আবহাওয়া দফতরের আভাস, মোখার বেগ রবিবার আরও বৃদ্ধি পাবে বলে জানা যাচ্ছে। রবিবার ১৬০ কিলোমিটার বেগে এই ঝড় বয়ে যাবে বলে জানা যাচ্ছে। পরে তা শক্তি সঞ্চয় করে বাংলাদেশের কক্সবাজার ও মায়ানমারের কিউয়াউপিউর ওপর দিয়ে ১৭৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার বেগে বইতে পারে বলে আশঙ্কা।
1/5তীব্র বেগে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মোখা। ইতিমধ্যেই সাইক্লোন মোখার মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে বাংলাদেশ ও মায়ানমার প্রশাসন। জানা যাচ্ছে, শত শত মানুষকে আপাতত উপকূল থেকে নিরাপদ দূরত্বে নিয়ে যাচ্ছে মায়ানমার ও বাংলদেশের প্রশাসন। বঙ্গপসাগরে মোখা ফুঁসে উঠতেই ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে এই দুই দেশ। আবহবিদদের মতে, বাংলাদেশের কক্সবাজার ও মায়ানমারের কিউয়াউপিউর মাঝামাঝি এলাকা দিয়ে বয়ে যাবে ওই ঝড়। (HT_PRINT)
2/5উল্লেখ্য, ১২ মে সকাল থেকেই শক্তি বাড়িয়ে ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিয়ে নিয়েছে মোখা। আবহাওয়া দফতরের আভাস, মোখার বেগ রবিবার আরও বৃদ্ধি পাবে বলে জানা যাচ্ছে। রবিবার ১৬০ কিলোমিটার বেগে এই ঝড় বয়ে যাবে বলে জানা যাচ্ছে। পরে তা শক্তি সঞ্চয় করে বাংলাদেশের কক্সবাজার ও মায়ানমারের কিউয়াউপিউর ওপর দিয়ে ১৭৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার বেগে বইতে পারে বলে আশঙ্কা। (HT_PRINT)
3/5প্রসঙ্গত, মোখার জেরে আপাতত ৫ লাখ মানুষকে নিরাপদ স্থানে স্থানান্তরের পাহাড়সম চাপ রয়েছে বাংলাদেশের প্রশাসনের ওপর। শনিবার থেকেই এই স্থানান্তরের কাজ শুরু হবে বলে জানা যাচ্ছে। বাংলাদেশে অন্তত ৫৭৬ টি সাইক্লোন-ত্রাণ শিবির গড়ে উঠেছে। (PTI) (HT_PRINT)
4/5এদিকে, জানা যাচ্ছে, এই বছরে মোখাই প্রথম এমন ঝড় যা ভারত মহাসাগরের উত্তরে ঘটছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, শক্তি সঞ্চয় করে বঙ্গোপসাগরে ভয়াবহ আকার নেবে সাইক্লোন মোখা। সেখানে উপকূলীয় এলাকায়, বিশেষত মৎস্যজীবীদের দূরবর্তীস্থানে রাখার কথা বলা হচ্ছে। (HT_PRINT)
5/5এর আগে ২০০৮ সালের মে মাসে সাইক্লোন নার্গিসে তছনছ হয়ে গিয়েছিল মায়ানমার। সেবার, ১৩৮,০০০ জন মারা গিয়েছিলেন সেই প্রাকৃতিক তাণ্ডবে। হাজার হাজার বাড়ি ভেঙে পড়েছিল। এরপর ক্ষতির পরিমাণ কমাতে সেদেশের প্রশাসন কতটা তৎপর হয়, সেদিকে সকলের নজর। (HT_PRINT)