বাইরে বর্ষার জমা জল পেরিয়ে বাড়িতে ঢুকলে সম্ভাবনা ... more
বাইরে বর্ষার জমা জল পেরিয়ে বাড়িতে ঢুকলে সম্ভাবনা থেকে যায় পায়ের পাতায় সংক্রমণের। এই সময় বাইরে থেকে এসে পা রাখুন ঈষদুষ্ণ জলে। এতে পায়ের পাতা যেমন নরম হয়, তেমনই নখের কোণে লুকিয়ে থাকা নোংরাও চলে যায়। মুক্তি দেয় রোগ জীবাণুর থেকে।
1/8নখের যত্ন সব মরশুমেই প্রয়োজন। তবে বর্ষায় বিভিন্নভাবে নখে সংক্রমণ ছড়িয়ে যায়। সামান্য অসর্তকার জেরে বর্ষায় নখে নখকুনির মতো নানান সমস্যা দেখা দেয়। ফলে বৃষ্টির দিনে নখের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি। কীভাবে এই নখের যত্ন ঘরোয়া উপায়ে নেবেন দেখে নিন।
2/8বর্ষায় নখের যত্নে এই কাজটি করতে ভুলবেন না- বর্ষায় নখের যত্নে অবশ্যই প্রথম ধাপ হল নখ ছোট করে রাখা। নখ পড় হতে থাকলেই তা বিভিন্ন রোগ জীবাণু, ব্যাকটেরিয়াকে আকর্ষণ করে নেয়। ফ্যাশনের ক্ষেত্রে ক্রোমের কোট লাগানো নেইল ক্লিপার থেকে দূরে থাকাই ভাল।
3/8নখে সংক্রমণ রুখতে রসুন- নখে সংক্রমণের সমস্যা হলে তা রুখতে রসুনের ব্যবহার কার্যকরী ফল দিতে পারে। কয়েক কোয়া রসুন পিষে তা নখের ডগে রাখলে তা বিভিন্ন ধরণের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে পারে। রসুন কোনও পরিষ্কার সাদা কাপড়ে বেঁধে তা চিপে তার রসও সংক্রমিত জায়গায় লাগিয়ে নিতে পারেন।
4/8ভিনিগার- বর্ষায় নখকুনির সম্ভাবনা প্রবল বাড়ে। ফলে সেক্ষেত্রে দু কাপ গরম জলে এক কাপ সাদা ভিনিগার মিশিয়ে তা নখকুনি হওয়া জায়গায় লাগাতে পারেন। কিম্বা অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ২ কাপ জলে ২ কাপ নিয়ে মিশিয়ে নিয়ে নখের যত্ন নিতে পারেন।
5/8নারকেল তেল- নারকেল তেল ও টি ট্রি অয়েল লাগিয়ে নখে মাসাজ করতে পারেন। এতে আপনার নখের গড়ন সুন্দর হবে। এছাড়াও নখের জেল্লা আসবে। চাইলে মাখনও নখে লাগালে নখ পাবে তার উজ্জ্বলতা।
6/8ডায়েট- নখ ভাল রাখতে শুধু ভাল জিনিস নখে লাগালেই হবে না, খাওয়ার ডায়েটও রাখতে হবে সঠিক। বর্ষায় খাবারে ওমেগা থ্রি ও ভিটামিন ই সম্পন্ন খাবার রাখতে হবে। সঙ্গে প্রোটিনও রাখতে হবে, যাতে নখ থাকে মজবুত।
7/8পায়ের নখের ডগ- পায়ের নখ যাতে কোনও মতেই ভেজা না থাকে তার বন্দোবস্ত করতে হবে। বর্ষার নোংরা জলে যদি নখের ডগ ভিজতে থাকে তাহলে নখকুনির সমস্যা দেখা দিতে পারে অহরহ। ফলে এমন মরশুমে পা ঢাকা জুতো পরাই ভাল বলে মনে করেন অনেকে।
8/8ঈষদুষ্ণ জলে পা রাখা- বাইরে বর্ষার জমা জল পেরিয়ে বাড়িতে ঢুকলে সম্ভাবনা থেকে যায় পায়ের পাতায় সংক্রমণের। এই সময় বাইরে থেকে এসে পা রাখুন ঈষদুষ্ণ জলে। এতে পায়ের পাতা যেমন নরম হয়, তেমনই নখের কোণে লুকিয়ে থাকা নোংরাও চলে যায়। মুক্তি দেয় রোগ জীবাণুর থেকে।