বাংলা নিউজ > ছবিঘর > ‘সেদিন কলার চেপে ধরেছিলেন সনিয়া গান্ধী’, সংসদে ২০১২ এর কংগ্রেস-সপা সংঘাত প্রসঙ্গ টেনে তোপ বিজেপির নিশিকান্তের

‘সেদিন কলার চেপে ধরেছিলেন সনিয়া গান্ধী’, সংসদে ২০১২ এর কংগ্রেস-সপা সংঘাত প্রসঙ্গ টেনে তোপ বিজেপির নিশিকান্তের

Updated: 21 Sep 2023, 07:11 AM IST Sritama Mitra

‘সেদিন কলার ধরেছিলেন সনিয়া গান্ধী’, সংসদে ২০১২ এর কংগ্রেস-সপা সংঘাত প্রসঙ্গ টেনে তোপ বিজেপির নিশিকান্তের

1/5মহিলা সংরক্ষণ বিলের আলোচনায় ওবিসিদের সমর্থনে বুধবার লোকসভায় ঝড় তোলে কংগ্রেস। এদিকে, আলোচনাপর্বের মধ্যে বিজেপির নিশিকান্ত দুবে প্রসঙ্গ তোলেন ২০১২ সালের এক ঘটনার। সেবার এসসি/এসটি সংরক্ষণ বিল নিয়ে সংসদে সমাজবাদী পার্টি ও কংগ্রেসের মধ্যে সংঘাতের প্রসঙ্গ তোলেন নিশিকান্ত। আর সেই প্রসঙ্গ তুলে বিজেপির ঝাড়খণ্ডের এই নেতা বলেন, সেদিন ক্ষমতাসীন ইউপিএ চেয়ারপার্সন সোনিয়া সমাজবাদী পার্টির যশবীর সিংয়ের ‘কলার চেপে ধরেছিলেন।’ দেখে নেওয়া যাক, নিশিকান্ত দুবে ঠিক কী বলেছেন?
2/5উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ডিসেম্বর মাসে ১১৭ তম সংবিধান সংশোধনী বিল (সরকারি চাকরিতে তপশিলি জাতি-জনজাতির পদোন্নতি সংক্রান্ত) পেশের সময় সংসদে ব্যাপক হইহট্টোগোল হয়েছিল। নিশিকান্ত দুবে বলেন, ‘এই কক্ষেই যখন এসসি/এসটিদের পদোন্নতির সংক্রান্ত বিলটি পেশ করছিলেন, তখন সমাজবাদী পার্টির যশবীর সিং বিলটি ছিনিয়ে নেন তাঁর হাত থেকে আর তা ছিঁড়ে ফেলেন। সোনিয়া গান্ধী প্রথম এসেছিলেন, আর তিনি যশবীরের কলাপ চেপে ধরেছিলেন।’  (ANI Photo/Sansad TV)
3/5নিশিকান্ত দুবে বলেন, ‘আমি সেই সময় বলেছিলেন, আমি আমাদের স্বৈরাচারী শাসক নন, আমাদের রানি নন, আপনি এভাবে হিংসা ছড়াতে পারেন না।’ নিশিকান্ত বলেন, সমাজবাদী পার্টির প্রতিষ্ঠাতা মুলায়াম সিং যাদবও বলেছিলেন যে, সেদিন যদি বিজেপি না থাকত, তাহলে তাঁদের সাংসদকে বাঁচানো যেত না। ‘আপনি মারতে চেয়েছিলেন সাংসদদের।’   (ANI Photo/Sansad TV)
4/5উল্লেখ্য, মহিলা সংরক্ষণ বিলে সোনিয়া গান্ধী তাঁর দলের সমর্থন জানিয়েছেন। তিনি এও দাবি করেন যাতে খুব শিগগিরিই যাতে এই বিল লাগু হয়। এছাড়াএ তিনি ওবিসি মহিলাদের জন্য এই মহিলা সংরক্ষণ বিলের আওতায় সংরক্ষণের দাবি জানান। সোনিয়া বলেন, এই বিল লাগুর ক্ষেত্রে কোনও প্রকার বিলম্ব ‘বড়সড় অন্যায়’ হবে।(ANI Photo/Sansad TV)
5/5সোনিয়া বলেন, ‘রাজীব গান্ধীর স্বপ্নের অর্ধেকই পূরণ হয়েছে। এই বিল পাশ হলে তা সম্পূর্ণ পূরণ হবে। কংগ্রেস এই বিলকে সমর্থন করে। এই বিল পাস হলে আমরা খুশি হব কিন্তু আমাদের একটা উদ্বেগও আছে। গত ১৩ বছর ধরে ভারতের মহিলারা রাজনৈতিক দায়িত্ব নেওয়ার জন্য অপেক্ষা করে রয়েছেন। এখন তাঁদের বলা হচ্ছে এপেক্ষা করতে- আরও ২ বছর, ৪ বছর, ৬ বছর, ৮ বছর।'  (PTI Photo/Manvender Vashist Lav) (PTI09_20_2023_000205A)