1/6 মানুষের হাতে নয়। সিগন্যাল নিয়ন্ত্রণ করুক কম্পিউটার। দায়িত্বে আসার পর থেকেই এ বিষয়ে জোর দিয়েছিলেন কমিশনার বিনীত গোয়েল। আর তার ফলও মিলেছে হাতেনাতে। গড়ে ১৩ মিনিট করে সময় কম লাগছে গাড়িচালকদের। কলকাতা পুলিশ সূত্রের এমনটাই দাবি। প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে রয়টার্স ও পিটিআই
2/6 স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থায় আদৌ লাভ হবে? এটা জানতেই পুলিশের ‘প্ল্যানিং অ্যান্ড সার্ভে’ বিভাগ এ বিষয়ে পর্যবেক্ষণ করে। শহরের গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা, মোড়গুলিতে প্রতিদিন গড়ে কত গাড়ি যাচ্ছে, তারা সিগন্যালে কখন, কতক্ষণ দাঁড়াচ্ছে, তার হিসাব করা হয়। ফাইল ছবি : পিটিআই
3/6 দেখা হয়, কোন রাস্তায় কখন যানবাহনের চাপ বেশি থাকে। এরপর প্রতিটা সিগন্যাল সেই মতো সাজানো হয়। দেখা যায়, চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ হয়ে গাড়ি যেতে প্রতিটি সিগন্যালে কিছু সেকেন্ড করে সময় কম লাগছে। মোট মিলিয়ে সেটা প্রায় গড়ে ১৩ মিনিট। ফাইল ছবি : পিটিআই
4/6 কলকাতা ট্রাফিক পুলিশের এক কর্তা জানান, 'এমন ভাবে সাজানো হয়েছে যাতে, কোনও গাড়িকে একটি সিগন্যালে দাঁড়াতে হলে যেন পরের অন্তত চারটি সিগন্যালে দাঁড়াতে না হয়।' এর ফলে রাস্তায় পুলিশকর্মীও কম লাগছে। ফাইল ছবি : পিটিআই
5/6 তবে কিছু সমস্যাও রয়েছে। অনেকক্ষেত্রে মাঝরাস্তায় গাড়ি খারাপ হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে পেছনে গাড়ির লাইন পড়ে। যানজট হয়। ট্রাফিক পুলিশকর্মীরা সিগন্যাল নিয়ন্ত্রণ করলে, সেই সময়ে প্রয়োজন মতো 'অ্যাকশন' নিতে পারেন। কিন্তু কম্পিউটারের সেই ক্ষমতা নেই। তাছাড়া গ্রিন করিডর করার সময়েও ভরসা ট্রাফিক পুলিশকর্মীরাই। ফাইল ছবি : পিটিআই
6/6 আবার কিছু 'বাগ'ও আছে। অনেক সময়ে নির্ধারিত ১৫ সেকেন্ডের আগেই রাস্তা পারাপারের সিগন্যাল লাল হয়ে যাচ্ছে। ফলে বিপদের ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে পথচারীদের। ফাইল ছবি : পিটিআই