দীপিন্দর জানান, জোমাটোর ফুড ডেলিভারি শুরুর প্রথম তিন বছরে সব মিলিয়ে যতগুলি অর্ডার ডেলিভারি হয়েছিল, তার চেয়েও ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর বেশি অর্ডার এসেছে। এর থেকে জোমাটোর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির গ্রাফটা স্পষ্ট হয়।
1/5নতুন বছরের শুরু বলে কথা। ৩১ ও ১ জানুয়ারি এমনিতেই হোটেল-রেস্তোরাঁর ব্যবসা বাড়ে। আর এখন ফুড ডেলিভারি অ্যাপের যুগে অনেকেই বাড়িতে বসে অনলাইন খাবার অর্ডার করেন। ২০২২-এও তার অন্যথা হয়নি। ফাইল ছবি: টুইটার (Twitter)
2/5জোমাটো ও সুইগির মতো অ্যাপে এই দুই দিন বিপুল পরিমাণে অর্ডার এসেছে। আর পরিস্থিতি কেমন, তা স্বচক্ষে দেখতে এদিন বেরিয়ে পড়েন খোদ জোমাটোর সিইও দীপিন্দর গোয়াল। জোমাটোর লাল জ্যাকেট চাপিয়ে টু-হুইলার নিয়ে অফিস থেকে বের হয়ে পড়েন তিনি। তবে এখানে একটি মজার টুইস্টও আছে। দীপিন্দর জানান, অফিস থেকে বের হয়েই তাঁর প্রথম অর্ডার আসে অফিস বিল্ডিং থেকেই। ফলে তাঁকে ফের অফিসেই ফিরতে হয়। ব্যাপারটা যে নিঃসন্দেহে বেশ মজার, তা বলাই বাহুল্য। ছবি: টুইটার (Twitter)
3/5তবে ৩১ ডিসেম্বরই যে প্রথম তিনি এমনটা করলেন, তা কিন্তু নয়। প্রায় প্রতি মাসেই জোমাটোর শীর্ষ কর্তারা এভাবে লাল জামা চড়িয়ে বেরিয়ে পড়েন। নিজেরা ডেলিভারি করে দেখেন অ্যাপে কোনও সমস্যা আছে কিনা। দেখেন কোনওভাবে তাঁদের এই ডেলিভারি প্রক্রিয়া আরও ভাল করা যায় নাকি। এদিনও অনেকটা তেমন করেন জোমাটোর সিইও। মোট ৪টি অর্ডার ডেলিভারি করেন তিনি। তার মধ্যে একটি বয়স্ক এক দম্পতি ছিলেন বলে জানান তিনি। তাঁরা নাতি-নাতনিদের সঙ্গে নিউ ইয়ার্স ইভ উদযাপন করছিলেন। ফাইল ছবি: টুইটার (Twitter)
4/5দীপিন্দর জানান, জোমাটোর ফুড ডেলিভারি শুরুর প্রথম তিন বছরে সব মিলিয়ে যতগুলি অর্ডার ডেলিভারি হয়েছিল, তার চেয়েও এই ৩১ ডিসেম্বর ২০২২-এ বেশি অর্ডার এসেছে। এর থেকে জোমাটোর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির গ্রাফটা সুস্পষ্ট হয়। ফাইল ছবি: টুইটার (Twitter)
5/5আরও একটি মজার বিষয় হল, তাঁকে কিন্তু অর্ডার প্রদানকারী বেশিরভাগ ব্যক্তিই চিনতে পারেন না। একটু খালি কল্পনা করুন। আপনি জোমাটোয় খাবার অর্ডার করেছেন। আর সেটি ডেলিভারি দিতে এলেন সংস্থার কোটিপতি সিইও-প্রতিষ্ঠাতা নিজেই। ব্যাপারটা কেমন হবে? ছবি: টুইটার (Twitter)