বাংলা নিউজ >
ছবিঘর >
ময়দান > Qatar World Cup 2022: আর্জেন্তিনা এবং উরুগুয়ের প্লেয়ারদের জন্য জাহাজ ভরে কাতারে আসছে কিলো কিলো মাংস
Qatar World Cup 2022: আর্জেন্তিনা এবং উরুগুয়ের প্লেয়ারদের জন্য জাহাজ ভরে কাতারে আসছে কিলো কিলো মাংস Updated: 20 Nov 2022, 09:50 AM IST Tania Roy মাংস ছাড়া চলে না উরুগুয়ে এবং আর্জেন্তিনার ফুটবলারদের। আর সেই কারণেই বিশ্বকাপের সময় মাংস খাওয়ায় ফুটবলারদের যাতে কোনও অসুবিধা না হয়, সে জন্যই মাংস সরবরাহকারী সংস্থার সঙ্গে ইতিমধ্যেই চুক্তি করে ফেলেছে দুই দেশের ফুটবল ফেডারেশন। 1/7 আর্জেন্তিনা এবং উরুগুয়েতে মাংস খাওয়ার খুব বেশি প্রচলন রয়েছে। সেখানকার ফুটবলাররাও প্রচুর পরিমাণে মাংস খান। কাতার বিশ্বকাপের সময় এই দুই দলের ফুটবলার এবং দলের অন্যান্যদের যাতে মাংস খেতে সমস্যা না হয়, তার জন্য লাতিন আমেরিকার দুই দেশ গড়ে প্রায় ২ হাজার পাউন্ড করে মাংস জাহাজে করে নিয়ে আসছে কাতারে।। কিলোগ্রামের হিসেবে প্রায় ৯০০ কিলোগ্রাম করে মাংস আসছে কাতারে। 2/7 বিশ্বকাপের সময় মাংস খাওয়ায় ফুটবলারদের যাতে কোনও অসুবিধা না হয় সেই জন্যই মাংস সরবরাহকারী সংস্থার সঙ্গে ইতিমধ্যেই চুক্তি করেছে সে দেশের ফুটবল ফেডারেশন। আর্জেন্টিনা এবং উরুগুয়ের বাসিন্দারা মাংস না খেয়ে থাকতে পারেন না। মাংস দিয়ে তৈরি পদ ‘আসাদো’ সেখানকার জনপ্রিয় খাবার। লাতিন আমেরিকার এই দুই দেশের ফুটবলারদের জন্যই বিশ্বকাপে বানানো হবে আসাদো। 3/7 উরুগুয়ের এফএ জানিয়েছে, দেশের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব মিটের সঙ্গে চুক্তি করা হয়েছে বিশ্বকাপে মাংস সরবরাহের জন্য। এইউএফ- এর প্রেসিডেন্ট ইগনাসিও আলন্সো এই নিয়ে বলেছেন, ‘জাতীয় দলের ফুটবলারদের জন্য উচ্চমানের পুষ্টির ব্যাপারে সতর্ক ফেডারেশন। সেই জন্য এক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমাদের দেশের সব থেকে উৎকৃষ্ট মাংস প্রস্তুতকারকরা উরুগুয়েতে তৈরি মাংস পাঠাবে কাতারে।’ 4/7 ইতিমধ্যেই আবু ধাবির বিলাসবহুল পার্ক হায়াত হোটেলে প্রথম আসাদো বানানো হয়েছে উরুগুয়ে জাতীয় দলের হয়ে। সেই দলের বার্বিকিউ বানানোর দায়িত্বে রয়েছে সেফ আদলো কাউতেরুসিও। 5/7 আর্জেন্টিনা দলও কাতার পৌঁছনোর আগে উঠেছিল দুবাইয়ে। সেখানে সংযুক্ত আরব আমিরশাহিকে ৫-০ গোলে হারানোর পর দোহায় চলে এসেছেন মেসিরা। কিন্তু ফুটবলের পাশাপাশি আসাদোর কথা উঠে এসেছে আর্জেন্টিনার কোচ স্কালোনির কথায়। তিনি বলেছেন, ‘আমার প্রিয় খাবার হল আসাদো। দলকে একত্রিত করতে এই খাবারের ভূমিকা রয়েছে। এটা আমাদের সংস্কৃতির অঙ্গ।’ 6/7 আর্জেন্টিনার গরুর মাংসকে অনেকেই বিশ্বের সেরা বলে মনে করেন থাকেন। যদিও উরুগুয়েও একই দাবি করে থাকে। মোদ্দা কথা, দুই দেশের মাংস ছাড়া দিন চলে না। তাই বিশ্বকাপের মঞ্চে দুই দেশের প্লেয়ারদের জন্য মাংসের একটি বড় ভূমিকা রয়েছে। 7/7 এ দিকে আর্জেন্তিনার প্লেয়াররা কাতারে ফাইভ স্টার বিলাসবহুল হোটেলের পরিবর্তে স্টুডেন্ট হলে থাকাই বেছে নিয়েছে। যা সত্যি অভাবনীয়।