আদালত আরও বলে যে তাত্ক্ষণিক ক্ষেত্রে কলের রেকর্ডিংগুলি 'গ্রহণযোগ্য নয়'। কারণ টেলিগ্রাফ আইন এবং প্রণীত বিধি মেনে আড়ি পাতার জন্য যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়নি।
1/5 অনুমতি ছাড়াই মেসেজ বা ফোন কলে আড়ি পাতা। তদন্তকারী সরকারি সংস্থাদের এই কার্যকলাপে নাগরিকদের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন হতে পারে। এমনটাই বলল দিল্লি হাইকোর্ট। (ফাইল ছবি, সৌজন্য মিন্ট)
2/5 আদালত আরও বলে যে তাত্ক্ষণিক ক্ষেত্রে কলের রেকর্ডিংগুলি 'গ্রহণযোগ্য নয়'। কারণ টেলিগ্রাফ আইন এবং প্রণীত বিধি মেনে আড়ি পাতার জন্য যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়নি। (ফাইল ছবি, সৌজন্য হিন্দুস্তান টাইমস)
3/5 সোমবার, বিচারপতি চন্দ্র ধরি সিং বলেন, টেলিগ্রাফ আইনের ৫(২) ধারা অনুসারে, যে কোনও জরুরী অবস্থার ক্ষেত্রে বা জননিরাপত্তার স্বার্থে, আইন অনুসারে আড়ি পাতার আদেশ জারি করা যেতে পারে। ১৯৯৭ সালে 'পিপলস ইউনিয়ন ফর সিভিল লিবার্টিজ'(পিইউসিএল) বনাম ইউনিয়ন অফ ইন্ডিয়া মামলায় সুপ্রিম কোর্টের এমনটাই নির্দেশনা ছিল। (ফাইল ছবি, সৌজন্য হিন্দুস্তান টাইমস)
4/5 সেই রায়ে, সুপ্রিম কোর্ট বলেছিল, 'গোপনীয়তার অধিকারের মধ্যে অবশ্যই একজনের বাড়ি বা অফিসের টেলিফোন কথোপকথন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।' আদালত পর্যবেক্ষণ করে, টেলিফোনে কথোপকথন একটি অন্তরঙ্গ, গোপন এবং মানুষের ব্যক্তিগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। ফাইল ছবি : পিটিআই
5/5 'টেলিফোন-ট্যাপিং, ভারতের সংবিধানের ২১ নম্বর অনুচ্ছেদকে লঙ্ঘন করবে, যদি না এটি আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত পদ্ধতির অধীনে অনুমোদিত হয়,' রায় দেয় সুপ্রিম কোর্ট। (ফাইল ছবি : পিটিআই)