মা হওয়ার আগেই বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে ডিম্বাশয়ে ক্যানসারের মতো মারণ রোগ। তাই অল্প বয়স থেকে এই বিষয়ে সচেতন হওয়া জরুরি। রইল মারণরোগের খুটিনাটি বিষয়।
1/5প্রাথমিক অবস্থায় ডিম্বাশয়ে ক্যানসারের তেমন কোনও উপসর্গ থাকে না। তাই রোগটি ধরাও মুশকিল। শরীরে রোগ অনেকটা ছড়িয়ে যাওয়ার পর উপসর্গগুলি প্রকাশ পায়। ওভারি বা ডিম্বাশয়ের ক্যানসারকে তাই সাইলেন্ট কিলার বা নীরব ঘাতক বলে।
2/5যে কোনও বয়সের নারীরাই এই ক্যানসারে আক্রান্ত হতে পারেন। তবে ২০ বছরের কম বয়সি তরুণীদের জার্ম সেল ক্যানসার দেখা যায়। অন্যদিকে ৫৫ থেকে ৬৫ বছর বয়সে এপিথেলিয়াল ওভারিয়ান ক্যানসারের বেশি দেখা যায়।
3/5ডিম্বাশয় ক্যানসার হলে পেটে অস্বস্তি, বমি হওয়া বা বমি বমি ভাব, ওজন কমে যাওয়া, ক্লান্তি ও অবসাদ রোজকার সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। এছাড়াও কোমরে ব্যথা থেকে সহবাসে ব্যথার মতো উপসর্গও দেখা দিতে পারে।
4/5বিশেষজ্ঞদের কথায়, ডিম্বাশয়ের কাছেই থাকে দুটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ মূত্রনালি ও বৃহদন্ত্র। ক্যানসারের প্রভাব এই অঙ্গগুলিতেও পড়তে পারে। তাই প্রস্রাবে বা মলত্যাগে সমস্যা দেখা যেতে পারে।
5/5ডিম্বাশয় ক্যানসারে ক্যানসারের সাধারণ চিকিৎসাগুলিই প্রয়োগ করা হয়। এই রোগে কেমোথেরাপি থেকে টার্গেটেড থেরাপিও কাজে লাগানো হয়। তবে রোগ শনাক্ত করতে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।