বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Amit Shah on Jammu and Kashmir: 'নিরাপত্তার' কারণে বিধানসভা ভোটে 'না', সেই জম্মু-কাশ্মীর থেকে AFSPA সরানোর বার্তা শাহের
Amit Shah on Jammu and Kashmir: 'নিরাপত্তার' কারণে বিধানসভা ভোটে 'না', সেই জম্মু-কাশ্মীর থেকে AFSPA সরানোর বার্তা শাহের Updated: 27 Mar 2024, 10:15 AM IST Abhijit Chowdhury লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গে হচ্ছে জম্মু ও কাশ্মীরের বিধানসভা ভোট। নিরাপত্তার কারণে নাকি একই সময়ে দু'টি নির্বাচন করানো হয়নি বলে যুক্তি দিয়েছিল কমিশন। এহেন জম্মু ও কাশ্মীর থেকেই নাকি আফস্পা সরানোর কথা ভাববে সরকার। এমনই দাবি করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। 1/5 মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, 'কেন্দ্রের মোদী সরকার জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে সাতবছরের ব্লুপ্রিন্ট তৈরি করেছে। সেই অনুযায়ী ধীরে ধীরে সেখান থেকে আধাসামরিক বাহিনীর জওয়ানদের প্রত্যাহার করা হবে। তারপর জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের ওপরেই সেখানকার নিরাপত্তার যাবতীয় দায়িত্ব দেওয়া হবে।' 2/5 জম্মু ও কাশ্মীর ভিত্তিক খবরের চ্যানেল গুলিস্তান নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অমিত শাহ বলেন, 'ইতিমধ্যেই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পথে হাঁটছে কেন্দ্রীয় সরকার। আমরা জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশকে আরও শক্তিশালী করছি। তারাই এখন সব সন্ত্রাস বিরোধী অভিযানে নেতৃত্ব দিচ্ছে। কেন্দ্রীয় বাহিনী এই সব অভিযানে সাহায্য করে।' 3/5 কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, 'এর আগে জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের ওপর ভরসা ছিল না দিল্লির। এখন আমরা জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশে গুণগত পরিবর্তন এনেছি। এর আগে সেনা এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর সব সন্ত্রাস বিরোধী অভিযানের নেতৃত্বে থাকত। আমরা এরপর জম্মু ও কাশ্মীরের নিরাপত্তার দায়িত্ব পুরোপুরি পুলিশের ওপরই ছেড়ে দেব। আর জওয়ানদের তাদের ব্যারাকে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।' 4/5 এরপর অমিত শাহ বলেন, 'আমরা শীঘ্রই জম্মু ও কাশ্মীর থেকে আফস্পা সরানোর বিষয়ে বিবেচনা করব।' এদিকে রাজনৈতিক ভাবে ৩৭০ ধারা প্র্যাতাহার ইস্যু কি বিজেপিকে উপত্যকায় সাহায্য করবে? এই প্রশ্নের জাবে শাহ বলেন, '৩৭০ ধারা প্রত্যাহার উন্নয়নের স্বার্থে করা হয়েছিল। তাৎক্ষণিক ভাবে বিজেপিকে রাজনৈতিক ফায়দা পাইয়ে দিতে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।' 5/5 অমিত শাহ বলেন, 'আমরা এখন থেকে আর কোনও বিচ্ছিনতাবাদী সংগঠনের সঙ্গে আলোচনার টেবিলে বসব না। আমরা কাশ্মীরের যুব সমাজের সঙ্গে কথা বলব।' আর উপত্যকায় বিজেপির রাজনৈতিক পরিকল্পনা প্রসঙ্গে শাহ বলেন, 'আমরা ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করব। কাশ্মীরের মানুষের মনে আমরা নিজেদের জন্যে জায়গা করে নিতে চাই। মানুষ যাতে পরিবারতন্ত্র থেকে মুক্তি পায়, সেটাই আমাদের মূল লক্ষ্য। যারা পাকিস্তানের ভাষায় কথা বলে, তারা নির্বাচনে কড়া জবাব পাবেন মানুষের থেকে।'