শুভব্রত মুখার্জি: অলিম্পিক্স মানেই গোটা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা ক্রীড়িবিদদের এক বিশাল মঞ্চ। ফিলিপিন্স এশিয়া মহাদেশের অন্যতম ছোট্ট একটি দেশ। যে দেশের মোট জনসংখ্যার বিচারে তাকে পিছনে ফেলবে পশ্চিমবাংলার জনসংখ্যা। সেই দেশ থেকে এসে গেমসের মঞ্চে সোনা জয় অন্যতম বড় অ্যাচিভমেন্ট তো অবশ্যই। টোকিওর মঞ্চে তার দেশের হয়ে প্রথম সোনা জয়ের পর আবেগে ভেসে যান ফিলিপিনো ভারোত্তলক হিডিলিন ডিয়াজ। ৫৫ কেজি ভারোত্তলনের বিভাগে এই সোনা জয়ের পরবর্তীতে 'আবেগি' ডিয়াজ জানাতে ভোলেননি সোনা জয়ের পরে তিনি প্রচুর খাওয়া দাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন।
(টোকিয়ো অলিম্পিক্স ২০২০-এর যাবতীয় খবর, আপডেটের জন্য চোখ রাখুন -- এখানে)
কারণ শেষ ৪-৫ বছর অলিম্পিক্সের জন্য নিজেকে তৈরি রাখতে নিজেকে কঠোর অনুশাসনের মধ্যে রেখেছিলেন তিনি। ফলে ডায়েট চার্ট মেনে তাকে খাওয়া দাওয়া করতে হয়। ফলে অনেক সময় ভাল মন্দ জিনিস মন চাইলেও খেতে পারতেন না। তাই তার এই কৃচ্ছসাধনের পরে গেমসের মঞ্চে সোনা পেয়ে বিশেষ দিনটিতে এই অনুশাসন ভেঙে প্রচুর খাওয়ার পরিকল্পনা তিনি আগে থেকেই করে রেখেছিলেন।
সোনাজয়ের লক্ষ্যে ডিয়াজ মালয়েশিয়াতে কঠোর নিয়ম মেনে অনুশীলনে মত্ত ছিলেন। সবথেকে বড় কথা হল করোনা কালে দুবছর তিনি তার মা-বাবার সাথে পর্যন্ত দেখা করতে পারেননি। তাই অলিম্পিক্সের ইতিহাসে তার দেশের হয়ে মহিলাদের ৫৫ কেজি বিভাগে সোনা জয়ের পরে তিনি নিয়মের বেড়াজাল ভাঙতে মরিয়া। ক্লিন অ্যান্ড জার্কে তিনি ১২৪ কেজি এবং লিফটিংয়ে তিনি ১২৭ কেজি তুলে এই সোনা জয় নিশ্চিত করেন। সোনা জয় নিশ্চিত হওয়ার পরে ভারোত্তোলনের ম্যাটেই বসে পড়েন তিনি। তার দু'চোখ বেয়ে নেমে আসে আনন্দাশ্রু। এরপরেই তিনি সাংবাদিকদের জানান ' হ্যা আজ রাতে আমি প্রচুর খাব। অনেকদিন ধরে আমি আমার খাবারটাকে পর্যন্ত ত্যাগ করেছিলাম এই দিনটি দেখার অপেক্ষায়।'
শুভব্রত মুখার্জি: অলিম্পিক্স মানেই গোটা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা ক্রীড়িবিদদের এক বিশাল মঞ্চ। ফিলিপিন্স এশিয়া মহাদেশের অন্যতম ছোট্ট একটি দেশ। যে দেশের মোট জনসংখ্যার বিচারে তাকে পিছনে ফেলবে পশ্চিমবাংলার জনসংখ্যা। সেই দেশ থেকে এসে গেমসের মঞ্চে সোনা জয় অন্যতম বড় অ্যাচিভমেন্ট তো অবশ্যই। টোকিওর মঞ্চে তার দেশের হয়ে প্রথম সোনা জয়ের পর আবেগে ভেসে যান ফিলিপিনো ভারোত্তলক হিডিলিন ডিয়াজ। ৫৫ কেজি ভারোত্তলনের বিভাগে এই সোনা জয়ের পরবর্তীতে 'আবেগি' ডিয়াজ জানাতে ভোলেননি সোনা জয়ের পরে তিনি প্রচুর খাওয়া দাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন।
কারণ শেষ ৪-৫ বছর অলিম্পিক্সের জন্য নিজেকে তৈরি রাখতে নিজেকে কঠোর অনুশাসনের মধ্যে রেখেছিলেন তিনি। ফলে ডায়েট চার্ট মেনে তাকে খাওয়া দাওয়া করতে হয়। ফলে অনেক সময় ভাল মন্দ জিনিস মন চাইলেও খেতে পারতেন না। তাই তার এই কৃচ্ছসাধনের পরে গেমসের মঞ্চে সোনা পেয়ে বিশেষ দিনটিতে এই অনুশাসন ভেঙে প্রচুর খাওয়ার পরিকল্পনা তিনি আগে থেকেই করে রেখেছিলেন।
সোনাজয়ের লক্ষ্যে ডিয়াজ মালয়েশিয়াতে কঠোর নিয়ম মেনে অনুশীলনে মত্ত ছিলেন। সবথেকে বড় কথা হল করোনা কালে দুবছর তিনি তার মা-বাবার সাথে পর্যন্ত দেখা করতে পারেননি। তাই অলিম্পিক্সের ইতিহাসে তার দেশের হয়ে মহিলাদের ৫৫ কেজি বিভাগে সোনা জয়ের পরে তিনি নিয়মের বেড়াজাল ভাঙতে মরিয়া। ক্লিন অ্যান্ড জার্কে তিনি ১২৪ কেজি এবং লিফটিংয়ে তিনি ১২৭ কেজি তুলে এই সোনা জয় নিশ্চিত করেন। সোনা জয় নিশ্চিত হওয়ার পরে ভারোত্তোলনের ম্যাটেই বসে পড়েন তিনি। তার দু'চোখ বেয়ে নেমে আসে আনন্দাশ্রু। এরপরেই তিনি সাংবাদিকদের জানান ' হ্যা আজ রাতে আমি প্রচুর খাব। অনেকদিন ধরে আমি আমার খাবারটাকে পর্যন্ত ত্যাগ করেছিলাম এই দিনটি দেখার অপেক্ষায়।'|#+|
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।