জীবনযাত্রায় নানান ধরনের পরিবর্তনের সঙ্গে থেকে যায় ভুল খাদ্যাভ্যাস। আর এই দুইয়ের মিলনে বহু সময়ই শরীরে নানা প্রভাব পড়তে থাকে। অনেক সময়ই ডায়াবেটিসের মতো সমস্যা কাটিয়ে উঠতে, জীবনযাত্রার রকমসকম বড় বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। এই পরিস্থিতিতে ডায়াবেটিসের মতো রোগে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করা চ্যালেঞ্জের হয়ে দাঁড়ায়। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন, কোন কোন খাবার খেলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে , তা নিয়ে। দেখে নেওয়া যাক, সেই সমস্ত খাবারের তালিকা।
শস্যজাতীয় খাবার
ওট, গম, বারলি জাতীয় খাবার খেলে ব্লাড সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এদের মধ্যে ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবারের ভাল উৎস রয়েছে। এটি সহজপাচ্য হওয়াতেও পাওয়া যায় সুবিধা।
সবুজ শাক সবজি
ভিটামিন ও মিনারেলে ভরপুর রয়েছে সবুজ শাক সবজি। পালং , লেটুস শাকের মতো খাবারে রয়েছে কম কার্বোহাইড্রেট ও ক্যালোরি। খাবারের সময় স্যালাড ও স্যুপে এটি খেতে পারেন।
বাদাম
বাদাম জাতীয় খাবার আপনার শরীরের পক্ষে খুবই ভাল। আমন্ড ও ওয়ালনাটের মতো বাদামে রয়েছে ওমেগা থ্রি ও ওমেগা সিক্স ফ্যাটি অ্যাসিড।
মাছ, মাংস, ডিম
মাছ, মাংস বেক করে খেতে পারলে বা সেদ্ধ করে খেতে পারলে তার উপকারিতা রয়েছে। ডিম এমনিতেই আমরা সেদ্ধ করে খাই। তবে মাছ ও মাংস সেদ্ধ খেলে তার উপকারিতা পেতে পারেন ব্লাড সুগারের সমস্যায় জর্জরিত ব্যক্তিরা।
ফল
বেরি জাতীয় ফল সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখার অন্যতম ভাল দিক। স্ট্রবেরি, ব্ল্যাকবেরি জাতীয় খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ সুগারের রোগীদের জন্য। এই ধরনের ফলে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন থাকে।