1/5 ২০১৫ সালে উধমপুরে বিএসএফের কনভয়ে জঙ্গি হামলার মাস্টারমাইন্ড ছিল আদনান হাঞ্জলা। বুধবার করাচিতে ওই কুখ্যাত জঙ্গির দেহ গুলিতে ঝাঁঝরা হয়ে যায়। জানা গিয়েছে, বন্দুকধারী কয়েকজন সেখানে গিয়ে তাকে টার্গেট করে পর পর গুলি চালায়। ২৬/১১ মাস্টারমাইন্ড হাফিজ সইদের ঘনিষ্ঠ এই জঙ্গির মৃত্যু ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
2/5 এদিকে, করাচি পুলিশ জানিয়েছে, তারা সিসিটিভি ফুটেজ দেখে ওই আততায়ীদের শণাক্ত করতে পেরেছে। এদিকে, কেন আদনানকে খুন করা হল, সেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বেশ কিছু সূত্র বলছে, হাফিজ সইদের লস্কর-ই-তৈবার ভিতরে কিছু আভ্যন্তরীণ সংঘাত রয়েছে। আর তার জেরেই আদনানকে খুন করা হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা চলছে। ।প্রতীকী ছবি DJ Photographer: Asim Hafeez/Bloomberg
3/5 এর আগে গত ২ ডিসেম্বর উধমপুর হামলার মাস্টারমাইন্ড লস্কর ই তৈবার হাঞ্জলা আদনানকে করাচিতে লক্ষ্য করে পর পর গুলি করা হয়। পরে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর সদ্য মঙ্গলবার তার হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে বলে খবর। প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালে উধমপুরে বিএসএফের কনভয়ে হামলা চালানোর নেপথ্য কারিগর হাঞ্জলা। সেই নাশকতার ঘটনায় ৮ বিএসএফ জওয়ানের মৃত্যু হয়। ২২ জন আহত হন। নাশকতার হাঞ্জলার নাম আসার পর সে দিল্লির মোস্ট ওয়ান্টেডের তালিকায় পড়ে যায়। ।প্রতীকী ছবি।REUTERS/Akhtar Soomro
4/5 আদনান ছাড়াও সোমবার পাকিস্তানে আরও এক জঙ্গি নেতার মৃত্যু হয়। আর সেই মৃত্যু পাকিস্তানের জেলে হয়েছে। জানা গিয়েছে, ওই জঙ্গি ২৬/১১ মুম্বই হামলার প্লটের অন্যতম অংশ। জঙ্গি মীর বহুদিন ধরে পাক জেলে বন্দি ছিল। জেলের ভিতর তার খাবারে বিষক্রিয়ার জেরে মৃত্যু হয়েছে মীরের। ( প্রতীকী ছবি AP Photo/Fareed Khan)
5/5 উল্লেখ্য, এর আগেও পাকিস্তানের বুকে ভারতে হামলা চালানো একের পর এক জঙ্গির খুনের ঘটনা সামনে আসে। গত ২ বছরে পাকিস্তানে ১২ জঙ্গির নিকেশের ঘটনা সামনে এসেছে। সেখানে লস্কর জঙ্গিরা ছাড়াও খালিস্তানি জঙ্গিদের পর পর খুনের ঘটনা সামনে এসেছে। (AP Photo/Fareed Khan)