যান ফলোয়ার্স।
4/7সেই সময় 'রাজা হিন্দুস্তানি' ছবির স্ক্রিনিং ছিল। বড় বড় সুপারস্টার এবং পরিচালকরা এই ছবির স্ক্রিনিংয়ে উপস্থিত ছিলেন। সঞ্জয় লীলা বনশালিও সেখানে হাজির ছিলেন। ঐশ্বর্যও উপস্থিত ছিলেন স্ক্রিনিংয়ে। আর এখান থেকেই অভিনেত্রীর ভাগ্য আরও উজ্জ্বল হয়।
5/7ওই ছবির স্ক্রিনিং চলাকালীন ঐশ্বর্য নিজেই বনশালির সঙ্গে দেখা করতে আসেন। তিনি পরিচালককে বলেছিলেন, ‘হাই, আমি ঐশ্বর্য রাই। আমি আপনার ছবি খামোশি দেখেছি এবং আপনার ছবিটি আমার খুব পছন্দ হয়েছে’।
6/7এ দিন ঐশ্বর্যের সঙ্গে করমর্দন করার পরই অভিনেত্রীর নীল চোখে তাকাতেই মুগ্ধ হয়ে যান বনশালি। শোনা যায়. ঐশ্বর্যকে দেখেই সঞ্জয় লীলা বনশালি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, এই হবে তাঁর ছবির নন্দিনী। অভিনেত্রীকে দেখে নাকি তিনি বলেছিলেন, ‘ওই আমার নন্দিনী’।
7/7এভাবেই ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির অফার আসে ঐশ্বর্যর কাছে। আর এই ছবির হাত ধরেই বলিউডে লাইমলাইটে চলে আসেন নীল নয়না সুন্দরী। ছবিতে অভিনয়ের পরই সলমন খানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বেড়েছিল অ্য়াশের। সেসব অবশ্য এখন অতীত।