বহু মানুষের কাছেই অন্যতম প্রধান খাদ্য রুটি। ভারেতের মতো দেশে অসংখ্য মানুষের দৈনিক প্রধান খাদ্য হিসাবে রুটিকেই ধরা হয়। বাঙালিদের প্রধান খাদ্য ভাত হলেও রুটি এখন বাঙালি ঘরে দৈনন্দিন জীবনে অন্যতম প্রদান খাদ্য। কেবলমাত্র দৈনন্দিন খাদ্য হিসাবেই নয়, বিভিন্ন অনুষ্ঠানে রুটির নানা রকমের পদ খুবই সুস্বাদু। এছাড়া রুটির প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে আমরা অনেকেই কমবেশি ওয়াকিবহাল। শরীরে শক্তি যোগাতে বা কর্মক্ষমতা বাড়াতে রুটির গুরুত্ব অপরিসীম। সেই কারণেই রুটি তৈরি করার সঠিক কৌশল জেনে রাখা উচিত। যাতে রুটি খেতেও ভালো লাগে ও গুণাগুণও পাওয়া যায়।
নরম রুটি তৈরির উপায়
আটা মাখার কৌশলের উপরেই নির্ভর করে রুটি কেমন নরম হবে। কিছু উপায় জানা থাকলে রুটি যেমন নরম হবেতেমনি ফুলবেও চমৎকারভাবে। আটা মাখার সময় এক চিমটি নুন ও তেল দিন। দশটি রুটির জন্য ১ চা চামচ তেল দেবেন।
হালকা গরম জলে আটা মাখুন। আটা খুব বেশি নরম বা শক্ত হবে না।আটা মাখানোর পর আঙুলে লেগে না থাকলে বুঝবেন রুটি বানানোর আটা প্রস্তুত।
রুটি বানানোর আগে ১৫ মিনিট ঢেকে রাখুন আটা। পাতলা রুটি নরম হয় বেশি। তাই অল্প করে লেচি নেবেন।রুটি সেঁকে নেওয়ার তাওয়া আগে থেকেই গরম করে রাখবেন। এতে রুটি ফুলবে ভালো।রুটি নামানোর সময় অল্প মাখন বুলিয়ে নিতে পারেন। অনেকক্ষণ পর্যন্ত নরম থাকবে। রুটি নামিয়ে সঙ্গে সঙ্গে হটপটে ভরে ফেলুন।