ইতিমধ্যে রাশিয়া জানিয়েছে, আগামী মাসের মধ্যে বাজারে চলে আসবে করোনাভাইরাস টিকা। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষেধকও প্রাথমিক পর্যায়ে মানবদেহের জন্য নিরাপদ বলে প্রমাণিত হয়েছে। এছাড়াও অনেক দেশই প্রতিষেধক আবিষ্কারের চেষ্টা চালাচ্ছে। সেই তালিকায় আছে ভারতও। তবে একটি বা দুটি নয়, ভারতের সাতটি সংস্থা করোনার প্রতিষেধক তৈরি চেষ্টা করছে। তারা কোন পর্যায়ে রয়েছে, দেখে নিন -
1/7অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া : ওই টিকার তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল চলছে। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, আগামী অগস্টে ভারতে হিউমান ট্রায়াল শুরু হবে। চলতি বছরের মধ্যে সেই প্রতিষেধক বাজারে মিলবে বলে আশা সংস্থার। (ছবি সৌজন্য এপি)
2/7ZyCoV-D জাইদাস ক্যাডিলা : সাত মাসের মধ্যে মানবদেহে টিকা প্রয়োগের পরীক্ষা শেষ করার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে জাইদাস ক্যাডিলা। গত সপ্তাহেই হিউমান ট্রায়াল শুরু করেছে সংস্থাটি। (ছবি সৌজন্য এপি)
3/7প্যানেকা বায়োটেকের টিকা : টিকার এখনও নামকরণ করা হয়নি। তবে সংস্থাটি ইথিমধ্যে মার্কিন সংস্থা রেফানার সঙ্গে হাত মিলিয়ে আয়ারল্যান্ডে একটি যৌথ ফার্ম তৈরি করেছে। তারা ৫০০ মিলিয়ন ডোজ তৈরি করবে। তার মধ্যে ৪০ মিলিয়ন ডোজ আগামী বছরের গোড়ার মধ্যেই মিলবে বলে দাবি করেছে সংস্থাটি। (ছবি সৌজন্য রয়টার্স)
4/7কোভাক্সিন, ভারত বায়োটেক : সেই প্রতিষেধকটি হায়দরাবাদে তৈরি করা হয়েছে। গত সপ্তাহেই হিউমান ট্রায়াল শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রথম এবং দ্বিতীয় পর্যায়ের ক্লিনিকাল ট্রায়ালের অনুমতি পেয়েছে ভারত বায়োটেক। (ছবি সৌজন্য ব্লুমবার্গ)
5/7ইন্ডিয়ান ইউমিনোলজিকালস ভ্যাকসিন : করোনাভাইরাসের টিকা তৈরির জন্য অস্ট্রেলিয়ার গ্রিফিথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে তারা। (ছবি সৌজন্য এপি)
6/7মিনভ্যাক্স : ১৮ মাসের মধ্যে করোনার টিকা তৈরির চেষ্টা করছে সংস্থাটি। প্রাথমিকভাবে ২৪ টি ডোজ নিয়ে শুরু করবে। প্রি-ক্লিনিকাল পর্যায়ে রয়েছে সেটি। (ছবি সৌজন্য এপি)
7/7বায়োলজিকাল ই : সংশ্লিষ্ট সংস্থা যে প্রতিষেধক তৈরির চেষ্টা করছে তা প্রি-ক্লিনিকাল পর্যায়ে রয়েছে সেটি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য এপি)
অন্য গ্যালারিগুলি
No Network
Server Issue
Internet Not Available
Wait for it…
Log in to our website to save your bookmarks. It'll just take a moment.
