অতিমারি পরিস্থিতিতে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের উপর কোনও হিংসার অভিযোগ নেই। জানিয়ে দিয়েছে নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রক। প্রসঙ্গত অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের উপরই অতিমারির বিরুদ্ধে সচেতনতা প্রচারের দায়িত্ব রয়েছে। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর প্রশ্নের জবাবে কেন্দ্রীয় সরকার একথা জানিয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানী জানিয়েছেন, কোনও রাজ্য থেকেই এই ধরনের কোনও রিপোর্ট আসেনি। পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী, অঙ্গনওয়াড়ি সহায়িকাদের সুরক্ষা সংশ্লিষ্ট রাজ্যের নিশ্চিত করা দরকার।
পাশাপাশি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানিয়েছেন, ‘২০১৮ সালে অক্টোবর মাস থেকে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের সাম্মানিক ৩ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ৪ হাজার টাকা করা হয়েছে। সহায়িকাদের জন্য পারিশ্রমিক দেড় হাজার টাকা থেকে ২ হাজার ২৫০ টাকা করা হয়েছে। পাশাপাশি ইনসেনটিভেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি কোভিড সংক্রান্ত কাজ করার জন্য় বিভিন্ন রাজ্য সরকার তাদের ক্ষতিপূরণেরও ব্যবস্থা করছে। অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী, আশা কর্মীদের সুরক্ষার জন্য মাস্ক ও স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা করার জন্যও সরকারকে বলা হয়েছে।’ তবে কোভিড পরিস্থিতিতে অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টারগুলি বন্ধ রয়েছে বলেও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানিয়েছেন।
পাশাপাশি অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও সহায়িকাদের নিয়োগ প্রসঙ্গেও মতামত দিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন, ‘শূন্যপদে নিয়োগের ব্যাপারে সময়ে সময়ে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে বলা হয়েছে। নিয়মিতভাবে এখনই সম্ভব না হলে কেন্দ্রগুলিতে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগের ব্যাপারেও বলা হয়েছে।’