সুপার টুয়েলভের প্রথম ম্যাচে নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে উত্তেজক জয় ছিনিয়ে নেয় বাংলাদেশ। যদিও তাদের ব্যাটিং নিয়ে দুশ্চিন্তা ছিলই। তুলনায় দুর্বল ডাচ বোলিং লাইনআপের বিরুদ্ধেও দেড়শো রানের গণ্ডি টপকাতে পারেননি শাকিবরা। এবার সুপার টুয়েলভে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশের লড়াই ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে। প্রোটিয়াদের পেস বোলিং আক্রমণ অন্যতম সেরা সন্দেহ নেই। শেষমেশ আশঙ্কাটাই সত্যি হয়। নরকিয়াদের সামনে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা প্রতিরোধ গড়তে না পারায় একতরফাভাবে ম্যাচ হারতে হয় শাকিবদের।
ম্যাচের সেরা রসউ
৭টি চার ও ৮টি ছক্কার সাহায্যে ৫৬ বলে ১০৯ রানের দুর্দান্ত ইনিংসের সুবাদে ম্যাচের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার জেতেন রিলি রসউ।
বিরাট হার বাংলাদেশের
দক্ষিণ আফ্রিকার ৫ উইকেটে ২০৫ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ ১৬.৩ ওভারে ১০১ রানে অল-আউট হয়ে যায়। ১০৪ রানের বিশাল ব্যবধানে পরাজিত হন শাকিব আল হাসানরা। কোনও রকমে ১০০ রানের গণ্ডি টপকালেও বাংলাদেশ দক্ষিণ আফ্রিকার অর্ধেক রানও তুলতে পারেনি। রিলি রসউ একা করেন ১০৯ রান। সুতরাং, বাংলাদেশের গোটা দল রসউয়ের একার রানই ছুঁতে পারেনি। তাস্কিন আহমেদকে বোল্ড করে নরকিয়া বাংলাদেশের ইনিংসে দাঁড়ি টেনে দেন। তাস্কিন ২২ বলে ১০ রান করেন। ৩ বলে ৯ রান করে নট-আউট থাকেন মুস্তাফিজুর। নরকিয়া ৩.৩ ওভারে ১০ রানের বিনিময়ে ৪টি উইকেট দখল করেন।
১০০ টপকাল বাংলাদেশ
১৬তম ওভারে দলগত ১০০ রানের গণ্ডি টপকে যায় বাংলাদেশ। তাদের স্কোর ৯ উইকেটে ১০১ রান। শামসি ৪ ওভারে ২০ রানের বিনিময়ে ৩টি উইকেট নিয়েছেন।
রান-আউট হাসান
১৪.৫ ওভারে রান-আউট হয়ে মাঠ ছাড়েন হাসান মাহমুদ। ২ বল খেলে খাতা খুলতে পারেননি তিনি। বাংলাদেশ ৮৯ রানে ৯ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন মুস্তাফিজুর রহমান।
লিটন দাস আউট
১৩.৪ ওভারে শামসির বলে স্টাবসের হাতে ধরা পড়েন লিটন দাস। ১টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৩১ বলে ৩৪ রান করে মাঠ ছাড়েন তিনি। বাংলাদেশ ৮৫ রানে ৮ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন হাসান মাহমুদ।
নুরুল হাসান আউট
১১.৬ ওভারে শামসির বলে নরকিয়ার হাতে ধরা পড়েন নুরুল হাসান। ৬ বলে ২ রান করেন তিনি। বাংলাদেশ ৭৬ রানে ৭ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন তাস্কিন আহমেদ।
মোসাদ্দেক আউট
১০.৪ ওভারে কেশব মহারাজের বলে স্টেপ-আউট করে স্টাম্প আউট হন মোসাদ্দেক হোসেন। ৩ বল খেলে খাতা খুলতে পারেননি তিনি। বাংলাদেশ ৭১ রানে ৬ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন নুরুল হাসান। ১১ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৬ উইকেটে ৭৪ রান।
মেহেদি হাসান আউট
৯.৪ ওভারে শামসির বলে মার্করামের হাতে ধরা পড়েন মেহেদি হাসান মিরাজ। ১৩ বলে ১১ রান করেন তিনি। বাংলাদেশ ৬৬ রানে ৫ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন মোসাদ্দেক হোসেন। ১০ ওভারের খেলা শেষ। ১০ ওভারে জয়ের জন্য ১৪০ রান দরকার বাংলাদেশের।
লিটনের ক্যাচ ছাড়লেন স্টাবস
সপ্তম ওভারে দলগত ৫০ রানের গণ্ডি টপকে যায় বাংলাদেশ। ৭.১ ওভারে রাবাদার বলে লিটনের সহজ ক্যাচ ছাড়েন ত্রিস্তান স্টাবস। ৮ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৪ উইকেটে ৫৬ রান।
আফিফ আউট
৫.৫ ওভারে রাবাদার বলে পার্নেলের হাতে ধরা পড়েন আফিফ। ৫ বলে ১ রান করেন তিনি। পাওয়ার প্লে-র ৬ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৪ উইকেটে ৪৭ রান। ব্যাট করতে নামেন মেহেদি হাসান মিরাজ।
শাকিব আল হাসান আউট
বিরাট ধাক্কা বাংলাদেশ শিবিরে। ৪.৪ ওভারে নরকিয়ার বলে এলবিডব্লিউ হয়ে মাঠ ছাড়েন শাকিব। তিনি ৪ বলে ১ রান করেন। বাংলাদেশ ৩৯ রানে ৩ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন আফিফ হোসেন। ৫ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৩ উইকেটে ৪৩ রান। লিটন ১২ রানে ব্যাট করছেন। নরকিয়া ২ ওভারে ৪ রানের বিনিময়ে ৩টি উইকেট সংগ্রহ করেন।
নাজমুলকে ফেরালেন নরকিয়া
নিজের প্রথম ওভারেই বাংলাদেশের দুই ওপেনারকে সাজঘরে ফেরালেন এনরিখ নরকিয়া। ২.৪ ওভারে বোল্ড হয়ে মাঠ ছাড়েন নাজমুল। তিনি ৯ বলে ৯ রান করেন। বাংলাদেশ ২৭ রানে ২ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন শাকিব আল হাসান।
সৌম্য সরকার আউট
দ্বিতীয় ওভারে পার্নেল বল করতে আসেন। তাঁর ওভারে ৯ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। তৃতীয় ওভারে বল করতে আসেন এনরিখ নরকিয়া। তাঁর প্রথম বলেই ডি'ককের দস্তানায় ধরা পড়েন সৌম্য। ৬ বলে ১৫ রান করেন তিনি। বাংলাদেশ ২৬ রানে ১ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন লিটন দাস।
আগ্রাসী শুরু বাংলাদেশের
সৌম্য সরকারকে সঙ্গে নিয়ে ওপেন করতে নামেন নাজমুল হোসেন শান্ত। বোলিং শুরু করেন কাগিসো রাবাদা। প্রথম ওভারে ১৭ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। ১টি চার মারেন নাজমুল। ২টি ছক্কা মারেন সৌম্য সরকার। সৌম্য ২ বলে ১২ রান করেন।
২০০ টপকে বিরাট ইনিংস দক্ষিণ আফ্রিকার
নির্ধারিত ২০ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকা ৫ উইকেটের বিনিময়ে ২০৫ রান সংগ্রহ করেছে। সুতরাং, জয়ের জন্য বাংলাদেশের দরকার ২০৬ রান। ১৯.৪ ওভারে মার্করামকে ফেরান হাসান মাহমুদ। মার্করাম ১১ বলে ১০ রান করেন। শাকিব ৩ ওভারে ৩৩ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট নেন। তাস্কিন ৩ ওভারে ৪৬ রান খরচ করে ১টি উইকেট নেন।
রসউ আউট
১৮.৩ ওভারে শাকিবের বলে লিটনের হাতে ধরা পড়েন রিলি রসউ। ৭টি চার ও ৮টি ছক্কার সাহায্যে ৫৬ বলে ১০৯ রান করে মাঠ ছাড়েন রিলি। দক্ষিণ আফ্রিকা ১৯৭ রানে ৪ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন ডেভিড মিলার। ১৯ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ৪ উইকেটে ১৯৮ রান।
সেঞ্চুরি রিলির
৭টি চার ও ৭টি ছক্কার সাহায্যে ৫২ বলে ব্যক্তিগত শতরান পূর্ণ করেন রিলি রসউ। পরপর ২টি আন্তর্জাতিক টি-২০ ম্যাচে শতরান করলেন রিলি। ১৭ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ৩ উইকেটে ১৮৯ রান। রিলি ১০৬ রানে ব্যাট করছেন।
স্টাবস আউট
১৬.১ ওভারে শাকিবের বলে লিটনের হাতে ধরা পড়েন ত্রিস্তান স্টাবস। ৭ বলে ৭ রান করেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকা ১৮০ রানে ৩ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন এডেন মার্করাম।
ডি'কক আউট
১৪.৩ ওভারে আফিফের বলে সৌম্যর হাতে ধরা পড়েন কুইন্টন। ৭টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ৩৮ বলে ৬৩ রান করেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকা ১৭০ রানে ২ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন ত্রিস্তান স্টাবস। ১৫ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ২ উইকেটে ১৭৬ রান। রিলি ৯৭ রানে ব্যাট করছেন।
১৫০ টপকাল দক্ষিণ আফ্রিকা
১৪তম ওভারে ২৩ রান খরচ করেন তাস্কিন আহমেদ। ১টি ছক্কা মারেন ডি'কক। ৩টি চার মারেন রসউ। ১৪ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ১ উইকেটে ১৬৫ রান। রিলি ৯৫ ও ডি'কক ৫৯ রান করেছেন।
হাফ-সেঞ্চুরি ডি'ককের
১২.২ ওভারে হাসান মাহমুদকে ছক্কা হাঁকিয়ে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন কুইন্টন ডি'কক। ৬টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৩৩ বলে অর্ধশতরান পূর্ণ করেন কুইন্টন। ওভারে মোট ১৩ রান ওঠে। ১টি চার মারেন রসউ। ১৩ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ১ উইকেটে ১৪২ রান। ডি'কক ৫২ ও রসউ ৮০ রানে ব্যাট করছেন।
মুস্তাফিজুরের ওভারে ১২ রান
১২তম ওভারে মুস্তাফিজুর রহমান ১২ রান খরচ করেন। ১টি চার মারেন ডি'কক। ১টি ছক্কা মারেন রসউ। ১২ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার সংগ্রহ ১ উইকেটে ১২৯ রান।
৫ রান পেনাল্টি হল বাংলাদেশের
শাকিব বল করার সময় উইকেটকিপার নুরুল হাসান নড়াচড়া করায় শাস্তি দেওয়া হয় বাংলাদেশরে। পেনাল্টি হিসেবে ৫ রান যোগ হয় দক্ষিণ আফ্রিকার খাতায়।
শাকিবের প্রথম ওভারে ২১ রান
১১তম ওভারে বল করতে আসেন শাকিব আল হাসান। তাঁর ওভারে ২১ রান সংগ্রহ করে দক্ষিণ আফ্রিকা। ১টি চার ও ২টি ছক্কা মারেন রসউ। ১১ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ১ উইকেটে ১১২ রান। রসউ ৬৭ ও কুইন্টন ৪০ রানে ব্যাট করছেন।
হাফ-সেঞ্চুরি রিলির
২টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে ৩০ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন রিলি রসউ। ১০ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ১ উইকেটে ৯১ রান। রসউ ৫০ ও কুইন্টন ৩৭ রানে ব্যাট করছেন।
মোসাদ্দেকের ওভারে ১৩ রান
নবম ওভারে মোসাদ্দেক হোসেন বল করতে আসেন। তাঁর ওভারে ১৩ রান ওঠে। ১টি চার মারেন ডি'কক। ১টি ছক্কা মারেন রসউ। ৯ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ১ উইকেটে ৮৭ রান। রসউ ৪৮ ও কুইন্টন ৩৫ রানে ব্যাট করছেন।
জমাট ব্যাটিং ডি'কক-রিলির
সপ্তম ওভারে মোসাদ্দেক হোসেন মাত্র ৩ রান খরচ করেন। অষ্টম ওভারে মেহেদি হাসান ৮ রান খরচ করেন। ১টি চার মারেন কুইন্টন। ৮ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ১ উইকেটে ৭৪ রান। রসউ ৪০ ও ডি'কক ৩০ রানে ব্যাট করছেন।
পাওয়ার প্লে-র খেলা শেষ
৫.৩ ওভারের পরে বৃষ্টির জন্য খেলা সাময়িকভাবে বন্ধ ছিল। পুনরায় খেলা শুরু হয় কিছুক্ষণের মধ্যেই। ষষ্ঠ ওভারে মুস্তাফিজুর রহমান ৫ রান খরচ করেন। পাওয়ার প্লে-র ৬ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ১ উইকেটে ৬৩ রান। ১৪ বলে ২৩ রান করেছেন কুইন্টন ডি'কক। তিনি ৩টি চার ও ১টি ছক্কা মেরেছেন। রিলি রসউ ১৮ বলে ৩৬ রান করেছেন। তিনি ২টি চার ও ৩টি ছক্কা মেরেছেন।
৫০ টপকাল দক্ষিণ আফ্রিকা
পঞ্চম ওভারে বল করতে আসেন মেহেদি হাসান। তাঁর ওভারে ১৬ রান ওঠে। ২টি ছক্কা মারেন রিলি রসউ। ৫ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার সংগ্রহ ১ উইকেটে ৫৮ রান। ডি'কক ২০ ও রসউ ৩৪ রানে ব্যাট করছেন।
হাসানকে চার-ছক্কায় স্বাগত
চতুর্থ ওভারে বল করতে আসেন হাসান মাহমুদ। ১টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন রিলি রসউ। ওভারে মোট ১১ রান ওঠে। ৪ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ১ উইকেটে ৪২ রান। ডি'কক ২০ ও রসউ ১৮ রানে ব্যাট করছেন।
খরুচে ওভার তাস্কিনের
তৃতীয় ওভারে তাস্কিন পুনরায় বল করতে আসেন। তাঁর ওভারে ২১ রান সংগ্রহ করে দক্ষিণ আফ্রিকা। ২টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন কুইন্টন ডি'কক। ১টি চার মারেন রিলি রসউ। ৩ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ১ উইকেটে ৩১ রান। ডি'কক ৮ বলে ২০ রান করেছেন। রিলি ব্যাট করছেন ব্যক্তিগত ৭ রানে।
মেহেদিকে বাউন্ডারি ডি'ককের
দ্বিতীয় ওভারে বল করতে আসেন মেহেদি হাসান মিরাজ। ওভারের চতুর্থ বলে চার মারেন কুইন্টন ডি'কক। ওভারে মোট ৮ রান ওঠে। ২ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ১ উইকেটে ১০ রান। ৬ রানে ব্যাট করছেন কুইন্টন।
বাভুমা আউট
ম্যাচের প্রথম ওভারেই সাফল্য পেল বাংলাদেশ। তাস্কিনের ওভারের শেষ বলে উইকেটকিপার নুরুলের দস্তানায় ধরা পড়েন প্রোটিয়া দলনায়ক। ৬ বলে ২ রান করে মাঠ ছাড়েম বাভুমা। দক্ষিণ আফ্রিকা ২ রানে ১ উইকেট হারায়। ব্যাট করতে নামেন রিলি রসউ।
ম্যাচ শুরু
কুইন্টন ডি'কককে সঙ্গে নিয়ে ওপেন করতে নামেন তেম্বা বাভুমা। বোলিং শুরু করেন তাস্কিন আহমেদ। দ্বিতীয় বলে ২ রান নিয়ে খাতা খোলেন বাভুমা।
দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম একাদশ
তেম্বা বাভুমা (ক্যাপ্টেন), কুইন্টন ডি'কক (উইকেটকিপার), রিলি রসউ, এডেন মার্করাম, ডেভিড মিলার, ত্রিস্তান স্টাবস, ওয়েন পার্নেল, কেশব মহারাজ, কাগিসো রাবাদা, এনরিখ নরকিয়া ও তাবরাইজ শামসি।
বাংলাদেশের প্রথম একাদশ
সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন দাস, শাকিব আল হাসান (ক্যাপ্টেন), আফিফ হোসেন, মেহেদি হাসান মিরাজ, নুরুল হাসান (উইকেটকিপার), মোসাদ্দেক হোসেন, তাস্কিন আহমেদ, মুস্তাফিজুর রহমান ও হাসান মাহমুদ।
সিডনিতে খেলা বলেই বাড়তি স্পিনার নিয়ে মাঠে নামছে দু'দল
সিডনির পিচে স্পিনাররা সাহায্য পান। তাই দু'দলই বাড়তি স্পিনার নিয়ে মাঠে নামার সিদ্ধান্ত নেয়। দক্ষিণ আফ্রিকা লুঙ্গি এনগিদির বদলে মাঠে নামায় তাবরাইজ শামসিকে। বাংলাদেশ ইয়াসির আলির বদলে মাঠে নামায় মেহেদি হাসান মিরাজকে।
টস জিতল দক্ষিণ আফ্রিকা
বৃষ্টির বাধা টপকে টস অনুষ্ঠিত হয় যথা সময়ে। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সুপার টুয়েলভের ম্যাচে টস জেতে দক্ষিণ আফ্রিকা। টস জিতে প্রোটিয়া দলনায়ক তেম্বা বাভুমা শুরুতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন। সুতরাং, সিডনিতে রান তাড়া করবে বাংলাদেশ।
নির্ধারিত সময়ে ম্যাচ শুরু হওয়া নিয়ে সংশয়
বুধবার টি-২০ বিশ্বকাপের ২টি ম্যাচেই প্রভাব ফেলেছে বৃষ্টি। বৃহস্পতিবারেও তেমনই ছবি দেখা যেতে পারে সিডনিতে। সকাল সকাল খারাপ খবর বাংলাদেশ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচ ঘিরে। আসলে হালকা বৃষ্টি হচ্ছে সিডনিতে। তাই নির্ধারিত সময়ে ম্যাচ শুরু হওয়া নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়।
ভাগ্যের হাতে মার খেয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা
বিশ্বকাপ অভিযানের শুরুতেই ভাগ্যের হাতে মার খেয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। সুপার টুয়েলভে নিজেদের প্রথম ম্যাচে জয়ের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়েছিলেন প্রোটিয়ারা। তবে বৃষ্টিতে ম্যাচ ভেস্তে যাওয়ায় জিম্বাবোয়ের সঙ্গে ১ পয়েন্ট করে ভাগ করে নিতে হয়েছে তেম্বা বাভুমাদের। যদিও ১৮ বলে অপরাজিত ৪৭ রান করে কুইন্টন ডি'কক হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছেন প্রতিপক্ষ বোলারদের।
জয় দিয়ে অভিযান শুরু করেছে বাংলাদেশ
চলতি টি-২০ বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভে নিজেদের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ ৯ রানের সংক্ষিপ্ত ব্যবধানে পরাজিত করে নেদারল্যান্ডসকে। প্রথমে ব্যাট করে বাংলাদেশ ৮ উইকেটে ১৪৪ রান তোলে। ৩৮ রান করেন আফিফ হোসেন। ভ্যান মিকেরেন ২১ রানে ২টি উইকেট নেন। পালটা ব্যাট করতে নেমে নেদারল্যান্ডস ১৩৫ রানে অল-আউট হয়ে যায়। ৬২ রান করেন কলিন অ্যাকারম্যান। ২৫ রানে ৪টি উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার জেতেন তাস্কিন আহমেদ।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।