ভয় নয়। ক্য়ান্সারের ভয়কে জয় করার মন্ত্র শিখতে হবে।বলছেন চিকিৎসকরা। জীবনচর্চার ধরণে কিছু বদল আনুন। ম্যাজিকের মতো উপকার পাবেন। মোবাইল ব্যবহার করলে ক্যান্সার হয় সেরকম কোনও প্রামাণ্য তথ্য় মেলেনি। জানিয়েছেন চিকিৎসক।
1/6 প্রথম প্রশ্ন উপোস করলে কি ক্যান্সারের প্রবণতা কমে? দ্বিতীয় প্রশ্ন এই যে দিনের মধ্যে বেশিরভাগটাই মোবাইলে সময় কেটে যাচ্ছে, রাতদিন কানে মোবাইল দিয়ে বকর বকর, এতে কি ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে?এই দুই প্রশ্নই ভাবাচ্ছে আমজনতাকে। তবে এর উত্তর দিয়েছেন বিশিষ্ট ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক সঞ্চয়ণ মণ্ডল(Senior Consultant Medical Oncologist) ছবি সৌজন্যে Pixabay
2/6 আসলে Intermittent Fasting(ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং) বলে একটা কথা ইদানিং বেশ চালু হয়েছে। অল্প অল্প করে উপোস। সেই প্রসঙ্গে অভিনেতা অক্ষয় কুমারের নামও সামনে আসছে। অর্থাৎ মোটামুটি সাড়ে সাতটা আটটার মধ্যে রাতের খাবার খেয়ে নেওয়া। পরের দিন ভোর পাঁচটায় ওঠে workout। আবার সকাল ৯ টা নাগাদ ফের খাওয়া। এই যে মাঝে ১৩-১৪ ঘণ্টা না খাওয়া এটা নাকি ক্যান্সারের প্রবণতা রুখতে সহায়তা করছে। এমনটাই বলছেন মার্কিন বিশেষজ্ঞরা। মার্কিন জার্নালে এই ধরনের লেখাও প্রকাশিত হয়েছে। Pixabay
3/6 বিশেষজ্ঞদের মতে, মোটের ওপর একেবারে ভরপেট খেয়ে আই-ঢাই অবস্থা এটা না করাটাই ভালো। পেটে একটু জায়গা খালি রেখে খেলে মন্দ নয়। আর অল্প অল্প উপোস। সাত দিনের মধ্যে পাঁচ দিন এটা করে দেখতে পারেন। যাদের স্থূলত্বের সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রেও এটা সহায়ক। কেমো থেরাপি টক্সিসিটি কমাতেও সাহায্য করে এই ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং। এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। মতামত কলকাতার চিকিৎসকের। Pixabay
4/6 এবার আসা যাক মোবাইলের প্রসঙ্গ । বাসে ট্রেনে রাস্তাঘাটে, এমনকি বাথরুমে মোবাইল ছাড়া যেন চলছে না। মাথার কাছে মোবাইল রেখেও ঘুমোচ্ছেন অনেকেই। মাঝরাতে দুই একবার দেখে নেওয়া কেউ কোন আপডেট দিল কি না। সামনা সামনি কথা খুঁজে পাচ্ছেন না কিন্তু মোবাইলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কথা। হর ঘর কি কহানি!
6/6 ক্য়ান্সার বিশেষজ্ঞে চিকিৎসক সঞ্চয়ণ মণ্ডলের মতে, মোবাইলে বেশিক্ষণ কথা বললে বা যাঁরা কলসেন্টারে কাজ করেন, ফোনে বেশিক্ষণ কথা বলতে হয় তাঁদের ব্রেন ক্যান্সারের ঝুঁকি থাকে, এই ধরনের কোনও প্রামাণ্য তথ্য এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। এখনই এনিয়ে চিন্তার কারণ নেই। তবে এনিয়ে গবেষণা চলছে।