অ্যাডিলেডেই প্রথম নয়। ২০০০-এর পর থেকে টিম ইন্ডিয়া কোনও টেস্ট ইনিংসে ১০০ বা তারও কম রানে অল-আউট হয়েছে আরও চারবার। অর্থাৎ, নতুন শতকে ভারত মোট পাঁচবার ভয়ানক ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। তুলে ধরা হল তার তালিকা।
১০০ অল-আউট: ২০০৬ সালে মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে শেষ ইনিংসে ১০০ রানে অল-আউট হয়ে টিম ইন্ডিয়া। জয়ের জন্য ভারতের সামনে লক্ষ্যমাত্র ছিল ৩১৩ রানের। ভারত টেস্ট হারে ২১২ রানে। ভারতরে হয়ে সর্বাধিক ৩৪ রান করেন সচিন তেন্ডুলকর। এছাড়া দু'অঙ্কের রান বলতে ওয়াসিম জাফরের ১০ ও যুবরাজ সিংয়ের ১২। ক্যাপ্টেন রাহুল দ্রাবিড় ৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন।
৯৯ অল-আউট: ২০০২ সালে হ্যামিল্টনের সে়ডন পার্কে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের ভারত ৯৯ রানে অল-আউট হয়ে যায়। ভিভিএস লক্ষ্মণ ২৩ ও হরভজন সিং ২০ রান করেন। সচিন ৯, সৌরভ ৫ ও দ্রাবিড় ৯ রানে আউট হন। সেহওয়াগ করেন ১ রান। নিউজিল্যান্ডকে প্রথম ইনিংসে ৯৪ রানে গুটিয়ে দিলেও ভারত টেস্ট হারে ৪ উইকেটে।
৯৪ অল-আউট: ২০১৪ সালে লন্ডনের কেনিংটন ওভালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে শেষ ইনিংসে ভারত ৯৪ রানে আল-আউট হয়ে যায়। স্টুয়ার্ট বিনি অপরাজিত ২৫ রান করেন। বিরাট কোহলি ২০ ও চেতেশ্বর পূজারা করেন ১১ রান। ক্যাপ্টেন ধোনি খাতা খুলতে পারেননি। ভারত ম্যাচ হারে এক ইনিংস ও ২৪৪ রানে।
৭৬ অল-আউট: ২০০৮ সালে আমদাবাদের মোতেরায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ভারত প্রথম ইনিংসে ৭৬ রানে অল-আউট হয়ে যায়। ইরফান পাঠান ২১ রানে অপরাজিত থাকেন। ধোনি করেন ১৪ রান। ক্যাপ্টেন কুম্বলে খাতা খুলতে পারেননি। ভারত ম্যাচ হারে এক ইনিংস ও ৯০ রানে।
৩৬ অল-আউট: অ্যাডিলেড ওভালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে চলতি সিরিজের প্রথম টেস্টে বিরাট কোহলির ভারত নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৬ রানে অল-আউট হয়ে যায়। মায়াঙ্ক আগরওয়াল ৯ ও হনুমা বিহারী ৮ রান করেন। ক্যাপ্টে কোহলি সাজঘরে ফেরেন ৪ রান করে। ভারত ৮ উইকেটে ম্যাচ হারে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।