চুলের জট পড়ার সমস্যা থেকে শুরু করে পাতলা চুল নিয়ে যদি মনে দুঃখ থাকে, তাহলে মুশকিল আসান করতে পারেন সূর্যমুখীর বীজ। এই বীজের তেল চুল ঘন করতে সাহায্য করে। জেনে নিন বাকি তেলগুলির উপকারিতা।
1/5 চুল ঘন, কালো থাকলে মুখের উজ্জ্বলতা আরও বাড়ে। এমন ধারণা রূপচর্চা সম্পর্কে অনেকেরই রয়েছে। আর লম্বা ঘন কালো চুল কে না পছন্দ করেন! তবে সেটি পেতেও নানান প্রসাধনী ব্যবহার করেও অনেকে ফল পাননা। ঘরোয়া কয়েকটি টোটকা অবশ্য এক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী। বলা হচ্ছে, বেশ কয়েকটি এমন বীজ রয়েছে, যা চুলকে লম্বা হতে ও চুলের সহজে ঝরে পড়া কমাতে সাহায্য করে।
2/5 ৪০ থেকে ৫০ বছর বয়সের মধ্যে চুল বেশি পড়তে থাকলে, অনেকেই মনে করেন তা বয়সের জন্য ঘটছে। অনেকেই মনে করেন যে যৌবন চলে যাচ্ছে, সেই কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে তবে বহু সময়ই নানান বয়সে চুলে অকালপক্কতা, সহজে ঝরে পড়ার সমস্যা দেখা যায়। চুলের জেল্লা যেমন হারায়, তেমনই ঘন কালো রঙ হয় ফেকাসে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চুলের যত্নে কোন কোন বীজ খুবই উপকারি তা দেখে নিন।
3/5 শিয়া বীজ- বিভিন্ন পুষ্টির পাওয়ার হাউস হল শিয়া বীজ। জিঙ্ক ও কপার সমৃদ্ধ এই বীজ চুল পাতলা হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। চুল পোক্ত করতে যেমন সাহায্য করে এইটি, তেমনই অ্যামিনো অ্যাসিড সমৃদ্ধ এই বীজ চুলের বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে। চুল পড়া যেমন কমে, তেমনই এটি বাড়ায় চুলের জেল্লা। এছাড়াও শিয়া বীজ অকালক্কতা দূর করে। আর এই শিয়াবীজের তেল আপনার চুলকে এই সমস্ত দিক থেকে রক্ষা করবে।
4/5 সূর্যমুখীর বীজ- চুলের জট পড়ার সমস্যা থেকে শুরু করে পাতলা চুল নিয়ে যদি মনে দুঃখ থাকে, তাহলে মুশকিল আসান করতে পারেন সূর্যমুখীর বীজ। এই বীজের তেল চুল ঘন করতে সাহায্য করে।
5/5 কুমড়ো বীজ- কুমড়ো বীজ চুলের পক্ষে খুবই ভালো। কুমড়োর বীজে রয়েছে ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন, ডায়টারি ফাইবার ও মিনারেলস। এটি চুল পড়া বন্ধ করে। চুলের বৃদ্ধি ঘটায়। স্ক্যাল্পের মৃত কোষ সরিয়ে নতুন কোষের জন্ম দেয়। ফলে স্ক্যাল্পে কোনও রকমের সংক্রমণ আসতে দেয় না। এই তেল চুলের জেল্লা বাড়ায়, ফলে সহজে জট পড়তে দেয়না। শুষ্ক চুলের জন্য এই তেল দারুন ভালো।( চুলের বিশেষ সমস্যা বা স্ক্যাল্পে কোনও রোগ থাকলে অবশ্যই পরামর্শ নিন চিকিৎসকের।)