জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে হ্রাস পেলেও এখনই খুব স্বস্তির ইঙ্গিত নেই। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নীতি অনুযায়ী, মূল্যস্ফীতি ২-৬-এর মধ্যে থাকলে পরিস্থিতি অনুকূল। অর্থাত্, এখনও সামান্য চিন্তার জায়গা আছে বৈকি।
1/5ফেব্রুয়ারিতে(গত বছরের হিসাবে) খুচরা মুদ্রাস্ফীতি দাঁড়াল ৬.৪৪%। এর আগের মাস, জানুয়ারির থেকে যা সামান্য কম। সেই মাসে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৬.৫২%। সোমবার পরিসংখ্যান মন্ত্রকের প্রকাশিত তথ্যে এই উল্লেখ করা হয়েছে। ফাইল ছবি: রয়টার্স (REUTERS)
2/5জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে হ্রাস পেলেও এখনই খুব স্বস্তির ইঙ্গিত নেই। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নীতি অনুযায়ী, মূল্যস্ফীতি ২-৬-এর মধ্যে থাকলে পরিস্থিতি অনুকূল। অর্থাত্, এখনও সামান্য চিন্তার জায়গা আছে বৈকি। ফাইল ছবি: এএনআই (REUTERS)
3/5হিসাব অনুযায়ী, খাদ্যদ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধিকেই এই উচ্চ মূল্যস্ফীতির জন্য দায়ী করা হচ্ছে। এই খাদ্যদ্রব্যের দরের হিসাবই CPI-এর(কনজিউমার প্রাইস সূচক) প্রায় ৪০%। ফেব্রুয়ারিতে খাদ্যদ্রব্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ৫.৯৫%। ফাইল ছবি: ফ্রিপিক (REUTERS)
4/5ফেব্রুয়ারিতে সিপিআই মূল্যস্ফীতি ৬.৪৪% ছিল। খাদ্যশস্য এবং দুধের মূল্যস্ফীতি অব্যাহত রয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে ফলের মূল্যস্ফীতিও বেড়েছে। ফাইল ছবি: রয়টার্স (REUTERS)
5/5কাঁচাবাজারে অবশ্য মূল্যস্ফীতির হার জানুয়ারি মাসে ১১.৭% হ্রাস পেয়েছিল। সেখানে ফেব্রুয়ারিতে ১১.৬%-এ নেমে এসেছে। জ্বালানি ও বিদ্যুতে মূল্যস্ফীতির হার জানুয়ারি মাসের ১০.৮৪% থেকে কমে ৯.৯০%-এ নেমে এসেছে। ফাইল ছবি: রয়টার্স (REUTERS)