বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Nepal Politics: ওলিকে সাইডলাইন দাহালের! রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগে 'প্রচণ্ড' স্টান্সে শোরগোল নেপালের রাজনীতিতে
Nepal Politics: ওলিকে সাইডলাইন দাহালের! রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগে 'প্রচণ্ড' স্টান্সে শোরগোল নেপালের রাজনীতিতে Updated: 26 Feb 2023, 03:30 PM IST Sritama Mitra শুক্রবারই নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কুমার দাহালের বাড়িতে সেদেশের ৮ টি দলের নেতা নেত্রীদের বড় বৈঠক হয়েছে। এই আটটি দল ঠিক করেছে, তারা নেপালি কংগ্রেসের প্রার্থী রামচন্দ্র পাউদেলকে সমর্থন করবে রাষ্ট্রপতি পদের জন্য। এই পার্টিগুলির মধ্যে সিপিএন মাওইস্ট সেন্টার, লোকতান্ত্রিক সমাজবাদী পার্টি,রাষ্ট্রীয় জনতা পার্টি, রাষ্ট্রীয় জনমোর্চা, নাগরিক উন্মুক্তি পার্টি, ও জনমত পার্টি রয়েছে। 1/4 সামনেই নেপালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। আর তার আগে কার্যত যে আভাস উঠে আসছে হিমালয়ের পাদদেশে থাকা এই রাষ্ট্র নিয়ে তা হল, নেপালি কংগ্রেসের নেতা রামচন্দ্র পাউদেল সম্ভবত সেদেশের পরবর্তী রাষ্ট্রপতি হতে চলেছে। রাষ্ট্রপতির পদে বর্তমানে থাকা বিদ্যাদেবী ভাণ্ডারির মেয়াদকাল শেষ হলে ৭৮ বছরের পাউদেল সেই জায়গা নিতে চলেছেন। তবে এই গোটা পর্বে পাউদেলের নাম উঠে আসার চেয়েও বড় খবর হল নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কুমার দাহালের রাজনৈতিক স্টান্স। যার হাত ধরে তিনি ওলিকে সাইডলাইন করে নেপালি কংগ্রেসের প্রার্থীকে সমর্থন করছেন। 2/4 শুক্রবারই নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কুমার দাহালের বাড়িতে সেদেশের ৮ টি দলের নেতা নেত্রীদের বড় বৈঠক হয়েছে। এই আটটি দল ঠিক করেছে, তারা নেপালি কংগ্রেসের প্রার্থী রামচন্দ্র পাউদেলকে সমর্থন করবে রাষ্ট্রপতি পদের জন্য। এই পার্টিগুলির মধ্যে সিপিএন মাওইস্ট সেন্টার, লোকতান্ত্রিক সমাজবাদী পার্টি,রাষ্ট্রীয় জনতা পার্টি, রাষ্ট্রীয় জনমোর্চা, নাগরিক উন্মুক্তি পার্টি, ও জনমত পার্টি রয়েছে। 3/4 এদিকে, নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদে থাকা প্রচণ্ডদের শরিক দল সিপিএম ইউএমএলের তরফেও আসে এক প্রার্থীর নাম। দলের নেতা কেপিএস শর্মা ওলির নেতৃত্বে এক বৈঠকে ঠিক হয় সেই প্রার্থীর নাম। সুবাস নেমবাংকে তাঁরা প্রার্থী করে তোলে। তবে জোটশরিকের প্রার্থীকে সমর্থন না করে নেপালের রাজনীতিতে কার্যত নয়া তোলপাড় তৈরি করেছেন প্রচণ্ড। 4/4 এদিকে প্রচণ্ডের এই স্টান্সে যে মোটেই খুশি নন ওলি , তা বলাই বাহুল্য। নেপালে ৯ মার্চ হতে চলেছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। আর সেই নির্বাচন শুধু যে নয়া রাষ্ট্রপতি বেছে নেবে তা নয়। বরং সেই সঙ্গে নেপালের রাজনীতিতে একটি বড়সড় মোড় উঠে আসবে বলেও মনে করা হচ্ছে। বিশেষত কেপিএস শর্মা ওলি ও পুষ্পকমল দাহাল প্রচণ্ডের সম্পর্কের সমীকরণে তার প্রবল প্রভাব পড়বে।